দুমকা দুমকা জেলাসাঁওতাল পরগনা অঞ্চলের সদর দফতর এবং ভারতের ঝাড়খণ্ড অঙ্গরাজ্যের একটি শহর। ১৮৫৫ সালের সাঁওতাল হুলের পরে ভাগলপুর ও বীরভূম জেলা থেকে সাঁওতাল পরগনা অঞ্চলকে পৃথক করা হয় এবং দুমকা শহরকে অঞ্চলটির দফতর করা হয়। দুমকা সহ বিহারের দক্ষিণাঞ্চল ও ১৮ টি জেলা নিয়ে ২০০০ সালের ১৫ নভেম্বর ঝাড়খণ্ডকে ভারতের ২৮ তম রাজ্য হিসাবে গঠন করা হয়। দুমকা একটি শান্তিপূর্ণ ও সবুজ শহর এবং ঝাড়খণ্ডের উপ-রাজধানী। এই শহরের নিকটতম গুরুত্বপূর্ণ শহরসমূহ হল পশ্চিমবঙ্গের রামপুরহাট ও ঝাড়খণ্ডের দেওঘর

দুমকা
শহর
দুমকা রেলওয়ে স্টেশন, মাসাঞ্জোর বাঁধ, মালুতি ও মাসাঞ্জোর
দুমকা ঝাড়খণ্ড-এ অবস্থিত
দুমকা
দুমকা
দুমকা ভারত-এ অবস্থিত
দুমকা
দুমকা
ভারত ও ঝাড়খণ্ডে অবস্থান
স্থানাঙ্ক: ২৪°১৬′ উত্তর ৮৭°১৫′ পূর্ব / ২৪.২৭° উত্তর ৮৭.২৫° পূর্ব / 24.27; 87.25
রাষ্ট্র ভারত
অঙ্গরাজ্যঝাড়খণ্ড
জেলাদুমকা
অঞ্চলরাঢ় অঞ্চল
সরকার
 • ধরনপৌরসভা
 • সাংসদসুনীল সোরেন (বিজেপি)
 • বিধায়কবসন্ত সোরেন (জেএমএম)
আয়তন
 • মোট০.০৬১২ বর্গকিমি (০.০২৩৬ বর্গমাইল)
উচ্চতা১৩৭ মিটার (৪৪৯ ফুট)
জনসংখ্যা (২০১১)
 • মোট৪৭,৫৮৪
 • জনঘনত্ব৩০০/বর্গকিমি (৮০০/বর্গমাইল)
ভাষা
 • সরকারিহিন্দি, উর্দু
সময় অঞ্চলআইএসটি (ইউটিসি+৫:৩০)
পিন৮১৪১০১
টেলিফোন কোড০৬৪৩৪
যানবাহন নিবন্ধনজেএইচ-০৪
লিঙ্গ অনুপাত৯৭৪ / ১০০০
ওয়েবসাইটdumka.nic.in

জনসংখ্যা সম্পাদনা

জনসংখ্যার উপাত্ত সম্পাদনা

২০১১ সালের আদম শুমারি অনুসারে,[১] দুমকা ঝাড়খণ্ডের দুমকা জেলার একটি নগর পরিষদ শহর। দুমকা শহরটি ২৩ টি ওয়ার্ডে বিভক্ত, নগর পরিষদে প্রতি পাঁচ বছরের ব্যবধানে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ২০১১ সালের আদম শুমারি অনুসারে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী দুমকা নগর পরিষদের জনসংখ্যা হল ৪৭,৫৮৪ জন, যার মধ্যে ২৫,৩৬৪ পুরুষ এবং ২২,২২০ জন মহিলা।

ভাষা ও ধর্ম সম্পাদনা

দুমকা শহরের ধর্ম (২০১১)
ধর্ম শতাংশ
হিন্দুধর্ম
  
৮৮.২৫%
ইসলাম
  
৮.৪৬%
খ্রিস্টান ধর্ম
  
২.৭০%
জৈনধর্ম
  
০.০৪%
অন্যান্য†
  
০.১৪%
ধর্মের বিন্যাস
শিখ ধর্ম (০.০৬%), বৌদ্ধধর্ম (০.০৮%) অন্তর্ভুক্ত।

সরকারি ভাষার পাশাপাশি হিন্দি, উর্দু, সাঁওতালি ও বাংলা শহরটির গুরুত্বপূর্ণ।

শহরটির প্রধান ধর্মগুলি হল:

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "Dumka Population Census 2011"। Census Commission of India। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৭-২০ 

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা