বরখা দত্ত একজন ভারতীয় টেলিভিশন সাংবাদিক এবং লেখক। তিনি এনডিটিভি এবং তিরঙ্গা টিভিতে একজন প্রতিবেদক এবং সংবাদ উপস্থাপক ছিলেন। তিনি বর্তমানে 'মোজো স্টোরি' নামে তার নিজস্ব ডিজিটাল নিউজ চ্যানেল চালান।[২][৩] এছাড়াও তিনি হিন্দুস্তান টাইমস[৪] এবং ওয়াশিংটন পোস্টের একজন ওপিনিয়ন কলামিস্ট।[৫]

বরখা দত্ত
২০১০ সালে বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামে বরখা দত্ত
জন্ম (1971-12-18) ১৮ ডিসেম্বর ১৯৭১ (বয়স ৫২)[১]
জাতীয়তাভারতীয়
শিক্ষাসেন্ট স্টিফেন কলেজ, দিল্লি (স্নাতক)
জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া (এম এ স্নাতকোত্তর)
কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় (এম এস)
পেশাসংবাদ উপস্থাপক
কর্মজীবন১৯৯১–বর্তমান
উল্লেখযোগ্য কর্ম
'উই দা পিপল
দা বাক স্টপস হিয়ার
আত্মীয়বাহার দত্ত (বোন)
পুরস্কারপদ্মশ্রী

দত্ত ২০১৭ সালের জানুয়ারিতে চ্যানেল ছাড়ার আগে অবধি ২১ বছর ধরে এনডিটিভির সাথে যুক্ত ছিলেন।[৬] ১৯৯৯ সালে ভারত ও পাকিস্তানের কার্গিল যুদ্ধের বিষয়ে যুদ্ধস্থল থেকে সংবাদ পরিবেশন করার পর তিনি একজন বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব হিসেবে পরিচিত হন।[৭] দত্ত ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান পদ্মশ্রী সহ অনেক জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কার জিতেছেন।[৮] রাদিয়া টেপ বিতর্কে রেকর্ড হওয়া সাংবাদিকদের একজন ছিলেন দত্ত।[৯] এনডিটিভিতে, দত্ত, পুরস্কার বিজয়ী সাপ্তাহিক টক-শো উই দ্য পিপল এবং সেইসাথে দৈনিক প্রাইম-টাইম শো দ্য বাক স্টপস হিয়ারের উপস্থাপক ছিলেন।[১০]

ব্যক্তিগত জীবন সম্পাদনা

তিনি নতুন দিল্লিতে এয়ার ইন্ডিয়ার কর্মকর্তা এসপি দত্ত এবং প্রভা দত্তের ঘরে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। প্রভা দত্ত হিন্দুস্তান টাইমসের একজন সুপরিচিত সাংবাদিক ছিলেন।[১১] দত্ত সাংবাদিকতা ক্ষেত্রে দক্ষতার কৃতিত্ব তার মাকে দেন, যিনি ভারতের নারী সাংবাদিকদের মধ্যে অগ্রগামী ছিলেন।[১২] তার ছোট বোন, বাহার দত্ত, একজন টেলিভিশন সাংবাদিক ও সিএনএন আইবিএন- এর জন্য কাজ করছেন।[১২] তিনি নিজেকে অজ্ঞেয়বাদী হিসাবে বর্ণনা করেন যিনি ধর্মকে মানেন না।[১৩][১৪] তিনি ইউনিফর্ম সিভিল কোডের ধারণাকে সমর্থন করেন।[১৫][১৬] বরখা দত্ত তিন তালাক এবং মুসলিম পিতৃতন্ত্রের বিরুদ্ধে নিজের মতামত প্রকাশ করেছেন।[১৭] ২০২১ সালের এপ্রিল মাসে তার বাবা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা যান।[১৮]

