পাংশা সরকারি কলেজ (ইংরেজি: Pangsha Govt. College) বাংলাদেশের রাজবাড়ী জেলার পাংশা উপজেলার একটি ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ২৪ জুলাই, ১৯৬৯ খ্রিস্টাব্দে কলেজটি প্রতিষ্ঠা করা হয় এবং ৮ অক্টোবর, ২০১৫ খ্রিস্টাব্দে বাংলাদেশ সরকার কলেজটি জাতীয়করণ করে।[১]

পাংশা সরকারি কলেজ
ধরনসরকারি
স্থাপিত২৪ জুলাই ১৯৬৯; ৫৪ বছর আগে (1969-07-24)
অধিভুক্তিজাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
অধ্যক্ষপ্রফেসর ক্যাপ্টেন মো: ইয়ামিন আলী
শিক্ষার্থী১০,০০০ জন (প্রায়)
অবস্থান,
৭৭২০
,
২৩°৪৭′২৪″ উত্তর ৮৯°২৫′১৭″ পূর্ব / ২৩.৭৯০১৩৩° উত্তর ৮৯.৪২১৩০৯° পূর্ব / 23.790133; 89.421309
শিক্ষাঙ্গনশহুরে, ৭ একর (২৮,০০০ মি)
ক্রীড়াক্রিকেট, ফুটবল, টেবিল টেনিস
ওয়েবসাইটদাপ্তরিক ওয়েবসাইট
মানচিত্র

প্রতিষ্ঠার ইতিহাস সম্পাদনা

কলেজটি স্থানীয় শিক্ষার উন্নয়নের চিন্তা থেকে স্থানীয় শিক্ষানুরাগী ও সমাজহিতৈষী ব্যক্তিগনের মহতী উদ্যাগে ১৯৬৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। যুগ যুগ ধরে শিক্ষা বিস্তারে কলেজটি অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে। জননেত্রী শেখ হাসিনা ২০১৫ সালের অক্টোবর মাসের ১৫ তারিখে কলেজটি জাতীয়করণ করেন।

অবকাঠামো সম্পাদনা

 
পাংশা সরকারি কলেজের ক্যাম্পাস।

কলেজ ১টি পুরাতন ভবন, ১টি তিনতলা ভবন, ২টি দ্বিতল ভবন । নতুন পাঁচতলা বিশিষ্ট জিল্লুল হাকিম ভবন নিয়ে গঠিত কলেজ। ছাত্রদের জন্য রয়েছে দুই তলা বিশিষ্ট ছাত্রাবাস। ছাত্রীদের জন্য রয়েছে আলাদা দুই তলা বিশিষ্ট ছাত্রীনিবাস। ক্যাম্পাসটির মধ্যেই রয়েছে শহীদ মিনার। পাশেই রয়েছে সুন্দর একটি পুকুর।

শিক্ষক-শিক্ষার্থী সম্পাদনা

এই প্রতিষ্ঠানে মোট শিক্ষার্থী সংখ্যা প্রায় ১০,০০০ জন।[২]

একাডেমিক কোর্স সম্পাদনা

  • উচ্চ মাধ্যমিক
  • স্নাতক (পাস)
  • স্নাতক (সম্মান)
  • স্নাতকোত্তর

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "পাংশা কলেজ সরকারি হওয়ায় আনন্দ মিছিল"http://www.jjdin.com। সংগ্রহের তারিখ মঙ্গলবার, অক্টোবর ২০, ২০১৫  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য); |প্রকাশক= এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য)
  2. "পাংশা বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ"http://pangsa.rajbari.gov.bd/। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০১৫  |প্রকাশক= এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য)[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]