নাম
নাম হচ্ছে একটি বিশেষ্য, সাধারণত কোনকিছুকে পৃথকভাবে পরিচিত করতে বা পার্থক্য করতে নাম ব্যবহৃত হয়। নাম দ্বারা কোনো কিছুর শ্রেণী বা বিষয় নির্ধারণ করা যায়। কোনো ব্যক্তির নাম ঐ ব্যক্তি পরিচিতি হিসেবে ব্যবহৃত হয়, যা তাঁকে শনাক্ত করতে ব্যবহৃত হতে পারে। এ ক্ষেত্রে মধ্যনামের ব্যবহার থাকতে পারে, বা নাও থাকতে পারে। কোনো সুনির্দিষ্ট নামকে অনেক সময় মুল বিশেষ্য হিসেবে অভিহিত করা হয়।
ব্যক্তির পরিচয়ের ক্ষেত্রে নামের ব্যবহার শুধু মানুষের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। গবেষণায় দেখা গেছে ডলফিন ও হাতিরাও তাদের নিজেদের পরিচয় দিতে সাংকেতিক নাম ব্যবহার করে।[১] প্রতিটি ডলফিনের নিজস্ব নাম আছে, যা নির্দিষ্ট হুইসেল বা সুর দ্বারা নির্দিষ্ট। এবং তারা তাদের উৎপন্ন সুর দ্বারা বুঝতে পারে কে তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছে; যাচাই করার জন্য অন্য কোনো কিছুর প্রয়োজন হয় না।
পরিচ্ছেদসমূহ
ব্যুৎপত্তিসম্পাদনা
ইংরেজি Name (নেইম) শব্দটি উৎপত্তি হয়েছে গ্রিক শব্দ nama (নামা) থেকে, এটির কাছাকাছি প্রাচীন জার্মান শব্দ namo (নামো) থেকে, ল্যাটিন nomen (নোমেন), এবং পরবর্তীতে গ্রিক শব্দ ὄνομα (ওনোমা) থেকে।[২]
তথ্যসূত্রসম্পাদনা
- ↑ "Dolphins Name Themselves With Whistles, Study Says"। National Geographic News। মে ৮, ২০০৬।
- ↑ "Online Etymology Dictionary"। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৯-২০।
আরো পড়ুনসম্পাদনা
- Matthews, Elaine; Hornblower, Simon; Fraser, Peter Marshall, Greek Personal Names: Their Value as Evidence, Proceedings of The British Academy (104), Oxford University Press, 2000. আইএসবিএন ০-১৯-৭২৬২১৬-৩
- Name and Form - from Sacred Texts Buddhism
বহিঃসংযোগসম্পাদনা
- Kate Monk's Onomastikon(Dictionary of Names) Names over the world throughout the history
- What is a Name?
- The etymology of first names
- Meaning of Names The etymology of first names
- My Name in Arabic Names in Arabic Calligraphy for free
- Names in Tibetan Culture Names in Tibetan Culture - Namgyal Monastery, Institute of Buddhist Studies
- Lexicon of Greek Personal Names, a Major Research Project of the British Academy, Oxford, contains over 35,000 published Greek names.