দ্য স্টোরি অব লুই পাস্তুর
দ্য স্টোরি অব লুই পাস্তুর (ইংরেজি: The Story of Louis Pasteur, অনুবাদ 'লুই পাস্তুরের গল্প') হল উইলিয়াম ডিটার্লে পরিচালিত ১৯৩৬ সালের মার্কিন সাদাকালো জীবনীমূলক চলচ্চিত্র। ওয়ার্নার ব্রসের ব্যানারে ছবিটি প্রযোজনা করেন হেনরি ব্ল্যাঙ্ক এবং চিত্রনাট্য রচনা করেন পিয়ের কলিংস ও শেরিডান গিবনি। এতে নাম ভূমিকায় অভিনয় করেন পল মুনি এবং অন্যান্য ভূমিকায় ছিলেন জোসেফিন হাচিনসন, আনিতা লুই ও ডোনাল্ড উডস।
দ্য স্টোরি অব লুই পাস্তুর | |
---|---|
![]() প্রেক্ষাগৃহে মুক্তির পোস্টার | |
The Story of Louis Pasteur | |
পরিচালক | উইলিয়াম ডিটার্লে |
প্রযোজক | হেনরি ব্ল্যাঙ্ক |
রচয়িতা |
|
শ্রেষ্ঠাংশে |
|
সুরকার | লিও এফ. ফর্বস্টাইন |
চিত্রগ্রাহক | টনি গডিও |
সম্পাদক | রাফ ডসন |
পরিবেশক | ওয়ার্নার ব্রস. |
মুক্তি |
|
দৈর্ঘ্য | ৮৭ মিনিট |
দেশ | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
ভাষা | ইংরেজি |
চলচ্চিত্রটি ১৯৩৬ সালের ২২শে ফেব্রুয়ারি মুক্তি পায়। মুনি তার কাজের জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে একাডেমি পুরস্কার এবং কলিংস ও গিবনি শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্য ও কাহিনীর পুরস্কার লাভ করেন।[১] চলচ্চিত্রটি শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রের জন্য একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করে। এছাড়া মুনি ১৯৩৬ সালে ভেনিস চলচ্চিত্র উৎসব হতে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে ভল্পি কাপ অর্জন করেন।
কুশীলব সম্পাদনা
- পল মুনি - লুই পাস্তুর
- জোসেফিন হাচিনসন - মারি পাস্তুর
- আনিতা লুই - আনেত পাস্তুর
- ডোনাল্ড উডস - ডক্টর জঁ মার্তেল
- ফ্রিৎজ লাইবের - ডক্টর চার্বোনে
- হেনরি ওনিল - ডক্টর এমিল রোয়া
- পর্টার হাল - ডক্টর রসিগনল
- রেমন্ড ব্রাউন - ডক্টর রাদিস
- আকিম তামিরভ - ডক্টর জারানফ
- হালিওয়েল হবস - ডক্টর লিস্তার
- ফ্রাংক রাইখের - ডক্টর ফাইফার
- ডিকি মুর - জোসেফ মাইস্টার
- রুথ রবিনসন - মিসেস মাইস্টার
- ওয়াল্টার কিংসফোর্ড - তৃতীয় নেপোলিয়ন
- ইফিজেনি ক্যাস্টিগ্লিওন - সম্রাজ্ঞী ইউজিন
- হার্বার্ট করথেল - লুই আদোলফে থিয়ার, ফ্রান্সের রাষ্ট্রপতি
মূল্যায়ন সম্পাদনা
সমালোচনামূলক প্রতিক্রিয়া সম্পাদনা
পর্যালোচনাভিত্তিক ওয়েবসাইট রটেন টম্যাটোসে ৬টি পর্যালোচনার ভিত্তিতে ৮.৩/১০ গড়ে চলচ্চিত্রটির রেটিং স্কোর ১০০%।[২]
পুরস্কার ও স্বীকৃতি সম্পাদনা
- পুরস্কার
- মনোনীত: শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রের জন্য একাডেমি পুরস্কার – দ্য স্টোরি অব লুই পাস্তুর
- বিজয়ী: শ্রেষ্ঠ অভিনেতার জন্য একাডেমি পুরস্কার – পল মুনি
- বিজয়ী: শ্রেষ্ঠ উপযোগকৃত চিত্রনাট্যের জন্য একাডেমি পুরস্কার – পিয়ের কলিংস ও শেরিডান গিবনি
- বিজয়ী: শ্রেষ্ঠ কাহিনীর জন্য একাডেমি পুরস্কার – পিয়ের কলিংস ও শেরিডান গিবনি
- বিজয়ী: শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে ভল্পি কাপ – পল মুনি
- আমেরিকান ফিল্ম ইনস্টিটিউটের স্বীকৃতি
- ২০০৩: এএফআইয়ের ১০০ বছর...১০০ নায়ক ও খলনায়ক
- লুই পাস্তুর – নায়ক[৩]
- ২০০৬: এএফআইয়ের ১০০ বছর...১০০ উল্লাস[৪]
তথ্যসূত্র সম্পাদনা
- ↑ "The Story of Louis Pasteur"। ভ্যারাইটি (ইংরেজি ভাষায়)। ১ জানুয়ারি ১৯৩৬। সংগ্রহের তারিখ ২৫ আগস্ট ২০১৮।
- ↑ "The Story of Louis Pasteur"। রটেন টম্যাটোস (ইংরেজি ভাষায়)। ফ্যানড্যাঙ্গো। সংগ্রহের তারিখ ২৫ আগস্ট ২০১৮।
- ↑ "AFI's 100 Years...100 Heroes & Villains Nominees" (পিডিএফ)। ৪ নভেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ আগস্ট ২০১৮।
- ↑ "AFI's 100 Years...100 Cheers Nominees" (পিডিএফ)। ২ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ আগস্ট ২০১৮।