ফ্রান্সিস পিইটন রোউস
ফ্রান্সিস পিইটন রোউস ফরমেমআরএস (/raʊs/; ৫ অক্টোবর ১৮৭৯ - ১৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৭০) হলেন রকফেলার বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন আমেরিকান প্যাথলজিস্ট যিনি অনকোভাইরাস, রক্ত সঞ্চারণ এবং হজমের শারীরবৃত্তীয় কাজের জন্য বিশেষভাবে পরিচিত।[১] জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয় থেকে চিকিৎসাবিজ্ঞানে একজন স্নাতক হওয়ার পরও তিনি গুরুতর যক্ষ্মা রোগের কারণে একজন অনুশীলনকারী চিকিৎসক হতে নিরুৎসাহিত হন। মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ের রোগবিজ্ঞানের একজন প্রশিক্ষক হিসাবে তিন বছর কাজ করার পর তিনি তার বাকি কর্মজীবন রকফেলার ইনস্টিটিউট ফর মেডিক্যাল রিসার্চের গবেষক হিসাবে অতিবাহিত করেন।
ফ্রান্সিস পিইটন রোউস | |
---|---|
চিত্র:Peyton Rous nobel.jpg | |
জন্ম | ৫ অক্টোবর ১৮৭৯ বাল্টিমোর, মেরিল্যান্ড, যুক্তরাষ্ট্র |
মৃত্যু | ১৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৭০ নিউ ইয়র্ক সিটি, যুক্তরাষ্ট্র | (বয়স ৯০)
মাতৃশিক্ষায়তন | জন্স হোপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয় |
পরিচিতির কারণ | অন্কোভাইরাস |
দাম্পত্য সঙ্গী | মারিওন ইকফোর্ড ডি কে |
সন্তান | মারিওন সহ তিন কন্যা |
পুরস্কার | |
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
কর্মক্ষেত্র | ভাইরোলজি |
প্রতিষ্ঠানসমূহ | মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়, রকফেলার ইন্সটিটিউট ফর মেডিক্যাল রিসার্চ |
একটি মুরগির টিউমার একটি বিশেষ ভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট (পরে যার নাম দেয়া হয় রোউস সারকোমা ভাইরাস) - ১৯১১ সালে তার এই আবিষ্কারের ফলে আরও কিছু ভাইরাসের আবিষ্কার এবং নির্দিষ্ট ধরণের ক্যান্সারের বিকাশে এই ভাইরাসগুলির ভূমিকা বোঝার ক্ষেত্রে সফলতা আসে। ১৯৬৬ সালে তিনি তার এই কাজের জন্য চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন,[২][৩] যা তার প্রাথমিক আবিষ্কারের ৫৫ বছর পরে এবং তিনি চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কারের সবচেয়ে বয়স্ক প্রাপক হিসেবে পরিণত হন।[৪]
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ Andrewes, C. H. (১৯৭১)। "Francis Peyton Rous. 1879-1970"। Biographical Memoirs of Fellows of the Royal Society। 17: 643–662। আইএসএসএন 0080-4606। এসটুসিআইডি 32825036। ডিওআই:10.1098/rsbm.1971.0025। পিএমআইডি 11615431।
- ↑ Cech, Pavel (২০১০)। "Nobel Prize laureates. Francis Peyton Rous (1879-1970)"। Casopis Lekaru Ceskych। 149 (12): 619–620। আইএসএসএন 0008-7335। পিএমআইডি 21387589।
- ↑ Sulek, K. (১৯৬৯-০৬-১৫)। "Nobel prize for Francis Peyton Rous in 1966 for the discovery of carcinogenic viruses and for Charles Huggins for the introduction of hormones for treatment of neoplasms"। Wiadomosci Lekarskie। 22 (12): 1161–1162। আইএসএসএন 0043-5147। পিএমআইডি 4896432।
- ↑ "Facts on the Nobel Prize in Physiology or Medicine"। NobelPrize.org (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৩-১৮।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- Nobelprize.org-এ Peyton Rous (ইংরেজি)