বান্দুরা হলিক্রশ হাই স্কুল অ্যান্ড কলেজ
বান্দুরা হলিক্রশ হাই স্কুল এন্ড কলেজ ক্যাথলিক মিশন দ্বারা পরিচালিত বাংলাদেশের একটি বিদ্যালয়। এটি বাংলাদেশের ঢাকা জেলার নবাবগঞ্জ উপজেলার বান্দুরা নামক স্থানে অবস্থিত। এটি ঢাকা ধর্মমহাপ্রদেশের দ্বিতীয় স্কুল[১] ও ঢাকা জেলার প্রথম স্থায়ী মঞ্জুরিকৃত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। বর্তমানে এ বিদ্যালয়ে ১৮০০ এর অধিক শিক্ষার্থী এবং ৫৫ জন শিক্ষিক কর্মরত রয়েছেন।
বান্দুরা হলিক্রশ হাই স্কুল এন্ড কলেজ | |
---|---|
![]() | |
অবস্থান | |
![]() | |
তথ্য | |
ধরন | বেসরকারি |
নীতিবাক্য | শিক্ষার জন্য এসো, সেবার জন্য বেরিয়ে যাও |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৯১২ |
ইআইআইএন | ১০৮২৮২ |
শ্রেণি | শ্রেণী ১-১০ |
শিক্ষায়তন | ৫ একর |

অবস্থান
সম্পাদনাইতিহাস
সম্পাদনা১৯১২ সালের ৮ জানুয়ারি গোল্লা ধর্মপল্লীতে হলিক্রশ বান্দুরা গোবিন্দপুর হাই স্কুল প্রতিষ্ঠিত করা হয়।[১] এর প্রতিষ্ঠাতা ও প্রথম প্রধান শিক্ষক ছিলেন আইরিস বংশোদ্ভূত ধর্মযাজক জন জ্যাক হেনেসি। প্রথম বছর দ্বিতীয় থেকে সপ্তম শ্রেণিতে ১৫৭ জন ছাত্র ভর্তি হয়। গোল্লায় পাঁচ মাস কার্যক্রম চলার পর জুন মাসে বিদ্যালয়টি বান্দুরায় স্থানান্তর করা হয়। ১১ জুন থেকে কার্যক্রম পুনরায় শুরু হয়।[১] ১৯১৫ সালে দশম শ্রেণি চালু হয় এবং তিন বছরের জন্য কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অস্থায়ী অনুমোদন লাভ করে। ১৯১৬ সালেই কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত ম্যাট্রিক পরীক্ষায় ৬ জন অংশগ্রহণ করে। ১৯১৮ সালের ২০ নভেম্বর দোহার-নবাবগঞ্জের মধ্যে এ বিদ্যালয়টি প্রথম কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী স্বীকৃতি লাভ করে।[১]
২০০১ সালে জাতীয় শিক্ষক সপ্তাহ উপলক্ষে শিক্ষা মন্ত্রণালয় বিদ্যালয়টিকে জাতীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে নির্বাচিত করে।[১] ২০১৪ সালের ১ জুলাই ৪৯ জন শিক্ষার্থী নিয়ে এর কলেজ শাখার কার্যক্রম শুরু হয়।
উল্লেখযোগ্য শিক্ষার্থী
সম্পাদনা- থিওটোনিয়াস অমল গাঙ্গুলী - প্রথম বাঙালি আর্চবিশপ।[২]
- প্রমোদ মানকিন - বাংলাদেশের সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী।
- মজেস কস্তা - চট্টগ্রাম মহাধর্মপ্রদেশের প্রথম আর্চবিশপ।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ গ ঘ ঙ মো. কাজী সোহেল (২৫ ডিসেম্বর ২০১৬)। "১৯১২ সাল থেকে শিক্ষার আলো ছড়াচ্ছে বান্দুরা হলিক্রশ স্কুল এণ্ড কলেজ"। ইত্তেফাক। ২৭ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জুন ২০২০।
- ↑ জেমস আনজুস (১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০)। "নটর ডেম কলেজের প্রথম বাংলাদেশি অধ্যক্ষ টি এ গাঙ্গুলীর গল্প"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুন ২০২০।
বাংলাদেশের বিদ্যালয় বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |