দ্য ক্লিক
দ্য ক্লিক হলো একটি ব্যাকস্টেজ গ্রুপ যেখানে কয়েকজন বাস্তবজীবনের বন্ধু এই গ্রুপের সদস্য ছিল। শন মাইকেলস, স্কট হল, কেভিন ন্যাশ, ট্রিপল এইচ এবং শন ওয়াল্টাম্যান ছিল এই গ্রুপের সদস্য। অল্পকিছুদিনের জন্য জাস্টিন ক্রেডিবল ও এই গ্রুপের সদস্য ছিল। তবে এই গ্রুপে শন মাইকেলস, কেভিন ন্যাশ এবং স্কট হলের বেশি আধিপত্য দেখা যায়। তখনকার সময়ে এই গ্রুপটি তাদের ক্ষমতা কোম্পানিতে ব্যবহার করে, একজন আরেকজনের ক্যারিয়ারে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।
দ্য ক্লিক | |
---|---|
পরিসংখ্যান | |
সদস্যগণ | শন মাইকেলস স্কট হল কেভিন ন্যাশ ট্রিপল এইচ শন ওয়াল্টম্যান |
মে ১৯৯৬ সালে ক্লিক তাদের চরিত্র ভাঙ্গে একটি ম্যাডিসন স্কয়ার গার্ডেন এর একটি লাইভ ইভেন্টে। যেটি কার্টেন কল নামে পরিচিত। তখনকার সময়ে ক্যায়ফেব এবং স্টোরিলাইন এর নিয়মকানুন খুব কঠোর ভাবে মান্য করা হতো। কার্টেন কলের ঘটনাটির মাধ্যমে সাধারণ লোকজন প্রথমবারের মতো জানতে পারে পেশাদারি কুস্তি খেলা স্ক্রিপ্টভিত্তিক।
এছাড়াও দ্য ক্লিক এর প্রভাব দুই প্রভাবশালী কোম্পানি ডাব্লিউসিডাব্লিউ এবং ডাব্লিউডাব্লিউই/এফ এর অন্যতম দুইটি স্টেবলে লক্ষ করা যায়। ডাব্লিউসিডাব্লিউ এ নিউ ওয়ার্ল্ড অর্ডার (এনডাব্লিউও) এবং ডাব্লিউডাব্লিউই/এফ এ ডি-জেনারেশন এক্স এ ক্লিক এর সদস্যরা প্রভাব বিস্তার করে। যেখানে কেভিন ন্যাশ এবং স্কট হল এনডাব্লিউও তে এবং ট্রিপল এইচ ডি-জেনারেশন এক্স এ। শন মাইকেলস এবং শন ওয়াল্টাম্যান যারা দুই স্টেবলেই ছিলেন।
ইতিহাস
সম্পাদনাগঠন এবং শুরুর ইতিহাস
সম্পাদনাএই গ্রুপটি ১৯৯৪ সালে গঠন করা হয় তিনজন বাস্তব জীবনের বন্ধু স্কট হল (তখন "রেজর রেমন" নামে পরিচিত ছিল) কেভিন ন্যাশ (ডিজেল) মাইকেল শন হিকেনবটম (শন মাইকেলস) শন ওয়াল্টম্যান (দ্য ১-২-৩ কিড) নিয়ে। জানুয়ারি ১৯৯৫ সালে যখন লেভেস্ক ডাব্লিউসিডাব্লিউ ছেড়ে ডাব্লিউডাব্লিউএফ এ চলে আসে হান্টার হার্স্ট হামেসলি (ট্রিপল এইচ) নামে তখন সে হয় ক্লিক এর পরবর্তী সদস্য। তারা তখন ভক্তদের জনপ্রিয়তা অর্জন করে। হল, ন্যাশ, মাইকেলস ছিল তখনকার টপ পারফর্মার যারা ছিল সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। ব্রেট হার্ট যে তখনকার অন্যতম টপ পারফর্মার ছিল সে তার নিজের আত্মজীবনি "হিটম্যান" এ লিখে তাকে ক্লিক এ যোগ দেয়ার জন্য প্রস্তাব দেয়া হয়েছিল কিন্তু সে তা প্রত্যাখ্যান করে। কারণ সে মনে করতো শন, রেজর, ন্যাশ তাকে ক্লিক এ যুক্ত করে নিজেদের টপে রাখতে চায় এবং তাকে সাইডলাইন করতে চায়।[১]
মাইকেলস এটা স্বীকার করে যে তারা নামটি লেক্স লুগার থেকে পেয়েছিল যে ব্যাকস্টেজেও তাদের বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ দেখে এই নামটি দিয়েছিল।[২] ভিন্স রুসোর পরামর্শে মাইকেলস ভক্তদের কাছে গ্রুপটিকে ক্লিক নামে সম্বোধন করতে শুরু করে।[৩] মাইকেলস ২০০৬ সালে তার আত্মজীবনিতে লিখে সে এই ভাবনাটিকে অপছন্দ করে এবং এটি বেশি জনপ্রিয়ও ছিল না।[৩]
