কোচবিহার রেলওয়ে স্টেশন
কোচবিহার রেলওয়ে স্টেশন (ওল্ড কোচবিহার রেলওয়ে স্টেশন হিসাবেও পরিচিত) ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের কোচবিহার জেলার কোচবিহার শহরে রেল পরিষেবা প্রদানকারী একটি রেলওয়ে স্টেশন।
কোচবিহার | |
---|---|
ভারতীয় রেল স্টেশন | |
অবস্থান | কোচবিহার, পশ্চিমবঙ্গ ভারত |
স্থানাঙ্ক | ২৬°১৯′০৭″ উত্তর ৮৯°২৭′২৩″ পূর্ব / ২৬.৩১৮৭১° উত্তর ৮৯.৪৫৬৩১° পূর্ব |
উচ্চতা | ৪২ মিটার (১৩৮ ফু) |
লাইন | আলিপুরদুয়ার-বামানহাট শাখা রেলপথ |
প্ল্যাটফর্ম | ১ |
নির্মাণ | |
গঠনের ধরন | ভূমিগত |
পার্কিং | হ্যাঁ |
অন্য তথ্য | |
স্টেশন কোড | সিওবি |
অঞ্চল | উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেল |
বিভাগ | আলিপুরদুয়ার |
ইতিহাস | |
চালু | ১৯০১ |
আগের নাম | কোচবিহার স্টেট রেলওয়ে |
অবস্থান | |
ইতিহাস
সম্পাদনা১৮৯৪ সালে কোচবিহার রাজ্য রেলওয়ে কোচবিহার শহরের বিপরীতে তোর্সার দক্ষিণ তীর থেকে পূর্ব বঙ্গ রেলওয়ের ট্র্যাকে অবস্থিত গিতলদহ স্টেশন পর্যন্ত একটি ২ ফুট ৬ (৭৬২ মিমি) প্রশস্ত ন্যারো গেজ রেলপথ নির্মাণ করে । তোর্সার উপর একটি সেতু নির্মিত হওয়ার পরে ১৯০১ সালে কোচবিহার শহরটি সংযুক্ত হয়। ১৯১০ সালে এটি ১০০০ মিমি (৩ ফুট ৩ ৩/৮ ইঞ্চি) প্রশস্ত মিটার গজে রূপান্তরিত হয়।[১] উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেল আলিপুরদুয়ার-বামানহাট শাখা রেলপথকে ২০০৭ সালে ১,৬৭৬ মিমি (৫ ফুট ৬ ইঞ্চি) প্রশস্ত ব্রডগেজে রূপান্তর করে।[২]
রেলওয়ে ঐতিহ্য জাদুঘর
সম্পাদনাএক শতাব্দীরও বেশি পুরানো কোচবিহার রেলওয়ে স্টেশনকে একটি ঐতিহ্যবাহী স্টেশন হিসাবে স্বীকৃতি প্রদান করা হয়েছে এবং রেলওয়ের ঐতিহ্য জাদুঘরের জন্য একটি নতুন ভবন নির্মিত হয়।[৩]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "The Cooch Behar State Railways (1903)"। "The Cooch Behar state and its land revenue settlements" by H. N. Chaudhuri, Cooch Behar State Press, 1903 – Review by R Sivaramakrishnan। IRFCA। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-১৯।
- ↑ Srivastava, V.P.। "Role of Engineering Deptt in Meeting Corporate Objectives of Indian Railways" (পিডিএফ)। ৩০ মার্চ ২০১৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-২১।
- ↑ Bora, Bijay Sankar। "Track Record"। The Tribune, 21 November 2010। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-১৯।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |