ধলুয়াবাড়ী, কোচবিহার
ধলুয়াবাড়ী ভারতের পূর্বপ্রান্তে অবস্থিত পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের কোচবিহার জেলার অন্তর্গত একটি জনগণনা নগর৷ এটি কোচবিহার নগর সংলগ্ন ও বৃহত্তর কোচবিহার নগরের অংশ৷
| ধলুয়াবাড়ী | |
|---|---|
| জনগণনা নগর | |
  ধলুয়াবাড়ী   ধলুয়াবাড়ী | |
| স্থানাঙ্ক: ২৬°১৬′৪৭″ উত্তর ৮৯°২৮′০২″ পূর্ব / ২৬.২৭৯৭° উত্তর ৮৯.৪৬৭২° পূর্ব | |
| রাষ্ট্র |  ভারত |
| রাজ্য | পশ্চিমবঙ্গ |
| জেলা | কোচবিহার |
| আয়তন | |
| • মোট | ২.৮০ বর্গকিমি (১.০৮ বর্গমাইল) |
| জনসংখ্যা (২০১১) | |
| • মোট | ৪,৩৮৩ |
| • জনঘনত্ব | ১,৬০০/বর্গকিমি (৪,১০০/বর্গমাইল) |
| ভাষা | |
| • দাপ্তরিক | বাংলা[১][২] |
| • সহদাপ্তরিক | ইংরাজী[১] |
| সময় অঞ্চল | ভারতীয় প্রমাণ সময় (ইউটিসি+৫:৩০) |
| পিন | ৭৩৬১৭০ |
| যানবাহন নিবন্ধন | WB (ডব্লু বি) |
| ওয়েবসাইট | coochbehar |
ভূগোল
সম্পাদনাধলুয়াবাড়ী শহরটি কোচবিহার জেলার কোচবিহার ১ ব্লকের অন্তর্ভুক্ত৷ এটি তোরষা নদীর দক্ষিণ তীরে ও বানিয়াদহ নদীর উত্তরে অবস্থিত৷ শহরটি কোচবিহার থানার অন্তর্গত এবং এটি কোচবিহার শহরের অন্তর্ভুক্ত হলেও কোচবিহার পৌরসভা থেকে ভিন্ন৷
জনতত্ত্ব
সম্পাদনা২০১১ খ্রিস্টাব্দের ভারতের জনগণনা অনুসারে ধলুয়াবাড়ী শহরের জনসংখ্যা ৪৩৮৩ জন, যার মধ্যে ২২৬৫ জন পুরুষ ও ২১১৮ জন নারী৷ প্রতি হাজার পুরুষে ৯৩৫ জন নারী৷ ৬ বছর অনুর্দ্ধ ৪৫৩ জন শিশু, যা সমগ্র জনসংখ্যার ১০.৩৪ %৷ ৬ বছরোর্দ্ধ জনসংখ্যার ৭৯.১৯% অর্থাৎ ৩১১২ জন সাক্ষর৷[৩]
পরিবহন
সম্পাদনাশহরটি ১২এ নং রাজ্য সড়ক ও রংপুর রোডের নিকট অবস্থিত৷ কোচবিহার বিমানবন্দরটি শহরটির নিকটেই অবস্থিত৷ জেলাসদর কোচবিহারের পার্শ্ববর্তী হওয়ার জন্য এই শহরটি থেকে জেলাটির বিভিন্ন শহরসহ শিলিগুড়ি, জলপাইগুড়ি ও কিশানগঞ্জ শহর সড়কপথে যুক্ত৷ নিকটবর্তী রেলস্টেশনটি হলো কোচবিহার রেলওয়ে স্টেশন৷
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ "Fact and Figures"। www.wb.gov.in। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০১৯।
- ↑ "52nd REPORT OF THE COMMISSIONER FOR LINGUISTIC MINORITIES IN INDIA" (পিডিএফ)। nclm.nic.in। Ministry of Minority Affairs। পৃষ্ঠা 85। ২৫ মে ২০১৭ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০১৯।
- ↑ https://www.census2011.co.in/data/town/308213-dhaliabari-west-bengal.html
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনাকোচবিহারের বুকে এই ধলুয়াবাড়ি অঞ্চলটি একটি বিশাল এলাকা জুড়ে অবস্থান করছে। এই অঞ্চলটি কোচবিহার সদর এলাকা থেকে অনেকটা দুরে অবস্থিত তাই এটি কিছুটা হলেও গ্রামকেন্দ্রিক। এখানে ভ্রমণ করতে অনেকেই এসে থাকেন।