১৯৯৫ সালে যখন তারা অনেক জনপ্রিয়তা পায় তখন তারা সে কোম্পানির বুকিং এর উপর আয়ত্ত করে এবং ক্রিয়েটিভ কন্ট্রোল পায় যেখানে তারা নিজেদের ম্যাচের সূচি নির্ধারণ, স্টোরিলাইন লিখা এবং একে অপরের ক্যারিয়ারের উন্নতি করে।[৪] তারা তাদের ক্ষমতার ব্যবহার করে নিজেদের জন্য হাই প্রোফাইল ম্যাচ নির্ধারণ করে ১৯৯৪ থেকে ১৯৯৬ এর সময়ে যেমন- ডিজেল বনাম দ্য ১-২-৩ কিড এর ফিউড, ডিজেণ বনাম শন মাইকেলস এর ফিউড। ডিজেল এবং শন মাইকেলস একটি ট্যাগ টিম চ্যাম্পিয়নশিপ জিতে নিজেদেরকে টু ডুডস উইথ অ্যাটিটিউডস নামে পরিচয় দেয়।
এই গ্রুপটি তাদের ক্ষমতার অপব্যবহার করতে শুরু করে লোয়ার কার্ডের কুস্তিগির দের উপর। তাদের মধ্যে একজন "কার্ল ওয়েলট" তখন "জিয়েন প্রিফের লিফেল্ট" নামে পরিচিত। তার ম্যাচ নির্ধারিত হয়েছিল ডিজেল এর সাথে। যেখানে তাকে হারতে হতো। কিন্তু লিফেল্ট এটি মানে না। কারণ সে ডিজেল এর কাছে পিন হতে রাজি ছিল না, ফলে ম্যাচটি ডাবল কাউন্টআউট এ শেষ হয়। কিন্তু মাইকেলস তাকে তা করতে নিষেধ করেছিল। ফলে তাকে ব্যাকস্টেজে মাইকেলস এর মুখোমুখি হতে হয়।[৫] এই ঘটনার পরে ওয়েল্ট এর ক্যারিয়ার শেষ হয়ে যায় যখন তাকে বিভিন্ন লো প্রোফাইল ম্যাচ নির্ধারন করা হয়।[৬] মাইকেলস তার আত্মজীবনিতে লিখে তারা (ক্লিক) তাকে (ওয়েল্ট) কবর দিয়ে দেয়।[৩] এই ঘটনার কিছুদিন পরই ওয়েল্ট কোম্পানি ছেড়ে চলে যায়। কিন্তু মাইকেলস কোম্পানির চেয়ারম্যান ভিন্স ম্যাকম্যান কে ওয়েল্ট কে যেনো বের না করে সে জন্য অনুরোধ করেছিল।[৩]
দ্য এমএসজি "কার্টেন কল"
সম্পাদনাএপ্রিল ১৯৯৬ সালে ন্যাশ এবং হল ডাব্লিউসিডাব্লিউ যেটি ছিল ডাব্লিউডাব্লিউএফ এর সবচেয়ে বড় প্রতিপক্ষ সেখানে চুক্তি করে। তখন ডাব্লিউডাব্লিউএফ এর সাথে ডাব্লিউসিডাব্লিউ এর তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছিল। যখন এই দুইজন কোম্পানি ছেড়ে চলে যায় তখন হিসাব অন্যরকম হয়ে যায়। কিছু কিছু রেসলিং বিশারদের মতে ন্যাশ এবং হল দ্য ক্লিক এর পরিকল্পনায় কোম্পানি ছেড়ে চলে যায়।[৭] কিন্তু ডাব্লিউডাব্লিউই এর অফিসিয়াল রা বলে তখন ডাব্লিউসিডাব্লিউ তাদেরকে মোটা অঙ্কের টাকার প্রস্তাবে নিয়ে যায়।[৮]
চুক্তি অনুযায়ী ন্যাশ এবং হল এর শেষ ম্যাচ ছিল মে ১৯, ১৯৯৬ সালে ম্যাডিসন স্কয়ার গার্ডেন এ।[৯][১০] তখন লেভেস্ক এবং ন্যাশ ছিল ভিলেন এবং মাইকেলস এবং হল ছিল ফ্যান ফেভারিট। ওই রাতের শেষ ম্যাচ ছিল মাইকেলস এবং ন্যাশ এর মধ্যে একটি স্টিল কেইজ ম্যাচ। ম্যাচ শেষে হল আসে এবং মাইকেলস কে জড়িয়ে ধরে। এটি কোনো অপ্রয়োজনীয় স্টোরিলাইন দেখাচ্ছিল না কারণ দুজনেই ছিল ফ্যান ফেভারিট। কিছুক্ষন পর লেভেস্ক আসে এবং হল এবং ন্যাশ কে জড়িয়ে ধরে। তারপর তারা সবাই একসাথে নিজেদের জড়িয়ে ধরে।[৯][১০] এবং তারা দর্শকদের দিকে তাকিয়ে তাদের উদ্দেশ্যে হাত নাড়ায়। ওয়াল্টম্যান তখন উপস্থিত ছিল কারণ সে ড্রাগ রিহ্যাবে ছিল।
