জোহানেস ডিডেরিক ভ্যান ডার ওয়ালস
ওলন্দাজ পদার্থবিজ্ঞানী
জোহানেস ডিডেরিক ভ্যান ডার ওয়ালস নেদারল্যান্ডের বিখ্যাত বিজ্ঞানী এবং তাপগতিবিদ্যাবিশারদ। তিনি গ্যাস এবং তরলের অবস্থার সমীকরণের উপর বিস্তর গবেষণা পরিচালনা করেন। এছাড়াও তিনি আন্তঃআণবিক বল আবিষ্কার করেন যা বর্তমানে ভ্যান ডার ওয়ালস বল নামে খ্যাত। এই আবিষ্কারের ফলেই গ্যাস ও তরলের চাপ, আয়তন ও তাপমাত্রার মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন করা সম্ভব হয়েছিলো। তিনি ১৮৫৭ সালে বিজ্ঞানী রুডল্ফ ক্লসিয়াস রচিত গতির প্রকৃতি বা তাপের উপর একটি নিবন্ধের সারাংশ পাঠ করেন। এই নিবন্ধের সারাংশই তাকে তার জীবনভর কাজের লক্ষ্য নির্দিষ্ট করে দিয়েছিলো। ভ্যান ডার ওয়ালস গ্যাস এবং তরলের অবস্থা সমীকরণ নিয়ে তার কাজের জন্য পদার্থবিজ্ঞানে ১৯১০ সালে নোবেল পুরস্কার জিতেছিলেন।[১]
জোহানেস ডিডেরিক ভ্যান ডার ওয়ালস | |
---|---|
জন্ম | নভেম্বর ২৩, ১৮৩৭ |
মৃত্যু | মার্চ ৮, ১৯২৩ |
জাতীয়তা | ডাচ |
মাতৃশিক্ষায়তন | লিডেন বিশ্ববিদ্যালয় |
পরিচিতির কারণ | Intermolecular forces |
পুরস্কার | Nobel Prize for Physics (1910) |
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
কর্মক্ষেত্র | পদার্থবিজ্ঞানী |
প্রতিষ্ঠানসমূহ | আমস্টারডাম বিশ্ববিদ্যালয় |
ডক্টরাল উপদেষ্টা | Pieter Rijke |
ডক্টরেট শিক্ষার্থী | Diederik Korteweg |
টীকা | |
He is notably the father of the poet Jacqueline Elisabeth and the physicist Johannes Diderik Jr. |
আরও দেখুন
সম্পাদনাবহিঃসংযোগ
সম্পাদনাউইকিমিডিয়া কমন্সে জোহানেস ডিডেরিক ভ্যান ডার ওয়ালস সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে।
- Scientists of the Dutch School Van der Waals, Royal Netherlands Academy of Arts and Sciences
- Albert van Helden Johannes Diderik van der Waals 1837 – 1923 In: K. van Berkel, A. van Helden and L. Palm ed., A history of Science in the Netherlands. Survey, Themes and Reference (Leiden: Brill, 1999) 596 - 598.
- Johannes Diderik van der Waals - Biography at Nobelprize.org.
- Museum Boerhaave Negen Nederlandse Nobelprijswinnaarsপিডিএফ (2.32 MiB)
- H.A.M. Snelders, Waals Sr., Johannes Diderik van der (1837-1923), in Biografisch Woordenboek van Nederland.
- Biography of Johannes Diderik van der Waals (1837 – 1923) at the National library of the Netherlands.
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "The Nobel Prize in Physics 1910"। Nobel Foundation। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১০-০৯।