ভোলাহাট রেশম বীজাগার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→শীর্ষ: +১ |
|||
২ নং লাইন:
==ইতিহাস==
[[ভোলাহাট উপজেলা]]য় রেশম শিল্পের সূত্রপাত সেই পাল অামলে।[[পাকিস্তান
==অবস্থান==
[[চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা|চাঁপাই নবাবগঞ্জ
==অায়তন==
এটি আয়তন এবং ধারনক্ষমতার দিক দিয়ে দেশের বৃহৎ রেশম বীজাগার। এর মোট অায়তন ৩৬.৭৯ একর (১১১ বিঘা ১০ কাঠা)। যার মধ্যে অাবাদী জমির পরিমাণ ২০.৪৬ একর (৬২বিঘা) (বুশ, হাইবুশ, লোকাট, হাইকাট ও গাছ জমি) এবং অন্যান্য কাজে ব্যবহৃত জমির পরিমাণ ১৬.৩৩ একর (৪৯বিঘা ১০ কাঠা)। অফিস, বাসা, কারিগরি ভবন, রাস্ত, ড্রেন, পুকুর, ফুল ও ফলের বাগান এবং বাঁশঝাড়।<ref>{{
==ভোলাহাটে রেশম শিল্পের বিকাশ==
ভোলাহাট অঞ্চলের রেশম শিল্পের ইতিহাস বহু পুরানো। ভোলাহাট অঞ্চলের রেশম চাষিরা দেশের শতকরা [[৭৫]] ভাগ উৎপান ও সরবাহ করে থাকে। ঐতিহাসিক গৌড়ের প্রাচীন ইতিহাস পর্যালোচনা করলে জানা যায় যে, পাল অামলের পর সেন অামলে অাইহো, ভোলাহাট, মুচিয়া, নরহাট্রা ছাড়া বরেন্দ্র অঞ্চল হতে [[রেশম চাষ]] উঠে যায়।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|last1=বাসক|first1=কমল|title=ভ্রমন ও দর্শনে|location=মালদহ|pages=৫, ৬|accessdate=26 জানুয়ারি 2017}}</ref> মুসলিম অামলে গৌড়ের রাজ পরিবার ও রাজন্য বর্গের পোষক ও শৌখিন বস্ত্র হিসাবে রেশমের চাহিদা দেখা দেয়ায় গৌড় নগরীর অাশ পাশে ব্যাপকভাবে রেশম চাষ শুরু হয়। এ সময় রেশমএর ব্যাপক চাহিদা ও উৎপাদন যেমন বৃদ্ধি পেয়েছিল, তেমনি রেশম চাষীরাও রেশম হতে প্রচুর অায় করতো। এর ফলে ঐতিহাসিক গৌড় উপকন্ঠে পিয়াসবাড়ী, [[ভোলাহাট]], কালিয়াচক, সুজাপুরসহ বিভিন্ন স্থানে প্রচুর রেশম ও রেশমজাত বস্ত্র উৎপাদিত হত। যা এখনো এ সমস্ত স্থানে অব্যহত রয়েছে।<ref>{{
ঐতিহাসিকদের মতে মোঘল শাসনামলে বেংগল সিল্ক নামে অবিভক্ত বাংলার এ শিল্প ছিল অার্থ সামাজিক অবস্থানেরর মাপকাঠি। বৃটিশ অামলে বাংলাকে Store house of silk বলে অাখ্যায়িত করা হতো।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|title=অার্থিক উন্নয়নে রেশম শিল্প|publisher=রেশম বোর্ড|page=২|accessdate=26 জানুয়ারি 2017}}</ref> ঐতিহাসিক কাজী মিছের([[বগুড়া]]) তাঁর রাজাশাহীর ইতিহাস গ্রন্থে ভোলাহাটকে "[[মহানন্দা
{| class="wikitable"
৩৬ নং লাইন:
রেশমচাষ সম্প্রসারণ ও রেশম চাষ লাভজনক করার লক্ষে এ প্রতিষ্ঠান গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। এছাড়াও রেশম বীজগুটি উৎপাদন, রোগমুক্ত ডিম উৎপাদ, উন্নত জাতের তুঁত কাটিংস উৎপাদন এবং উন্নত জাতের তুঁতচারা উৎপাদনেও এই প্রতিষ্ঠানটি কাজ করে চলেছে।
==কর্মকান্ডের বিবরণ/তথ্যাদিঃ==
|