হরকিষেণ সিংহ সুরজিৎ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে, কোন সমস্যা?
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৩০ নং লাইন:
প্রথম থেকেই কৃষকদের সঙ্গে সুরজিৎ একাত্ম। পঞ্জাব কিসান সভার তিনি সহ-প্রতিষ্ঠাতা। পরে সর্বভারতীয় কিসান সভার সভাপতিও। কৃষি-মজদুর ইউনিয়নেও দায়িত্ব নিয়ে কাজ করেছেন। সে সময় ‘দুখি দুনিয়া’ ও ‘চিঙ্গারি’ নামে দুটি পত্রিকাও প্রকাশ করতে থাকেন। িদ্বতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হতেই তিনি গ্রেফতার হন। মুক্তি পেতে পেতে স্বাধীনতা। তখন থেকেই অবিভক্ত কমিউনিস্ট পার্টির পঞ্জাব শাখার সম্পাদক। বেশ কয়েক বার গ্রেফতার হয়েছেন সুরজিৎ। সব মিলিয়ে বছর দশেক হাজতবাসও করতে হয়েছে, তার মধ্যে দু’বছর স্বাধীন ভারতের জেলে।
 
[[১৯৬৪]] সনে [[ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি|কমিউনিস্ট পার্টির]] ভাঙনের সময় থেকেই তিনি সি পি আই এম। তখন যে ন’জন নেতাকে নিয়ে দলের প্রথম পলিটব্যুরো গড়ে ওঠে, তিনি তঁাদের একজন। ক্রমে তঁার আরও উত্থান হয়। ১৯৯২ সালে, চেন্নাই পার্টি কংগ্রেসে তিনি দলের সাধারণ সম্পাদক হন। সে এক ঐতিহাসিক সিন্ধক্ষণ। সুরজিতের অভিষেকের অর্থ ছিল, দলে মতাদর্শের চেয়ে বাস্তববাদের প্রাসঙ্গিকতা। নতুন পলিটব্যুরোর সদস্য হিসাবে তখনই এসেছিলেন [[প্রকাশ কারাট]] ও [[সীতারাম ইয়েচুরি]]।
 
মালওয়ালি স্টাইলে ধুতি পড়ে তিনিও ওই পুরনো পার্টি অফিসে ঘুরে বেড়াতেন, কাজ করতেন, প্রবন্ধ লিখতেন, সাংবাদিক বৈঠক করতেন, মতাদর্শ নিয়ে ঝগড়া করতেন। ই এম এসের সঙ্গে জ্যোতি বসুর মতপার্থক্যগত বিরোধ ছিল। সে সময় কেরল লাইন আর বেঙ্গল লাইনের ৈদ্বরথে দল উেদ্বল। প্রকাশ ছিলেন ই এম এসের বিশেষ েস্নহভাজন, মতাদর্শগত অনুগামী।