জাভেদ আখতার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
+
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে, সমস্যা? এখানে জানান
৩১ নং লাইন:
 
==পেশা==
১৯৬৪ সালের ৪ অক্টবরে [[জাভেদ আখতার|আখতার]] [[মুম্বাই]] আসেন এবং ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ নেওয়ার চেষ্টা করতে থাকেন কিন্তু ১৯৭০ সাল পর্যন্ত তিনি কোনো কাজ নিতে সমর্থ হন না।
 
[[সেলিম খান|সেলিম খানের]] সাথে প্রথম জাভেদ আখতারের সাক্ষাত হয় [[সেলিম খান|সেলিম খানের]] '''সরহাদি লুটেরা''' ছবি তৈরির সময়।এই ছবি ছিলো সেলিম খানের সর্বশেষ অভিনীত ছবি গুলোর একটা।এরপর তিনি চিত্র নাট্য লেখার দিকে মন দেন।এই সময় থেকে তাদের মধ্যে বন্ধুত্ব গড়ে উঠে।সেলিম খান চিত্র নাট্য লিখতেন আর জাভেদ আখতার তাকে ডায়ালগ দিয়ে সাহায্য করতেন।
সেই সময় থেকে তারা [[সেলিম-জাভেদ]] জুটি নামে ব্যপক পরিচিতি পান। ১৯৮২ এর আগ পর্যন্ত তারা এই ভাবেই কাজ চালিয়ে যান।
 
[[রাজেশ খান্না]] প্রথম সেলিম খান এবং জাভেদ খান কে তার '''হাতি মেরে সাথি''' চলচ্চিত্রে কাজ করার সুযোগ দেন।<ref>http://articles.timesofindia.indiatimes.com/2012-07-19/news-interviews/32731341_1_rajesh-khanna-consecutive-solo-superhits-record-in-indian-film</ref> <ref>http://www.bollywoodhungama.com/movies/features/type/view/id/3718/</ref>
 
এছাড়াও তাদের ব্যবসাসফল জনপ্রিয় চলচ্চিত্রগুলির মধ্যে রয়েছে: যাদু কি বারাত (১৯৭৩), জাঞ্জির (১৯৭৩), হাত কি সাফাই (১৯৭৪), দেবর (১৯৭৫), শোলে (১৯৭৫), প্রেমাদা কান্নিকি, চাচা ভাতিজা (১৯৭৭), ডন (১৯৭৮), ত্রিশূল (১৯৭৮), মনুশুলু চেছিনা দঙ্গালু(তেলেগু ছবি), যুগনধার, দোস্তানা (১৯৮০), ক্রান্তি (১৯৮১), জামানা (১৯৮৫) এবং মি. ইন্ডিয়া (১৯৮৭)।তারা একত্রে প্রায় ২৪টির মত চলচ্চিত্রে কাজ করেছেন; যেমন: ২টি তেলেগু চলচ্চিত্র, মনুশুলু চেছিনা দঙ্গালু, যুগনধার এবং একটি কন্নাটা চলচ্চিত্র প্রেমাদা কান্নিকি। তাদের লেখা ২৪টি চলচ্চিত্রের মধ্যে ২০টি ব্যবসাফল হিট চলচ্চিত্র। তাদের লেখা স্ক্রিপ্ট বক্স অফিসে তেমন সাফল্য দেখাতে না পারা চলচ্চিত্র গুলি হল; আখিরী দাও (১৯৭৫), ইমান ধর্ম (১৯৭৭), কালা পাথ্তার (১৯৭৯), এবং শান (১৯৮০)।তারা ১৯৮২ সালের ব্যক্তিগত বিষয়ের কারণে আলাদা হয়ে যান। সেলিম-জাভেদ জুটিকে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সফল চিত্রনাট্যাকার হিসাবে বর্ণনা করা হয়।<ref>Sholay, through the eyes of Salim Khan, ''[http://www.rediff.com/movies/slide-show/slide-show-1-interview-with-salim-khan/20120228.htm]'',Rediff.com</ref>
 
এছাড়াও তাদের ব্যবসাসফল জনপ্রিয় চলচ্চিত্রগুলির মধ্যে রয়েছে: যাদু কি বারাত (১৯৭৩), জাঞ্জির (১৯৭৩), হাত কি সাফাই (১৯৭৪), দেবর (১৯৭৫), শোলে (১৯৭৫), প্রেমাদা কান্নিকি, চাচা ভাতিজা (১৯৭৭), ডন (১৯৭৮), ত্রিশূল (১৯৭৮), মনুশুলু চেছিনা দঙ্গালু(তেলেগু ছবি), যুগনধার, দোস্তানা (১৯৮০), ক্রান্তি (১৯৮১), জামানা (১৯৮৫) এবং মি. ইন্ডিয়া (১৯৮৭)।তারা একত্রে প্রায় ২৪টির মত চলচ্চিত্রে কাজ করেছেন; যেমন: ২টি তেলেগু চলচ্চিত্র, মনুশুলু চেছিনা দঙ্গালু, যুগনধার এবং একটি কন্নাটা চলচ্চিত্র প্রেমাদা কান্নিকি। তাদের লেখা ২৪টি চলচ্চিত্রের মধ্যে ২০টি ব্যবসাফল হিট চলচ্চিত্র। তাদের লেখা স্ক্রিপ্ট বক্স অফিসে তেমন সাফল্য দেখাতে না পারা চলচ্চিত্র গুলি হল; আখিরী দাও (১৯৭৫), ইমান ধর্ম (১৯৭৭), কালা পাথ্তার (১৯৭৯), এবং শান (১৯৮০)।তারা ১৯৮২ সালের ব্যক্তিগত বিষয়ের কারণে আলাদা হয়ে যান। সেলিম-জাভেদ জুটিকে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সফল চিত্রনাট্যাকার হিসাবে বর্ণনা করা হয়।<ref>Sholay, through the eyes of Salim Khan, ''[http://www.rediff.com/movies/slide-show/slide-show-1-interview-with-salim-khan/20120228.htm]'',Rediff.com</ref>
 
আখতার ২০০৯ সালের ১৬ই নভেম্বর রাজ্য সভা সদস্য মনোনিত হন। <ref>{{cite web|url=http://www.dnaindia.com/india/report_javed-akhtar-dua-nominated-to-rajya-sabha_1312632 |title=Javed Akhtar, Dua nominated to Rajya Sabha – India – DNA |publisher=Dnaindia.com |date=17 November 2009 |accessdate=3 March 2013}}</ref>
৪৭ ⟶ ৪৬ নং লাইন:
 
জাভেদ আখতার হানি ইরানিকে ডিভোর্স দেন এবং উর্দু কবি [[কাইফি আজমি|কাইফি আজমির]] মেয়ে জনপ্রিয় অভিনেত্রী [[শাবানা আজমি|শাবানা আজমিকে ]] বিয়ে করেন।<ref>{{cite web|url=http://idiva.com/news-entertainment/honey-irani-on-divorce-survival-shabana-azmi/13218 |title=Honey Irani on Divorce, Survival & Shabana Azmi |publisher=iDiva.com |date= |accessdate=3 March 2013}}</ref>
 
 
==তথ্যসূত্র==