মাদার ল্যাংগুয়েজ লাভার্স অব দ্যা ওয়ার্ল্ড
মাদার ল্যাংগুয়েজ লাভার্স অব দ্যা ওয়ার্ল্ড সোসাইটি (এম এল এল ডাব্লিউ) একটি অলাভজনক সংস্থা যা ভাষার সুরক্ষার জন্য কাজ করে। ইউনেস্কো কর্তৃক ২১ ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল। ২১ ফেব্রুয়ারি ভাষা আন্দোলন দিবস হিসাবে পরিচিত, যা বাংলাদেশের একটি জাতীয় ছুটির দিন যা প্রতি বছর ২১ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হয় এবং বাংলা ভাষা আন্দোলনকে স্মরণ করে।[১][২]
গঠিত | ১৭ নভেম্বর ১৯৯৯ |
---|---|
অবস্থান | |
যে অঞ্চলে কাজ করে | বাংলাদেশ |
দাপ্তরিক ভাষা | বাংলা |
পুরস্কার | একুশে পদক -২০০১ |
ওয়েবসাইট | www |
ইতিহাস
সম্পাদনাজাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সাংস্কৃতিক সংস্থা (ইউনেস্কো) বাংলাদেশের প্রস্তাব অনুসারে ১৭ নভেম্বর ১৯৯৯ সালে প্যারিসে অনুষ্ঠিত ৩০তম পূর্ণাঙ্গ সাধারণ সভায় সদস্য রাষ্ট্রসমূহের সর্বসম্মতিক্রমে একুশে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করে। রফিকুল ইসলাম কানাডার বহুভাষী ও বহুজাতিক সংস্থা 'দ্যা মাদার ল্যাঙ্গুয়েজ লাভার্স অব দ্যা ওয়ার্ল্ডের’ সভাপতি এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের প্রথম প্রস্তাবক। বাংলা ভাষা সহ পৃথিবির সকল ভাষার সংরক্ষণ, উন্ন্রয়ন, এবং বিলুপ্তির হাত থেকে রক্ষাকরনের স্বার্থে এই সংস্থা গঠিত হয়।[৩]
২০০১ সালে একুশে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণায় অনন্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এম এল এল ডাব্লিউ একুশে পদকে ভুষিত হয়।[৪]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "একুশ এবং এর বৈশ্বিক উত্তরাধিকার"। দ্য ডেইলি স্টার। ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২৮ অক্টোবর ২০২১।
- ↑ "মাতৃভাষা দিবসের স্থপতি রফিকুল মারা গেছেন"। ঢাকা ট্রিবিউন। ২২ নভেম্বর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ২৮ অক্টোবর ২০২১।
- ↑ "About MLLWS"। motherlanguagelovers.com। সংগ্রহের তারিখ ১২ এপ্রিল ২০২১।
- ↑ "কাজী রোজি, গোলাম মুরশিদ, আসাদসহ ২১ জন পাচ্ছেন একুশে পদক"। বিডি নিউজ ২৪। ২০২১-০২-০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-০৪।