চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ

বাংলাদেশের চট্টগ্রামে অবস্থিত সরকারি মেডিকেল কলেজ

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ বাংলাদেশের চট্টগ্রাম শহরে অবস্থিত একটি সরকারি মেডিকেল কলেজ[] প্রতিষ্ঠানটি ১৯৫৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশের দ্বিতীয় প্রাচীনতম[] এবং দ্বিতীয় বৃহত্তম মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল।[] প্রতিষ্ঠানটি চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত।

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের প্রতীক
নীতিবাক্যশিখতে আসো, সেবার তরে বেরিয়ে যাও
ধরনসরকারি চিকিৎসা মহাবিদ্যালয়
স্থাপিত১৯৫৭
প্রাতিষ্ঠানিক অধিভুক্তি
অধ্যক্ষঅধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন (ভারপ্রাপ্ত)[]
শিক্ষার্থী১,৫০০
স্নাতকএমবিবিএস
স্নাতকোত্তরএমএস, এমডি, এমফিল, ডিপ্লোমা, এফসিপিএস
ঠিকানা
খান বাহাদুর ফজলুল কাদের রোড, পাঁচলাইশ
, ,
৪২০৩
,
শিক্ষাঙ্গনশহুরে
সংক্ষিপ্ত নামচমেক বা সিএমসি
ওয়েবসাইটcmc.gov.bd
মানচিত্র
২০১০-এ চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের প্রধান ফটক
১৯৬০-এ চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ

কলেজটিতে ইনটার্নশিপ-সহ স্নাতক পর্যায়ের ৫ বছর মেয়াদি এমবিবিএস শিক্ষাক্রম চালু রয়েছে; যাতে প্রতিবছর ২৭০ জন এমবিবিএস শিক্ষার্থী যার মধ্যে ২০ জন বিদেশি শিক্ষার্থী ও ডেন্টাল ইউনিটের বিডিএস কোর্সে ৬০ জন শিক্ষার্থী ভর্তি হয়ে থাকে।[] এছাড়াও এখানে বর্তমানে স্নাতকোত্তর পর্যায়ে এম.ডি., এম.এস., এমফিল, ডিপ্লোমা, এমপিএইচ শিক্ষাক্রম চালু রয়েছে।[]

ইতিহাস

সম্পাদনা

১৯০১ সালে চট্টগ্রামের আন্দরকিল্লায় প্রতিষ্ঠিত চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের প্রাঙ্গণে ১৯২৭ সালে চট্টগ্রাম মেডিকেল স্কুলের কার্যক্রম শুরু হয়, যেখানে চার বছর মেয়াদী এলএমএফ ডিগ্রি প্রদান করা হতো। ১৯৫৭ সালে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়। পাকিস্তানের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী এবং স্বাস্থ্যমন্ত্রী ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত এই কলেজের উদ্বোধন করেন। ডা. আলতাফ উদ্দীন আহমেদ এই প্রতিষ্ঠানের প্রথম অধ্যক্ষ ছিলেন।

১৯৬০ সাল পর্যন্ত চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালই চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হিসেবে সেবা প্রদান করত। ১৯৬০ সালে এটি বর্তমান ক্যাম্পাসে স্থানান্তরিত হয়। মাত্র ২৬ জন শিক্ষক এবং ৭৬ জন শিক্ষার্থী নিয়ে এর যাত্রা শুরু হয়। তখন এই কলেজে তিনটি বিভাগ ছিল: অ্যানাটমি, ফিজিওলজি এবং প্রাণরসায়ন।

শুরুতে মেডিসিন, সার্জারি এবং ধাত্রীবিদ্যা ও স্ত্রীরোগবিদ্যা বিভাগ চালু ছিল। ১৯৬৯ সালে বর্তমান সাততলা ভবনের নির্মাণকাজ সম্পন্ন হলে ওই বছরই এটি সেখানে স্থানান্তরিত হয়। ১৯৯০ সালে ডেন্টাল ইউনিট চালু হয় এবং ব্যাচেলর অব ডেন্টাল সার্জারী (বিডিএস) প্রোগ্রাম শুরু হয়। বর্তমানে এই প্রতিষ্ঠানের শয্যাসংখ্যা ২,২০০।[] ২০০৭ সালে ম্যাগনেটিক রেজোন্যান্স ইমেজিং(MRI), কম্পিউটারাইজড টমোগ্রাফিক স্ক্যান, ডিএনএ টেস্টিং চালু হয়।[]

