বনগাঁ জংশন রেলওয়ে স্টেশন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
খাঁ শুভেন্দু (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
|||
৩০ নং লাইন:
}}
'''বনগাঁ রেলওয়ে স্টেশন''' [[বনগাঁ]] শহরের একমাত্র রেল স্টেশন। এটি একটি জংশন স্টেশন। স্টেশনটি [[বনগাঁ]]-[[রানাঘাট]] ও শিয়ালদাহ-বনগাঁ লাইনের প্রান্তিক স্টেশন। এই স্টেশন থেকে এটি লাইন [[ভারত]]-[[বাংলাদেশ]] সীমান্ত পার হয়ে [[বাংলাদেশ]]-এ প্রবেশ করেছে। এই স্টেশন থেকে প্রতিদিন ৪০ জোড়ার বেশি ট্রেন চলাচল করে। শিয়ালদাহ রেল স্টেশন থেকে স্টেশনটি ৭৭ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এবং রানাঘাট স্টেশন থেকে বনগাঁ স্টেশনের দূরত্ব ৩৪ কিলোমিটার। এছাড়া স্টেশনটি থেকে ৫ কিলোমিটার দূরে বাংলাদেশ সীমান্ত। এই পথে বহু পণ্যবাহী রেল চলাচল করে বাংলাদেশে। এই স্টেশনের সঙ্গে এক সময় খুলনা ও যশোর শহরের সরাসরি রেল যোগাযোগ ছিল। বর্তমানে স্টেশনটি বনগাঁ শহর ও পার্শ্ববর্তী এলাকার রেল পরিসেবা প্রদান করে থাকে। স্টেশনটি যশোর রোড থেকে ১.৫ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |
==ইতিহাস==
৩৯ নং লাইন:
==পরিকাঠাম==
এই স্টেশনটি রানাঘাট-বনগাঁ ও শিয়ালদাহ-বনগাঁ লাইনের শেষ স্টেশন। স্টেশনটিতে ৩ টি রেল ট্রাক ও ৩ টি প্লাটফর্ম রয়েছে। এখানে সংরক্ষিত ও অসংরক্ষিত দুই প্রকার রেল টিকিট সংগ্রহের ব্যবস্থা রয়েছে। এই স্টেশনটি যাত্রী পরিসেবার পাশাপাশি পণ্য-দ্রব্য বহনকরী রেল গুলির পণ্য-দ্রব্য পরিবহনের পরিসেবা দিয়ে থাকে। এই স্টেশন থেকে বনগাঁ-শিয়ালদাহ, বনগাঁ-রানাঘাট, বনগাঁ-বারাসাত, বনগাঁ-ক্যানিং, বনগাঁ-মাঝেরহাট প্রভৃতি লোকাল ট্রেন চলাচল করে।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |
==তথ্যসূত্র==
|