চার্লস কোরিয়া: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
২৩ নং লাইন:
একবিংশ শতাব্দীর সমকালীন স্থাপত্যে চার্লস কোরিয়া অন্যতম প্রভাবশালী স্থপতি। ভারতে স্বাধীনতা পরবর্তি সময়ে স্থাপত্য চর্চায় তিনি অগ্রগণ্য ভূমিকা রেখেছেন। তাঁর বিখ্যাত স্থাপত্যের মধ্যে রয়েছে আহমেদাবাদের সাবারমতি আশ্রমে মহাত্মা গান্ধী মেমোরিয়াল মিউজিয়াম, মুম্বাই-এর কাঞ্ছনজঙ্ঘা অ্যাপার্টমেন্ট, জয়পুরের জওহর কালা কেন্দ্র, নেভি মুম্বাই পরিকল্পনা, ম্যাসাচুসেট্স ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজির ব্রেইন এন্ড কগনিটিভ সাইন্সেস সেন্টার, কেরালার পারুমালা চার্চ এবং সাম্প্রতিক পর্তুগালের লিসবনে চ্যাম্পালিমাড সেন্টার ফর দ্য আননোওন। চার্লস কোরিয়ার স্থাপত্যে স্থানীয় উপকরণ ও প্রথার সঙ্গতিপূর্ণ ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়। স্থানীয় জলবায়ু এবং পরিবেশগত উপাদান তাঁর স্থাপত্য নির্মানে গুরুত্বপূর্ণ নির্ধারক হিসেবে কাজ করে।
 
তাঁর প্রথম গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প ছিল মহাত্মা গান্ধী সংগ্রহালয়। এটি [[গুজরাট]] রাজ্যের [[আহমেদাবাদ]] শরের সাবারমতি আশ্রমে। এরপরে ১৯৬৭ সালে তিনি [[মধ্যপ্রদেশ]] বিধানসবা ভবনের নকশা করেন। ১৯৭৫-১৯৯০ সালের মধ্যে তিনি [[নয়া দিল্লী|নয়া দিল্লীতে]] ন্যাশনাল ক্র্যাফটস মিউজিয়াম, ১৯৮২ সালে [[ভোপানভোপাল|ভোপালে]] ভারত ভবন, ১৯৮৬-১৯৯২ সালে [[জয়পুর|জয়পুরে]] জওহর কালা কেন্দ্র, ১৯৮৭-৯২ সালে নয়া দিল্লীতে ব্রিটিশ কাউন্সিল, ২০০০-২০০৫ সালে [[বোস্টন|বোস্টনে]] এমআইটির ম্যাকগভার্ন ইন্সটিটিউট ফর ব্রেইন রিসার্চ, ২০০৪ সালে [[কলকাতা|কলকাতার]] [[সল্ট লেক সিটি|সল্ট লেক সিটিতে]] সিটি সেন্টার এবং ২০০৭-২০১০ সালে পর্তুগালের [[লিসবন|লিসবনে]] চ্যাম্পালিমাড সেন্টার ফর দ্য আননোওন-এর নকশা করেন।
 
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৩০-এ জন্ম]]