বর্তমানে এখানে ৫ বছর মেয়াদি অধ্যয়ন এবং ১ বছর ইন্টার্নশিপের (শিক্ষানবিশ) ভিত্তিতে এমবিবিএস ও বিডিএস শিক্ষাক্রম চালু রয়েছে। প্রতি বছর ২৫০ জন শিক্ষার্থী এমবিবিএস এবং ৬০ জন শিক্ষার্থী বিডিএস কোর্সে ভর্তি হয়। পাশাপাশি বাংলাদেশ দূতাবাসের তত্ত্বাবধানে নেপাল, ভুটান, মালয়েশিয়া, শ্রীলংকা, পাকিস্তান, মালদ্বীপ, ফিলিপাইনসহ বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীরা এখানে অধ্যয়নরত। এছাড়াও এখানে বর্তমানে স্নাতকোত্তর পর্যায়ে ৪০টি বিষয়ে এম.ডি, এম.এস, এমফিল, ডিপ্লোমা এবং এমপিএইচ শিক্ষাক্রম চালু রয়েছে।[]

সংযুক্ত হাসপাতাল

সম্পাদনা
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
 
 
ভৌগোলিক অবস্থান
অবস্থানখান বাহাদুর ফজলুল কাদের রোড, পাঁচলাইশ, চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ
সংস্থা
তহবিলস্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়
ধরনসরকারি
অধিভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ; বাংলাদেশ কলেজ অব ফিজিশিয়ানস্ এন্ড সার্জনস্
পৃষ্ঠপোষকব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ শামীম আহসান, এমপিএইচ
সংযোগ
ওয়েবসাইটcmch.gov.bd

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের সংযুক্ত হাসপাতাল। এটি উক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির ব্যবহারিক শিক্ষার প্রয়োগের ক্ষেত্র। হাসপাতালটি বাংলাদেশ কলেজ অব ফিজিশিয়ানস্ এন্ড সার্জনস্চট্টগ্রাম নার্সিং কলেজসহ চট্টগ্রামের বেশ কয়েকটি নার্সিং কলেজ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। বর্তমানে হাসপাতালটি ২২০০ শয্যাবিশিষ্ট একটি তৃতীয় পর্যায়ের হাসপাতাল।[১০]

অবকাঠামো

সম্পাদনা
একাডেমিক

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের একাডেমিক ভবনে বর্তমানে মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টরসহ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ৫টি লেকচার গ্যালারি (সালাম, বরকত, সুতপা, জব্বার ও রফিক লেকচার গ্যালারি), ৩০টি টিউটোরিয়াল রুম, ২টি শব ব্যবচ্ছেদ কক্ষ, ৭টি ল্যাবরেটরি এবং ১টি ফরেনসিক মর্গ রয়েছে। এছাড়া হাসপাতাল ভবনে ৩৭টি ওয়ার্ড রয়েছে। কলেজ ক্যাম্পাসে ১০ তলা বিশিষ্ট একটি নতুন একাডেমিক ভবন নির্মাণ হয়েছে।

স্টুডেন্ট ওয়ার্ড

শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় সর্বোচ্চ গুরুত্ব প্রদান করে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ২০ শয্যা বিশিষ্ট “মিশকাতুর রহমান ফাহিম স্মৃতি স্টুডেন্ট ওয়ার্ড” প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।

শহীদ মিনার

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের প্রধান ফটকের পাশেই রয়েছে একটি শহীদ মিনার।[১১]

মিলনায়তন

শাহ আলম বীর উত্তম মিলনায়তন' নামে এই প্রতিষ্ঠানের একটি মিলনায়তন রয়েছে। খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা বীর উত্তম শাহ আলমের নামে এই মিলনায়তনের নামকরণ করা হয়েছে। এটি এক হাজার দর্শক ধারণক্ষমতা সম্পন্ন। আধুনিক মিলনায়তনের মতো এতে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা, সাজঘর, লাইটিং এবং সাউন্ড সিস্টেম রয়েছে।[১১]

মুক্তমঞ্চ

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ ক্যাম্পাসে অবস্থিত "ডা. মিলন মুক্তমঞ্চ" শিক্ষার্থীদের মুক্ত চিন্তা, মত প্রকাশ ও আলোচনার একটি সাধারণ স্থান হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। এটি ক্লাসের বিরতিতে বা অবসর সময়ে শিক্ষার্থীদের আড্ডা ও সামাজিক মেলামেশার একটি জনপ্রিয় কেন্দ্রবিন্দু। মুক্তমঞ্চের পাশে একটি সুউচ্চ লাইট টাওয়ার রয়েছে, যা রাতে এলাকা আলোকিত রাখে। ২০১৮ সালে মুক্তমঞ্চটি সংস্কার করা হয়, যার ফলে এর স্থাপত্যশৈলী ও আলোকসজ্জায় আধুনিকতার সংযোজন ঘটে।