তাদের এই কাজটি ডাব্লিউডাব্লিউএফ কর্তৃপক্ষ দ্বারা কার্টেন কল নামে পরিচিতি পায়। তখনকার সময়ে অন্যতম বড় রেসলিং প্রোমশন ডাব্লিউডাব্লিউএফ ক্যায়ফেব খুব কঠোরভাবে পালন করতো। এবং অন স্ক্রিনে যা দেখায় তাকে সত্যি এবং স্ক্রিপ্টভিত্তিক নয় তা প্রমাণ করতো ও অনস্ক্রিনে দেখানো ফিউড গুলো বাইরেও দেখা যেতো। তখন ডাব্লিউডাব্লিউএফ এর কঠোর নীতি ছিল কুস্তিগির দের প্রতি যেনো তারা কোনোভাবেই স্ক্রিপ্ট ভঙ্গ না করে। মানে রেসলারদের মধ্যে স্টোরিলাইন এবং ফিউড বজায় রাখার জন্য। কিন্তু কয়েক সেকেন্ডেই এটির খোলাসা হয়ে যায় যে রেসলাররা অন স্ক্রিনের বাহিরে বন্ধু।[১১] ডাব্লিউডাব্লিউএফ এর চেয়ারম্যান ভিন্স ম্যাকম্যান বিবৃতি দেয় যে এটি ছিল তাদের বিদায় মুহূর্ত। কিন্তু সে কখনো ভাবে নি এটি এতো প্রভাব ফেলবে।[১০] লাইভ ইভেন্ট হওয়ার কারণে এটি টেলিভিশনে সম্প্রচার হয় নি। কিন্তু দুইজন দর্শক (মানি মোহতাদি এবং জেসন কোসমাইড) এটিকে ক্যামেরায় ধারণ করে রাখে। এখনো তাদের রেকর্ডকৃত ফুটেজটি বিভিন্ন অনলাইন এখনো রয়েছে।
যেহেতু ন্যাশ এবং হল ডাব্লিউসিডাব্লিউ তে চলে গিয়েছিল, সেজন্য তারা শাস্তি থেকে বেচে যায়।[১২] মাইকেলস, যে তখনকার ডাব্লিউডাব্লিউএফ ওয়ার্ল্ড হেভিওয়েট চ্যাম্পিয়নশিপ ছিল এবং অন্যতম সেরা পারফর্মার ছিল তাকে তাই শাস্তি দেয় নি।[১০] এ কারণে শুধুমাত্র লেভেস্ক কে শাস্তির মুখোমুখি হতে হয়। ফলে তাকে টানা কয়েকমাস ধরে হারানো হয়।[১২] যাইহোক লেভেস্ক তার প্রথম টাইটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল চ্যাম্পিয়নশিপ জিতে পাচঁ মাস পর।[১৩] সে তার শাস্তি গ্রহণ করার মাধ্যমে সম্মান অর্জন করে।
এই ঘটনার ফলে ডাব্লিউডাব্লিউই এর ভবিষ্যতের উপর প্রভাব ফেলে। যেটি প্রথমবারের মতো দর্শকদের বুঝতে বাধ্য করে যে ইভেন্টগুলো স্ক্রিপ্টভিত্তিক। কার্টেন কলের আগে লেভেস্ক কে ১৯৯৬ কিং অফ দ্য রিং জেতার জন্য বুক করা হয়েছিল, কিন্তু শাস্তিস্বরুপ স্টোন কোল্ড স্টিভ অস্টিন কে পুশ দেওয়া হয় যা পরবর্তীতে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করে এবং র ডাব্লিউসিডাব্লিউ'র "নিট্রো" কে মানডে নাইট ওয়ারস এ হারাতে সাহায্য করে। লেভেস্ক এরপরের বছর কিং অফ দ্য রিং এর টুর্নামেন্ট জিতে। এবং,১৯৯৯ সালের সামারস্ল্যাম এর পরের রাতে ম্যানকাইন্ড কে হারিয়ে প্রথমবারের মতো ডাব্লিউডাব্লিউএফ চ্যাম্পিয়নশিপ জিতে যা পরবর্তীতে তাকে ১৪ বারের ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়ন করে।[১৪] পরবর্তীতে লেভেস্ক ভিন্স ম্যাকম্যানের মেয়ে স্টেফনি ম্যাকমোহান কে বিয়ে করে এবং কোম্পানির উন্নতিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখে।
পরবর্তী