কর্মজীবন সম্পাদনা

দত্ত দিল্লির সেন্ট স্টিফেন কলেজ থেকে ইংরেজি সাহিত্যে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। তিনি জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া মাস কমিউনিকেশান রিসার্চ কেন্দ্র, নিউ দিল্লি থেকে গণযোগাযোগে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। তিনি এনডিটিভিতে নিজের সাংবাদিকতা জীবন শুরু করেন এবং পরে এই সংস্থার ইংরেজি সংবাদ শাখার প্রধান হন। এছাড়াও তিনি নিউ ইয়র্কের কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রাজুয়েট স্কুল অফ জার্নালিজম থেকে ইনলাকস শিবদাসানি ফাউন্ডেশন স্কলারশিপের সাহায্যে সাংবাদিকতায় স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন।[১৯] ক্যাপ্টেন বিক্রম বাত্রার সাথে একটি সাক্ষাৎকার সহ ১৯৯৯ সালে কার্গিল যুদ্ধের রিপোর্টিং তাকে ভারতে জনপ্রিয়তা এনে দেয়।[৭][২০] এরপরে তিনি কাশ্মীর, পাকিস্তান, আফগানিস্তান এবং ইরাকের যুদ্ধ কভার করেছেন।[২১]

২০০২ সালের গুজরাটের দাঙ্গার ঘটনাগুলি কভার করার সময়, দত্ত প্রেস কাউন্সিল অফ ইন্ডিয়ার নির্দেশিকা লঙ্ঘন করে টেলিভিশনে আক্রমণকারীদের এবং দাঙ্গার শিকার ব্যক্তিদের "হিন্দু" এবং "মুসলিম" হিসাবে চিহ্নিত করেছিলেন।[২২] তিনি তার কিছু কাজের জন্য নেতিবাচক মতামত পেয়েছেন। ২০০৮ সালের মুম্বই জঙ্গি হামলার সময়, ঘটনাগুলিকে চাঞ্চল্যকর করার জন্য তাকে দায়ী করা হয়েছিল, এবং লাইভ টেলিভিশনে হোটেলের অতিথিরা কোথায় থাকতে পারে তা দেখিয়ে অনেক জীবনকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলেছিল ও মৃত্যুর কারণ ঘটেছিল।[২৩] ২০১১ সালে ব্রিটা ওহম লিখেছিলেন যে দত্ত "ধর্মনিরপেক্ষ তীক্ষ্ণতা" ভাবের জন্য সমালোচিত হয়েছেন যেখানে তিনি কাশ্মীরি পন্ডিতদের ঘটনাকে গুরুত্ব না দিয়ে, কার্গিল সংঘাতের প্রতিবেদনে জাতীয়তাবাদকে চূড়ান্ত স্থানে রেখে, হিন্দুত্ববাদকে হাল্কা করে দেখিয়েছেন।[২৪]

দত্ত, যিনি এনডিটিভির দল সম্পাদক ছিলেন, ফেব্রুয়ারি ২০১৫ সালে পরামর্শক সম্পাদকের ভূমিকায় চলে আসেন[২৫] এবং ২১ বছর পর, ২০১৭ সালের জানুয়ারিতে ছেড়ে চলে যান।[২৬] তিনি ওয়াশিংটন পোস্টের মতো আন্তর্জাতিক সংবাদপত্রের জন্য কলামও লিখেছেন।[২৭][২৮]

পুরস্কার ও সম্মাননা সম্পাদনা

দত্তের সানডে টক শো, লাগাতার পাঁচ বছর সেরা টক শোর জন্য ভারতীয় টেলিভিশন একাডেমি পুরস্কার জিতেছে। ২০১২ সালে, অ্যাসোসিয়েশন ফর ইন্টারন্যাশনাল ব্রডকাস্টিং নিম্নলিখিত উদ্ধৃতি সহ দত্তকে "বছরের টিভি ব্যক্তিত্ব" উপাধিতে ভূষিত করে: "যথেষ্ট প্রসারিত এবং গভীরতার একজন প্রতিবেদক, যে দর্শকদের নিকটবর্তী সমস্যাগুলি উপস্থাপন করার জন্য এখনও উৎসাহী এবং নির্ভীক।"[২৯][৩০] দত্ত ২০০৯ সালে সিএইচ মোহাম্মদ কোয়া জাতীয় সাংবাদিকতা পুরস্কার পেয়েছিলেন[৩১] ২০০৮ সালে, দত্ত সবচেয়ে বুদ্ধিদ্বীপ্ত নিউজ শো উপস্থাপন করার জন্য ভারতীয় সংবাদ সম্প্রচার পুরস্কার পান।[৩২] দত্ত ২০০৭ সালের সেরা সাংবাদিকতার জন্য কমনওয়েলথ ব্রডকাস্টিং অ্যাসোসিয়েশন পুরস্কার পান।[৩৩][৩৪] একই বছরে প্রথম ভারতীয় নিউজ টেলিভিশন অ্যাওয়ার্ডে তার অনুষ্ঠান "উই দ্য পিপল" এর জন্য তিনি "সেরা টিভি নিউজ অ্যাঙ্কর (ইংরেজি)" পুরস্কারে পুরস্কৃত হন।

