থীমুগ
থীমুগ (দিভেহি: ތީމުގެ, ) মালদ্বীপের সাবেক প্রেসিডেন্ট এর প্রাসাদ হিসেবে পরিচিত। ১৯৯২ সালে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি মামুন আব্দুল গাইয়ুম কর্তৃক রাষ্ট্রপতির মর্যাদা বাড়ানোর পর থীমুগ ২০০৮ সাল পর্যন্ত প্রেসিডেন্ট এর প্রাসাদ হিসেবে ছিল, যখন গাইয়ুম দেশের প্রথম গণতান্ত্রিক নির্বাচনে পরাজিত হন। মোহাম্মদ নাশিদ, নতুন নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট থীমুগকে রক্ষণাবেক্ষণের ঘোষণা দেন এবং মালদ্বীপের নতুন সরকারি বাসভবন হিসেবে পুরাতন প্রেসিডেন্ট প্রাসাদ মুলিয়াগকে পুনরায় ঘোষণা করেন। বর্তমানে থীমুগ মালদ্বীপের সুপ্রিম কোর্ট ভবন হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
থীমুগ | |
---|---|
ތީމުގެ, | |
সাধারণ তথ্যাবলী | |
ধরন | অফিস |
ঠিকানা | থীমুগ, অর্কিড মাগু, Maafannu, মালে 20208, মালদ্বীপ |
শহর | মালে |
দেশ | মালদ্বীপ |
বর্তমান দায়িত্ব | মালদ্বীপের সুপ্রিম কোর্ট |
নির্মাণ শুরু | ১৯৯২ [২] |
সম্পূর্ণ | ১৯৯৪ |
নির্মাণব্যয় | $১৭ মিলিয়ন [১] |
স্বত্বাধিকারী | মালদ্বীপের সরকার |
কারিগরী বিবরণ | |
তলার সংখ্যা | ৩ |
নামকরণ
সম্পাদনাথীমুগ মালদ্বীপের তৎকালীন লুনার রাজবংশের (১১৪১ থেকে ১৩৮৮) প্রথমদিকের কিছু মুসলিম শাসকদের রাজবংশের নামে নামকরণ করা হয়।
উত্তরাধিকার এবং প্রতীক
সম্পাদনাগাইয়ুমের শাসনামলের সময় থীমুগ একটি স্থানীয় সাধারণ নাম হয়ে উঠে এবং মালদ্বীপবাসীর গর্বের প্রতীকে পরিণত হয়। প্রাসাদে বিশেষ দিবস উপলক্ষে এবং প্রতি ঈদে রাষ্ট্রপতির প্রতি অতিথিদের অভিবাদনসহ অসংখ্য অভ্যর্থনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে থাকে। পরবর্তীতে ২০০৮ এর নভেম্বরে সাবেক প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম নাসিরের মৃত্যুর পর, তাকে থীমুগের একটি গণকবরে সমাহিত করা হয় যাতে এখানে আসা মানুষ তাকে সম্মান প্রদর্শন করতে পারে। ২০০৯ সালে প্রেসিডেন্ট এর প্রাসাদ মুলিয়াগে সরানো পর , থীমুগ শুধুমাত্র সে দিনের মত জনসাধারণের পরিদর্শনের জন্য খোলা হয়। এটাই ছিল প্রথম যেদিন থীমুগ জনসাধারণের পরিদর্শন এবং জানার জন্য উন্মুক্ত করা হয়।
এছাড়াও থীমুগ মালের একটি অত্যধিক পরিদর্শনকৃত পর্যটক আকর্ষণ ।