সম্পাদনাএপ্রিল ২, ২০১১ সালে দ্য ক্লীক অর্থাৎ ন্যাশ, ওয়াল্টম্যান, ট্রিপল এইচ বিশেষ আগমন ঘটায় শন মাইকেলস যখন ডাব্লিউডাব্লিউই হল অফ ফেম ২০১১ এ অন্তর্ভুক্ত হয়। নেশাগ্রস্থ থাকার ফলে স্কট হল "হল অফ ফেম" এবং রেসেলম্যানিয়া ২৭ এর অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকে নি। ২০১৪ সালে স্কট হলের "হল অফ ফেম" অন্তর্ভুক্তি অনুষ্ঠানে ক্লীক এর সদস্যরা একত্রি হয় যা কার্টেন কল ঘটনার পর প্রথম। তারা আবার ২০১৫ সালে "র" এর একটি পর্বে একত্রিত হয় ন্যাশ এফ হল অফ ফেম এ অন্তর্ভুক্তির সময়।
২০১৪ সালে ডাব্লিউডাব্লিউই নেটওয়ার্ক অনুষ্ঠানের একটি পর্ব দ্য মানডে নাইট ওয়ার: ডাব্লিউডাব্লিউই বনাম ডাব্লিউসিডাব্লিউ দ্য ক্লীক এর উপর মনোযোগ দেয়।[১৫]
মার্চ ১৪, ২০২২ সালে হল ৬৩ বছর বয়সে মারা যায়।[১৬]
অন্যান্য সমন্ধ
সম্পাদনানিউ জাপান প্রো রেসলিং এবং রিং অব অনার এ বুলেট ক্লাব স্টেবলেও দেখা যায় তারা ক্লিক এর "উল্ফপ্যাক" চিহ্ন ব্যবহার করে "2 Sweet" হিসেবে এবং ডিএক্স এর মতো "ক্রস চপ" (Suck it) ব্যবহার করতে।[১৭] ডাব্লিউডাব্লিউই এর মধ্যে দ্য ক্লাবও (লুক গ্যালোস এবং কার্ল অ্যান্ডারসন) একই "উল্ফপ্যাক" চিহ্ন ব্যবহার করতে দেখা যায়। অ্যাডাম কোল এবং দ্য ইয়ং বাকস্ (ম্যাট জ্যাকসন এবং নিক জ্যাকসন) "দ্য সুপারক্লিক" নামে একটি স্টেবল তৈরি করে।[১৮] ব্যারন করবিন, ফিন ব্যালর এবং এ জে স্টাইলস কে উল্ফপ্যাক চিহ্ন তাদের সাক্ষরিত চিহ্ন হিসেবে ব্যবহার করতে দেখা যায়।[১৯]
উপদল
সম্পাদনাশাখা | সদস্য | মেয়াদ | ধরন | প্রমোশন(সমূহ) |
---|---|---|---|---|
ডি-জেনারেশন এক্স | শন মাইকেলস ট্রিপল এইচ এক্স-পাক |
১৯৯৭–২০০০ ২০০২ ২০০৬–২০০৭ ২০০৯–২০১০ ২০১৮ |
স্টেবল ট্যাগ টিম |
ডাব্লিউভাব্লিউএফ/ই |
নিউ ওয়ার্ল্ড অর্ডার/এনডাব্লিউও দ্য ব্যান্ড |
স্কট হল কেভিন ন্যাশ সিক্স |
১৯৯৬–১৯৯৯ ২০০২ ২০১০ |
স্টেবল | ডাব্লিইসিডাব্লিউ ডাব্লিউডাব্লিউএফ/ই টিএনএ |
দ্য আউটসাইডার্স | স্কট হল কেভিন ন্যাশ |
১৯৯৬–১৯৯৯ ২০০২ |
ট্যাগ টিম | ডাব্লিউসিডাব্লিউ ডাব্লিউডাব্লিউএফ/ই |
টু ডুডস উইথ এটিটিউড | শন মাইকেলস কেভিন ন্যাশ |
১৯৯৩–১৯৯৫ ২০০২–২০০৩ |
ট্যাগ টিম | ডাব্লিউডাব্লিউএফ/ই |
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ Hart, Bret (২০০৭)। "A trip down memory lane (Saskatoon & Regina)"। BretHart.com। ২০০৮-০৯-১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৮-০৭।
- ↑ Michaels, Shawn; Feigenbaum, Aaron (নভেম্বর ২০০৬)। Heartbreak & Triumph: The Shawn Michaels Story। Simon & Schuster। পৃষ্ঠা 206। আইএসবিএন 1-4165-2645-5।
- ↑ ক খ গ ঘ Michaels, Shawn; Feigenbaum, Aaron (নভেম্বর ২০০৬)। Heartbreak & Triumph: The Shawn Michaels Story। Simon & Schuster। পৃষ্ঠা 230। আইএসবিএন 1-4165-2645-5।
- ↑ "FAQ: Shane Douglas"। WrestleView.com। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৮-১৫।
- ↑ Clevett, Jason (২০০৮-০৮-০৬)। "Ouellet wants another run with WWE"। Slam! Sports। Canadian Online Explorer। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৮-০৬।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "Pierre Carl Ouellet Profile"। Slam! Sports। Canadian Online Explorer। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৮-০৬।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "When Vince McMahon Wasn't a Genius – management of the World Wrestling Federation and World Championship Wrestling"। Wrestling Digest। জুন ২০০১। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৮-১৫।
- ↑ The Monday Night War. WWE Home Video. 2004.
- ↑ ক খ Assael, Shaun; Mooneyham, Mike (২০০২)। Sex, Lies, and Headlocks: The Real Story of Vince McMahon and World Wrestling Entertainment। Crown। পৃষ্ঠা 156। আইএসবিএন 1-4000-5143-6।
- ↑ ক খ গ ঘ Michaels, Shawn; Feigenbaum, Aaron (নভেম্বর ২০০৬)। Heartbreak & Triumph: The Shawn Michaels Story। Simon & Schuster। পৃষ্ঠা 226–228। আইএসবিএন 1-4165-2645-5।
- ↑ Assael, Shaun; Mooneyham, Mike (২০০২)। Sex, Lies, and Headlocks: The Real Story of Vince McMahon and World Wrestling Entertainment। Crown। পৃষ্ঠা 157। আইএসবিএন 1-4000-5143-6।
- ↑ ক খ Levesque, Paul; Laurer, Joanie (১৯৯৯-১১-২৩)। It's Our Time (VHS)। World Wrestling Federation। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৮-১১।
- ↑ "Hunter Hearst Helmsley's first Intercontinental title reign"। WWE। ২০০৭-০৪-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৮-০৭।
- ↑ Milner, John; Clevett, Jason; Kamchen, Richard। "Hunter Hearst Helmsley – Slam! Sports profile"। Slam! Sports। Canadian Online Explorer। ২০১৫-০৪-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৮-০৭।
- ↑ "Next NXT Star Expected to Move to Main Roster, Top Bouts for the Rumble, Hogan talks of acceptance of gay community in wrestling, New Title Belt? and lots more WWE News"। Pro Wrestling Insider। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-১২-২১।
- ↑ "WWE remembers WWE Hall of Famer Scott Hall"। সংগ্রহের তারিখ ১৫ মার্চ ২০২২।
- ↑ "History of Bullet Club"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৮-১৫।
- ↑ "The young bucks formed superkliq"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৭-২০।
- ↑ "Top 10 Sign in WWE"। Sportskeeda.com। ২০১৫-০৫-৩০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১০-০৯।