জারুহি কাভালচিয়ান
জারুহি কাভালচিয়ান (আর্মেনিয়ান: Զարուհի Քավալջյան, ১৮৭৭ - ১০ জুন ১৯৬৯) ছিলেন তুরস্কের বংশোদ্ভূত আর্মেনিয়ান।[১] পেশায় একজন চিকিৎসক এবং প্রথম মহিলা চিকিৎসক।[২][৩]
জারুহি কাভালচিয়ান Kavaljian | |
|---|---|
| জন্ম | ১৮৭৭ Adapazarı |
| মৃত্যু | ১০ জুন ১৯৬৯ |
| জাতীয়তা | আর্মেনিয়ান |
| শিক্ষা | ইলিনয় বিশ্ববিদ্যালয় অফ মেডিসিন |
| পেশা | চিকিৎসক, শিক্ষাদান |
| মেডিকেল কর্মজীবন | |
জন্ম ও শিক্ষা জীবন সম্পাদনা
জারুহি কাভালচিয়ান জন্মগ্রহণ করেছিলেন আদপাবাজার শহরে, তুরস্ক, ডাক্তার সেরোব কাভালজিয়ানের পরিবারের সন্তান তিনি; যিনি বোস্টন বিশ্ববিদ্যালয় স্কুল অফ মেডিসিন থেকে স্নাতক পাশ করেছেন।[২] তিনি আদপাবাজার ও ইজমিটে একজন চিকিৎসক হিসাবে কাজ করেছিলেন। ১৮৯৮ সালে আদপাবাজারের আমেরিকা কলেজ অফ গার্লস থেকে স্নাতক পাস করার পরে, কাভালচিয়ান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ত্যাগ করে চলে যান কারণ উসমানীয় সাম্রাজ্য মেয়েদের চিকিৎসা বিজ্ঞান নিয়ে পড়ার অনুমতি ছিল না। ১৯০৩ সালে তিনি ইলিনয় কলেজ অফ মেডিসিন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছিলেন এবং ১৯০৪ সালে তিনি আদপাবাজারে ফিরে আসেন এবং আমেরিকার কলেজটিতে জীববিজ্ঞানের পাঠদানের শুরু করেন; একই সঙ্গে বাবার সাথে একজন ডাক্তার হিসাবে কাজ করেছিলেন।[২][৪][৫]
প্রথম বিশ্বযুদ্ধে কাজ সম্পাদনা
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় ১৯২১ সালে জারুহি কাভালচিয়ান 'আমেরিকান কলেজ অফ গার্লস'-এর সাথে একত্রে কাজ করেন; সেই সময় আহতদের সহায়তা প্রদান করার জন্য একটি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন, এরপরে ইস্তাম্বুলের এসকদার জেলায় চলে আসেন।[২]
তথ্যসূত্র সম্পাদনা
- ↑ FrstHand (২০১৮-১১-৩০)। "Armenian Women Heroes"। FrstHand (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-৩০।
- ↑ ক খ গ ঘ "10 Armenian women who changed the course of history"। HAYEM NEWS (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-০৩-১০। ২০২০-১০-১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-৩০।
- ↑ "Заруи Кавалджян: Первая женщина-врач в истории Турции"। Rusarminfo (রুশ ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-৩০।
- ↑ AIWA-SF Thrive: A Glimpse… Zaruhi Kavaljian
- ↑ "A Secret Weapon For Armenian Women"। AGC Formazione Sardegna (ইতালীয় ভাষায়)। ২০২০-০৫-২১। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-৩০।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]