আরতি সাহা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Bangali ind (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সংশোধন
১৩ নং লাইন:
| awards = [[পদ্মশ্রী]] (১৯৬০)
}}
'''আরতি সাহা''' (১৯৪০ - ২৩ আগস্ট ১৯৯৪) একজন [[ভারত|ভারতীয়]] সাঁতারু ।সাঁতারু। তিনি মাত্র চার বছর বয়স থেকেই সাঁতার শেখা শুরু করেছিলেন এবং শচীন নাগ তাঁর প্রতিভাকে সঠিকভাবে চিনতে পেরেছিলেন।করেছিলেন। পরবর্তীকালে খ্যাতনামা সন্তরনবিদ [[মিহির সেন]] তাঁকেতাকে ইংলিশ চ্যানেল অতিক্রম করতে অণুপ্রাণিত করেছিলেন এবং ১৯৫৯ সালে তিনি প্রথম এশীয় মহিলা সাঁতারু হিসাবে তিনি [[ইংলিশ চ্যানেল]] অতিক্রম করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|title=First Indian Woman to Swim Across English Channel|url=http://www.thecolorsofindia.com/interesting-facts/adventure/first-indian-woman-to-swim-across-english-channel.html}}</ref> শুধু তাই নয় ১৯৬০ সালে প্রথম ভারতীয় মহিলা ক্রীড়াবিদ হিসাবে পদ্মশ্রী সম্মানে ভূষিত হন।
 
==প্রথম জীবন==
আরতি দেবী মধ্যবিত্ত বাঙালী হিন্দু পরিবারে ব্রিটিশ ভারতের অবিভক্ত বাংলার [[কলকাতা|কলকাতায়]] ১৯৪০ সালের ২৪শে সেপ্টেম্বর জন্মগ্রহণ করেন। পিতা পাঁচুগোপাল সাহার তিন সন্তানের মধ্যে তিনি দ্বিতীয় ও দুই মেয়ের মধ্যে জ্যেষ্ঠা ছিলেন তিনি।ছিলেন। পাঁচুগোপাল সাহা ব্রিটিশ সৈন্যবাহিনীর এক সাধারণ চাকুরীজীবী ছিলেন।<ref name="bb">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://www.banglabazar.co.in/node/2789|title=জলকন্যা আরতি সাহা : ইংলিশ চ্যানেলজয়ী প্রথম এশীয় মহিলা|last1=De|first1=Pradip|last2=Basu|first2=Tapas|publisher=বাংলা bazar|language=Bengali|accessdate=7 March 2015}}</ref> দুর্ভাগ্যবশত মাত্র আড়াই বছর বয়সে তিনি মাতৃহারা হন। যারফলে তাঁরতার বড় ভাই ও ছোটো বোন ভারতী মামার বাড়িতে এবং তিনি নিজে উত্তর কলকাতায় ঠাকুমার কাছে মানুষ হতে থাকেন। চার বছর বয়সে তার কাকার সাথে চাঁপাতলা ঘাটে স্নান করতে যেয়ে সাঁতার শেখা শুরু করেন। সাঁতারের প্রতি তার আগ্রহ দেখে পাঁচুগোপাল সাহা তার কন্যাকে শোভাবাজারের হাটখোলা সুইমিং ক্লাবে ভর্তি করে দেন। ১৯৪৬ সালে পাঁচ বছর বয়সে শৈলেন্দ্র স্মৃতি সাঁতার প্রতিযোগিতায় ১১০গজ দূরত্বের ফ্রি স্টাইলে সোনা জেতেন।
এরপর তাঁর যখন চার বছর বয়স তখন তিনি তাঁর কাকার সাথে চাঁপাতলা ঘাটে স্নান করতে যেতেন এবং ঐখানেই তাঁর সাঁতার শেখার শুরু। সাঁতারের প্রতি তাঁর আগ্রহ দেখে পাঁচুগোপাল সাহা তাঁর কন্যাকে শোভাবাজারের হাটখোলা সুইমিং ক্লাবে ভর্তি করে দেন। ১৯৪৬ সালে মাত্র পাঁচ বছর বয়সে শৈলেন্দ্র স্মৃতি সাঁতার প্রতিযোগিতায় ১১০গজ দূরত্বের ফ্রি স্টাইলে সোনা জেতেন।
 
==কৃতিত্বপূর্ণ কর্ম==
১৯৪৬ থেকে ১৯৫৬ সালের মধ্যে আরতি দেবী বহু সাঁতার প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেন।<ref name="bb"/> ১৯৪৫ থেকে ১৯৫১ সালের মধ্যে ২২টি রাজ্যস্তরের প্রতিযোগিতায় জয়ী হয়েছিলেন।<ref name="bb"/> ১৯৪৮ সালে তিনি মুম্বইতে অনুষ্ঠিত ন্যাশনাল চ্যাম্পিয়নশিপ প্রতিযোগিতায় রূপো ও ব্রোঞ্জ যেতেন। ১৯৫১সালে১৯৫১ সালে রাজ্য স্তরের প্রতিযোগিতায় ১মিনিট১ মিনিট ৩৭.৬ সেকেন্ডে ১০০মিটার অতিক্রম করে ডলি নাজিরের রেকর্ড ভেঙ্গে দেন। ১৯৫২ খ্রিস্টাব্দে হেলসিঙ্কি অলিম্পিকে তিনি সাঁতারু ডলি নাজিরের সঙ্গে ভারতের প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন।<ref name="bb"/>
 
==পরবর্তী জীবন==
১৯৬৯ সালে বিধানচন্দ্র রায়ের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসক অরুণ গুপ্তের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। তাঁদের অর্চনা নামে একটি কন্যা সন্তান ছিল। তিনি বিএনআরবিএনআরে চাকরি করতেন। ১৯৯৪ সালের ২৩ শে২৩শে আগস্ট কলকাতার একটি নার্সিং হোমে দীর্ঘ ১৯দিন১৯ দিন ধরে জণ্ডিস ও এনসেফালাইটিসের ভোগার পর মৃত্যু বরণ করেন।<ref name="es14092014">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|url=http://eisamay.indiatimes.com/sports/other-sports/legendary-swimmer-arati-saha-remains-unsung-at-hometown/articleshow/43265623.cms|title=আজ ৭৫, ট্যাক্সি ঢেকে দিচ্ছে আরতির মূর্তি|last=Dutta|first=Partha|date=14 September 2014|work=Ei Samay|language=Bengali|accessdate=7 March 2015|location=Kolkata}}</ref>
 
== তথ্যসূত্র ==