বানৌজা শের-ই-বাংলা
বানৌজা শের-ই-বাংলা বাংলাদেশ নৌবাহিনীর একটি নৌঘাঁটি।[১] ৫০০ একর জমির ঘাঁটিটি নৌবাহিনীর বৃহত্তম নৌঘাঁটি। এর মধ্যে ২০০ একর নৌবাহিনীর জন্য এবং ৩০০ একর নৌবিমানচালনা ও ডুবোজাহাজ অপারেশনের জন্য ব্যবহৃত হয়।
বানৌজা শের-ই-বাংলা | |
---|---|
রাবনাবাদ, পটুয়াখালী | |
ধরন | নৌ-ঘাঁটি |
ভবন/স্থাপনা/ক্ষেত্রের তথ্য | |
মালিক | বাংলাদেশ নৌবাহিনী |
নিয়ন্ত্রক | বাংলাদেশ নৌবাহিনী |
অবস্থা | সক্রিয় |
ইতিহাস
সম্পাদনা২০ নভেম্বর ২০১৩ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পটুয়াখালীর রাবনাবাদ চ্যানেলে বাংলাদেশ নৌ বাহিনীর জন্য বিমান সুবিধা সংবলিত 'বানৌজা শের-ই-বাংলা' ঘাঁটির ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন।[২] ২ জানুয়ারী ২০১৮ সালে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) 'বানৌজা শের-ই-বাংলা পটুয়াখালী স্থাপন' প্রকল্প অনুমোদন করে, এর জন্য ব্যয় ধরা হয় ১ হাজার ৮১ কোটি ৫০ লাখ টাকা।[৩] প্রকল্পটি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ নৌবাহিনী এবং বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান প্রকৌশলী বিভাগ দ্বারা তত্ত্বাবধান করা হয়। এটি ২০২৩ সালের ১২ জুলাই উদ্বোধন করা হয়।[১]
আরো দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ "বানৌজা শের-ই-বাংলা নৌ ঘাঁটি উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী"। দৈনিক ইত্তেফাক। ১২ জুলাই ২০২৩।
- ↑ "ছিনিমিনি খেলতে দেয়া হবে না:প্রধানমন্ত্রী"। archive.ittefaq.com.bd। ১৯ নভেম্বর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০১৯।
- ↑ "একনেকে ৫২২১ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৬ প্রকল্পের অনুমোদন"। www.bangladesh.gov.bd। ৩ জানুয়ারি ২০১৮।