পশ্চিমা উল্লুক
স্তন্যপায়ী প্রাণীর প্রজাতি
পশ্চিমা উল্লুক (বৈজ্ঞানিক নাম: Hoolock hoolock) গিবন পরিবারের একটি প্রাইমেট উল্লুক। এদের বাংলাদেশ, ভারতের আসাম, মিজোরাম, ও মেঘালয়, ও মিয়ানমারের চিন্দুইন নদীর পশ্চিমে দেখতে পাওয়া যায়। পরাগায়ন ও বীজ ছড়িয়ে গাছের বংশবিস্তারে এরা বেশ ভূমিকা রাখে।
পশ্চিমা উল্লুক Hoolock hoolock | |
---|---|
A female in the foreground, and a male in the background | |
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | Animalia |
পর্ব: | কর্ডাটা |
শ্রেণী: | Mammalia |
বর্গ: | Primates |
পরিবার: | Hylobatidae |
গণ: | Hoolock |
প্রজাতি: | H. hoolock |
দ্বিপদী নাম | |
Hoolock hoolock (Harlan, 1834) | |
Western hoolock gibbon range |
অবস্থা
সম্পাদনাসারা বিশ্বে এটি বিপন্ন এবং কোন কোন দেশে মহাবিপন্ন প্রাণী হিসেবে বিবেচিত।[২][৩] বাংলাদেশের ১৯৭৪[৪] ও ২০১২ সালের বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইনের তফসিল-১ অনুযায়ী এ প্রজাতিটি সংরক্ষিত।[৫]
চিত্রশালা
সম্পাদনাআরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ Brockelman, W., Molur, S. & Geissmann, T. (2008). Hoolock hoolock. 2008 IUCN Red List of Threatened Species. IUCN 2008. Retrieved on 4 January 2009.
- ↑ ‘অবশেষে পেলাম তার দেখা’,আ ন ম আমিনুর রহমান, প্রথম আলো। ঢাকা থেকে প্রকাশের তারিখ: ৩১-০৫-২০১৩ খ্রিস্টাব্দ।
- ↑ Groves, C. P. (১৯৬৭)। "Geographic variation in the hoolock or white-browed gibbon (Hylobates hoolock harlan 1834)."। Folia Primatologica। 7: 276–283। ডিওআই:10.1159/000155125। পিএমআইডি 5626313।
- ↑ জিয়া উদ্দিন আহমেদ (সম্পা.), বাংলাদেশ উদ্ভিদ ও প্রাণী জ্ঞানকোষ: স্তন্যপায়ী, খণ্ড: ২৭ (ঢাকা: বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি, ২০০৯), পৃ. ২৯-৩০।
- ↑ বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জুলাই ১০, ২০১২, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার, পৃষ্ঠা-১১৮৪৯১