২০০৮ সালে, মনমোহন সিংয়ের নেতৃত্বাধীন ভারত সরকার ২০০৪ সালের সুনামির কভারেজের জন্য দত্তকে পদ্মশ্রী, বেসামরিক সম্মানে ভূষিত করে।[৮][৩৫]

ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম (২০০১, ২০০৮) দ্বারা সংকলিত ১০০ "গ্লোবাল লিডারস অব টুমরো" তালিকায় দুবার তার নাম রয়েছে।[৩৬] ২০০৫ সালে, তিনি এমন ৫০ জন ভারতীয়দের মধ্যে ছিলেন যাদের বয়স ৩৫ বা তার কম এবং যাদের নাম তাদের কৃতিত্ব এবং সমাজে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলার জন্য তালিকাভুক্ত করা হয়েছিল।[৩৭]

২০১০ সালে, তিনি ভারতের জাতীয় সংহতি পরিষদের সদস্য হিসাবে নিযুক্ত হন।[৩৮][৩৯] তিনি ২০০৬ সালে এশিয়া সোসাইটির ফেলো হিসেবে মনোনীত হন এবং এশিয়া সোসাইটির আন্তর্জাতিক উপদেষ্টা পরিষদে কাজ করেন।[৪০]

দত্ত ২০০০ সালে অসামান্য মহিলা সাংবাদিক হিসাবে চামেলী দেবী জৈন পুরস্কারে ভূষিত হন।[৪১]

প্রকাশনা সম্পাদনা

  • দত্ত ২০০২ বই গুজরাট: দ্য মেকিং অফ এ ট্র্যাজেডির "নাথিং নিউ?: উইমেন অ্যাজ ভিক্টিমস" অধ্যায়টির সহ-লেখক।[৪২]
  • দিস আনকোয়াইট ল্যান্ড: স্টোরিস ফর্ম ইন্ডিয়াস ফল্ট লাইন (২০১৬)।[৪৩]
  • টু হেল অ্যান্ড ব্যাক: হিউম্যানস অফ কোভিড (২০২২)[৪৪][৪৫]

