বাবা লুলুইয়ের মসজিদ
বাবা লুলুইয়ের মসজিদ, যা বাবা লাভলাভির মসজিদ নামেও পরিচিত। এটি ভারতের আহমেদাবাদের বহরমপুরের মধ্যযুগীয় মসজিদ এবং সমাধিসৌধ।
বাবা লুলুইর মসজিদ | |
---|---|
ধর্ম | |
অন্তর্ভুক্তি | ইসলাম |
অবস্থা | সক্রিয় |
অবস্থান | |
অবস্থান | বহরমপুর, আহমেদাবাদ |
পৌরসভা | আহমেদাবাদ পৌরসভা |
রাজ্য | গুজরাত |
স্থানাঙ্ক | ২৩°০০′৩২″ উত্তর ৭২°৩৪′৩৩″ পূর্ব / ২৩.০০৮৮৬৭° উত্তর ৭২.৫৭৫৭৮৬° পূর্ব |
স্থাপত্য | |
ধরন | মসজিদ এবং সমাধি |
স্থাপত্য শৈলী | ইন্দো-ইসলামিক স্থাপত্য |
প্রতিষ্ঠাতা | বাবা লুলুই |
সম্পূর্ণ হয় | ১৫৬০ |
ইতিহাস এবং স্থাপত্য
সম্পাদনামসজিদটি মুক্তা বণিক বিশ্বাসী বাবা লুলুই বা বাবা মোহাম্মদ জাফর ১৫৬০ এর দিকে নির্মাণ করেন। মসজিদটি অভ্যন্তরে দৈর্ঘ্যে ৬৯ ফুট ও প্রস্থে ৩৭ ফুট। দুটি দ্বিতল উঁচুতে কেন্দ্রীয় গম্বুজকে সহায়তার জন্য বারোটি স্তম্ভ রয়েছে। মসজিদের ছাদ এবং সম্মুখভাগের খিলানগুলিকে সহায়তার জন্য এখানে আরও চৌচল্লিশটি স্তম্ভ রয়েছে। পিছনের দেয়ালে পাথরের ছিদ্রবহুল চারটি জানালা এবং মার্বেলের খোদাই করা তিনটি মিহরাব রয়েছে। সম্মুখভাগের দুই প্রান্তে দুটি মিনার রয়েছে। তাদের ভিত্তি চৌদ্দ বর্গফুট এবং এর কুলুঙ্গিগুলো ফুলের রূপে গঠন করা হয়েছে।[১][২] ২০০১ সালের গুজরাতের ভূমিকম্পে মসজিদটি ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং পরে ভারতের প্রত্নতাত্ত্বিক জরিপ এটিকে পুনরুদ্ধার করে।[৩]
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ Gazetteer of the Bombay Presidency: Ahmedabad। Government Central Press। ১৮৭৯। পৃষ্ঠা 290।
- ↑ Achyut Yagnik (২ ফেব্রুয়ারি ২০১১)। Ahmedabad: From Royal city to Megacity। Penguin Books Limited। পৃষ্ঠা 103। আইএসবিএন 978-81-8475-473-5।
- ↑ "Adhesives injected to protect monuments"। The Hindu। ২০০১-০২-১৯। ২০১৪-১২-১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-১২-১১।