মনমোহন সিং একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ, অর্থনীতিবিদ, শিক্ষাবিদ ও আমলা। তিনি ২০০৪ থেকে ২০১৪ পর্যন্ত ভারতের ত্রয়োদশ প্রধানমন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে ডক্টরেট লাভ করার পর মনমোহন ১৯৬৬ থেকে ১৯৬৯ সাল পর্যন্ত জাতিসংঘের কাজ করেছিলেন। পরে ললিত নারায়ণ মিশ্র তাঁকে বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রকের উপদেষ্টা হিসাবে নিয়োগ করেছিলেন। ১৯৭০ ও ৮০-এর দশকে মনমোহন ভারত সরকারের একাধিক গুরুত্বপূর্ণ পদের দায়িত্ব নিয়েছিলেন, যেমন মুখ্য অর্থনৈতিক উপদেষ্টা (১৯৭২–১৯৭৬), রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর (১৯৮২–১৯৮৫) এবং পরিকল্পনা কমিশনের প্রধান (১৯৮৫–১৯৮৭)। ১৯৯১ সালে এক চরম অর্থনৈতিক সংকটের সময় প্রধানমন্ত্রী পি. ভি. নরসিংহ রাও অরাজনৈতিক মনমোহনকে অর্থমন্ত্রী হিসাবে নিয়োগ করেছিলেন। কয়েক বছর ধরে ভারতে অর্থনৈতিক উদারীকরণের জন্য তিনি বিভিন্ন সাংগঠনিক সংস্কার করেছিলেন, যার ফলে অর্থনৈতিক সংকট ব্যহত করতে সাফল্য এনেছিল, আর এর জন্য মনমোহন বিশ্ব দরবারে এক মুখ্য সংস্কারপন্থী অর্থনীতিবিদ হিসাবে পরিচিত হয়েছিলেন।
এইখানের ‘’’নির্বাচিত নিবন্ধ'’’’ গুলি প্রধান পাতায় দেখা যাবে , অবস্থান অনুযায়ী নম্বরযুক্ত ভাবে দেওয়া হল :
নং
নিবন্ধর সারসংক্ষেপ
১
ডঃ মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশী নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ব্যাংকার ও অর্থনীতিবিদ। ২০২৪ সালের আগস্টে তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মুখ্য উপদেষ্টা হন। তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের একজন শিক্ষক। তিনি ক্ষুদ্রঋণ ধারণার প্রবর্তক। অধ্যাপক ইউনূস গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা। মুহাম্মদ ইউনূস এবং তার প্রতিষ্ঠিত গ্রামীণ ব্যাংক যৌথভাবে ২০০৬ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করেন। তিনি প্রথম বাংলাদেশী হিসেবে এই পুরস্কার লাভ করেন। ইউনূস বিশ্ব খাদ্য পুরস্কার সহ আরও জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কার লাভ করেছেন।
অ্যাডাম স্মিথ আধুনিক অর্থশাস্ত্রের জনক হিসেবে পরিচিত৷ অ্যাডাম স্মিথ স্কটল্যান্ডের ফিফের ক্রিকক্যাল্ডি শহরের একজন রাজস্ব নিয়ন্ত্রকের পুত্র ছিলেন। স্মিথের সঠিক জন্মতারিখ অজানা, কিন্তু তিনি ১৭২৩ সালের ৫ই জুন ক্রিকক্যাল্ডি শহরে খ্রিস্টধর্ম গ্রহণ করেন। ১৪ বছর বয়সে স্মিথ গ্লাসগো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন, সেখানে তিনি ফ্রান্সিস হাচিসনেরঅধীনে দর্শনশাস্ত্র অধ্যয়ন করেন।
মনমোহন সিং একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ, অর্থনীতিবিদ, শিক্ষাবিদ ও আমলা। তিনি ২০০৪ থেকে ২০১৪ পর্যন্ত ভারতের ত্রয়োদশ প্রধানমন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে ডক্টরেট লাভ করার পর মনমোহন ১৯৬৬ থেকে ১৯৬৯ সাল পর্যন্ত জাতিসংঘের কাজ করেছিলেন। পরে ললিত নারায়ণ মিশ্র তাঁকে বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রকের উপদেষ্টা হিসাবে নিয়োগ করেছিলেন। ১৯৭০ ও ৮০-এর দশকে মনমোহন ভারত সরকারের একাধিক গুরুত্বপূর্ণ পদের দায়িত্ব নিয়েছিলেন, যেমন মুখ্য অর্থনৈতিক উপদেষ্টা (১৯৭২–১৯৭৬), রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর (১৯৮২–১৯৮৫) এবং পরিকল্পনা কমিশনের প্রধান (১৯৮৫–১৯৮৭)। ১৯৯১ সালে এক চরম অর্থনৈতিক সংকটের সময় প্রধানমন্ত্রী পি. ভি. নরসিংহ রাও অরাজনৈতিক মনমোহনকে অর্থমন্ত্রী হিসাবে নিয়োগ করেছিলেন। কয়েক বছর ধরে ভারতে অর্থনৈতিক উদারীকরণের জন্য তিনি বিভিন্ন সাংগঠনিক সংস্কার করেছিলেন, যার ফলে অর্থনৈতিক সংকট ব্যহত করতে সাফল্য এনেছিল, আর এর জন্য মনমোহন বিশ্ব দরবারে এক মুখ্য সংস্কারপন্থী অর্থনীতিবিদ হিসাবে পরিচিত হয়েছিলেন।