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. Fr. Francis M Peter; Carlyle Mcfarland; M Lazer Selva; Illa Vij; Aparna Ghosh Dastidar। Grammar & More 8। Ratna Sagar। পৃষ্ঠা 143। আইএসবিএন 978-81-8332-460-1 [অনির্ভরযোগ্য উৎস?]
  2. "Journalism ethics row grips India"BBC News। ৩ ডিসেম্বর ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুলাই ২০১৩ 
  3. "Barkha Dutt Slams Mentor Company NDTV Over Use of MoJo"Outlook (India)। সংগ্রহের তারিখ ৭ এপ্রিল ২০২০ 
  4. "Barkha Dutt"Hindustan Times। ১৫ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  5. "Barkha Dutt"The Washington Post 
  6. "NDTV Statement on Barkha Dutt"NDTV.com 
  7. Independence Day Thoughts, RaghuKrishnan, The Economic Times, 24 August 2003.
  8. "Rajdeep Sardesai, Vinod Dua and Barkha Dutt Conferred Padma Shri"। ২৭ জানুয়ারি ২০০৮। ২৫ নভেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ জানুয়ারি ২০১২ 
  9. Udas, Sumnima (২ ডিসেম্বর ২০১০)। "Leaked tapes put India, media in crisis"। CNN। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০১০ 
  10. "Kumaon Literary Festival"kumaonliteraryfestival.org। সংগ্রহের তারিখ ৯ আগস্ট ২০১৬ 
  11. "When a journalist ordered firing? : Capital Closeup"Hindustan Times। ১৬ সেপ্টেম্বর ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ নভেম্বর ২০১২ 
  12. Express news service (৩০ নভেম্বর ২০০৭)। "Prabha Dutt fellowship goes to Express journalist"। Express India। ১ আগস্ট ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ আগস্ট ২০১৪ 
  13. "As Indian as they come"Hindustan Times। ১৪ মার্চ ২০০৬। 
  14. "If I were Muslim..."। ১১ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৭ 
  15. "Shame at Sabarimala: Why India's women need a uniform civil code"। ১৯ অক্টোবর ২০১৮। 
  16. "The fight against triple talaq is a fight for basic dignity"Hindustan Times। ৩ জুন ২০১৬। 
  17. "What India's liberals get wrong about women and sharia law"The Washington Post 
  18. "'I failed': Journalist Barkha Dutt on her father's demise due to Covid-19"। ২৭ এপ্রিল ২০২১। 
  19. "Inlaks Alumni List"। Inlaks Shivdasani Foundation। সংগ্রহের তারিখ ৫ সেপ্টেম্বর ২০১০ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  20. Rajdeep Sardesai, Vinod Dua and Barkha Dutt Conferred Padma Shri ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৫ নভেম্বর ২০১২ তারিখে, MediaWire, 27 January 2008.
  21. Three top TV news anchors get Padma Shri ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৬ মে ২০১২ তারিখে, bollywood.com (IANS), 2008.
  22. Sonwalkar, Prasun (২০০৬)। Conflict, Terrorism And the Media in Asia। Routledge। পৃষ্ঠা 89। আইএসবিএন 9780415351980। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুলাই ২০১৩ 
  23. Kampfner, John (২০১০)। Freedom for Sale। Basic Books। পৃষ্ঠা 157আইএসবিএন 9780415351980। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুলাই ২০১৩ 
  24. Ohm, Britta (২০১১)। South Asian Media Cultures: Audiences, Representations, Contexts। Anthem Press। আইএসবিএন 9781843313205। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুলাই ২০১৩ 
  25. "Barkha Dutt Moves to Consulting Editor, NDTV Group"NDTV.com 
  26. NDTV Statement On Barkha Dutt, 15 January 2017
  27. "The inside story of how India China came to blows"The Washington Post 
  28. "The New York Times tried to explain sari fashion – and became the laughingstock of India"The Washington Post 
  29. "Kim Hill wins global radio broadcasting award"The New Zealand Herald। ৮ নভেম্বর ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুন ২০১৩ 
  30. "2012 AIBs Winners and Highly Commended"। Association for International Broadcasting। ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুন ২০১৩ 
  31. "Burkha Dutt, Noorani given C H Mohammed Koya journalism award"Mathrubhumi.com। ৪ নভেম্বর ২০০৯। ৮ আগস্ট ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুন ২০১৩ 
  32. "Barkha Dutt Gets Most Intelligent News Show Host Award in Airtel Indian News Broadcasting Award (INB) 2008"। India-server.com। ১১ জুন ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ আগস্ট ২০১০ 
  33. "Barkha Dutt is Commonwealth Broadcasting Assoc's 'journalist of the year'"। Indiantelevision.com। ২০ ফেব্রুয়ারি ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুন ২০১৩ 
  34. "News Room Headlines> TV18 Group & NDTV win top honours at Indian News Television Awards; Prannoy Roy gets Lifetime Achievement"। Indiantelevision.com। ১৯ জুলাই ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ ৩০ আগস্ট ২০১০ 
  35. "Ratan Tata, L.N. Mittal receive Padma Vibhushan"The Hindu। ১১ মে ২০০৮। ৩ অক্টোবর ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুন ২০১৩ 
  36. "Lounge | Barkha Dutt"। Televisionpoint.com। ৭ মার্চ ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ আগস্ট ২০১০ 
  37. "The 50 on the fast track"India Today। ৩১ জানুয়ারি ২০০৫। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুন ২০১৩ 
  38. "National Integration Council reconstituted"The Hindu। Chennai, India। ১৪ এপ্রিল ২০১০। ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  39. [১] ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৭ অক্টোবর ২০১১ তারিখে
  40. [২] ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৩ জুলাই ২০০৮ তারিখে
  41. "Barkha Dutt gets award"The Hindu। Press Trust of India। ৪ এপ্রিল ২০০০। সংগ্রহের তারিখ ৯ মার্চ ২০১৯ 
  42. Gujarat: The Making of a Tragedy। Penguin। ২০০২। আইএসবিএন 978-0143029014 
  43. Dutt, Barkha (২০১৬)। This Unquiet Land: Stories from India's Fault Lines। Aleph। আইএসবিএন 978-9382277163 
  44. Dutt, Barkha (২০২২)। To Hell and Back: Humans of Covid। Juggernaut। আইএসবিএন 978-9391165574 
  45. Dutt, Barkha (২৯ এপ্রিল ২০২২)। "India Covid-19: 'My father did not have to die'"। BBC News। 

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা