বাংলাদেশ টেলিভিশন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
→‎ইতিহাস: বানান সংশোধন
৩১ নং লাইন:
 
==ইতিহাস==
পাকিস্তান আমলে প্রেসিডেন্ট [[আইয়ুব খান|আইয়ুব খানের]] উদ্যোগে পাকিস্তানে টেলিভিশন আনা হয়। তিনি ২৬ নভেম্বর ১৯৬৪ সালে পাকিস্তানের লাহোরে প্রথম টেলিভিশন সেন্টারের উদ্বোধন করেন। দ্বিতীয় টেলিভিশন সেন্টারটি করা হয় বাংলাদেশে (তখন পূর্ব পাকিস্তান)। ঢাকায় ডি.আই.টি ভবনে (বর্তমান রাজউক ভবন) ১৯৬৪ সালের ২৫ ডিসেম্বর পাকিস্তান টেলিভিশন কর্পোরেশনের ঢাকা কেন্দ্র উদ্বোধন করা হয়। টেলিভিশনে প্রথম প্রচারিত অনুষ্ঠানে প্রথম গান গেয়েছিলেন [[ফেরদৌসী রহমান]], গানটি ছিল [[আবু হেনা মোস্তফা কামাল|আবু হেনা মোস্তফা কামালের]] লেখা ''এই যে আকাশ নীল হল আজ / এ শুধু তোমার প্রেমে''। টেলিভিশন কেন্দ্রের প্রথম প্রযোজক ছিলেন [[মুস্তাফা মনোয়ার]], জামান আলী খান ও মনিরুল ইসলাম; পরবর্তীতে আসেন [[শহীদ কাদরী]], [[আবদুল্লাহ আল মামুন]], [[সৈয়দ আবদুল হাদী]], [[দীন মোহাম্মদ]], [[মোহাম্মদ জাকারিয়া]], [[আতিকুল হক চৌধুরী]]। আর অনুষ্ঠান বিভাগের প্রথম ব্যবস্থাপক ছিলেন [[কলিম শরাফী]]। সেসময় টেলিভিশনে প্রযুক্তির অভাবের কারণে সব অনুষ্ঠান লাইভ অর্থাৎ সরাসরি সম্প্রচার করা হতো এবং চ্যানেল ছিল একটি, চলতো সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টা থেকে রাত সাড়ে এগারোটা পর্যন্ত। টিভির সম্প্রচার সীমা ছিল ঢাকা শহরের চারপাশে দশ মাইল, তবে এর বাইরে ময়মনসিংহ, কুমিল্লা, ফরিদপুর থেকেও তা দেখা যেত। ঢাকা টেলিভিশনের স্থাপনা তৈরি, পুরোপুরি চালু করা ও কিছুদিন দেখাশোনা করার দায়িত্বে ছিল জাপানি টেলিভিশন কোম্পানি এনএইচকে। ঢাকা টেলিভিশন প্রথমে সাদাকালো হিসেবে শুরু হলেও পরে ১৯৮০ সাল থেকে রঙিন সম্প্রচার করা শুরু করে। মুক্তিযুদ্ধের পর সংস্থাটির নাম দেয়া হয় বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি) এবং এটির রাষ্ট্রায়ত্তকরণ করা হয়। ১৯৭৫ সালে ডিআইটি ভবন ছেড়ে রামপুরায় টেলিভিশনের নিজস্ব ভবন তৈরি করা হয়। এখন সেটি রাপুরারামপুরা টেলিভিশন সেন্টার নামে পরিচিত।
 
==জনপ্রিয় প্রোগ্রাম==