ভেনম রিসার্চ সেন্টার

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের পুরাতন একাডেমিক ভবনের নিচতলায় ২০১৮ সালে একটি ভেনম রিসার্চ সেন্টার স্থাপন করা হয়। এটি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নন-কমিউনিকেবল ডিজিজ কন্ট্রোল কর্মসূচির অধীনে পরিচালিত একটি বৈজ্ঞানিক গবেষণা প্রকল্প, যার উদ্দেশ্য বাংলাদেশে প্রচলিত বিষধর সাপের বিষ থেকে এন্টিভেনম (বিষ প্রতিষেধক) উৎপাদন করা। এই প্রকল্পের আওতায় নোসেলেট কোবরা, বিনোসেলেট কোবরা, বানডেড ক্রাইট, ডব্লিউএলপি ভাইপার, এসটিপি ভাইপার, রাসেলস ভাইপার, জি ব্ল্যাক ক্রাইট, কমন ক্রাইট এবং লাল গলার কিলব্ল্যাকসহ মোট নয় ধরনের বিষধর সাপ লালন-পালন করা হচ্ছে। গবেষণা কেন্দ্রে বর্তমানে সাতটি প্রজাতির মোট ১৩৭টি সাপ রয়েছে, যাদের খাদ্য হিসেবে ইঁদুর, মুরগির মাংস এবং কিছু ক্ষেত্রে অন্যান্য সাপ সরবরাহ করা হয়। ইঁদুর লালন-পালনের জন্য পৃথক কাচঘেরা কক্ষও রাখা হয়েছে। এই গবেষণা কার্যক্রমের তত্ত্বাবধানে রয়েছেন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের অধ্যাপক ডা. মো. সাজ্জাদ হোসেন।[১২]

ইনমাস

বাংলাদেশের অন্যতম পুরাতন পরমাণু চিকিৎসা কেন্দ্র হিসেবে পরমাণু চিকিৎসা এবং আল্ট্রাসাউন্ড কেন্দ্র, চট্টগ্রাম ১৯৭০ সালে যাত্রা শুরু করে। কেন্দ্রের আধুনিকায়ন ৩০ জুন ২০০৮ সালে সম্পন্ন হয়। বর্তমানে কেন্দ্রটিতে চিকিৎসা সেবায় ব্যবহৃত যন্ত্রপাতির মধ্যে রয়েছে: দুই-মাথা এবং এক-মাথা স্পেক্ট (SPECT) গামা ক্যামেরা, কম্পিউটেড টমোগ্রাফি (সিটি) স্ক্যানার, থাইরয়েড স্ক্যানার, আল্ট্রাসনোগ্রাম, রঙিন ডপলার এবং রেডিওইমিউনোঅ্যাসে (আরআইএ) পরীক্ষার জন্য কম্পিউটার নিয়ন্ত্রিত গামা ওয়েল কাউন্টার। এছাড়াও ইন-ভিট্রো পরীক্ষাগারসহ অন্যান্য সুবিধা রয়েছে।[১৩]

অন্যান্য

কেন্দ্রীয় মসজিদ, কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ, সিএমসি ক্যাফে এবং জাগ্রত রেসকোর্স চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ ক্যাম্পাসের গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামোসমূহের মধ্যে অন্যতম।[]

লাইব্রেরী

সম্পাদনা

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে আন্ডারগ্রাজুয়েট ও পোস্টগ্রাজুয়েট শিক্ষার্থীদের জন্য পৃথক লাইব্রেরি রয়েছে, যা নতুন একাডেমিক ভবনের দশম তলায় অবস্থিত এবং শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত। কলেজ ক্যাম্পাসে স্থাপিত বিশ্বের প্রথম বোনস লাইব্রেরিতে মানবদেহের বিভিন্ন হাড় সংরক্ষিত রয়েছে, যা ডা. মনসুর খলিলের নামে নামকরণ করা হয়েছে।[১৪] শিক্ষার্থীদের সাহিত্য ও মুক্তচিন্তার চর্চা বাড়াতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে সাহিত্য লাইব্রেরি, যেখানে বিভিন্ন লেখকের বই সংরক্ষিত রয়েছে। পাশাপাশি মুক্তিযুদ্ধের দুর্লভ ছবি নিয়ে গঠিত স্বাধীনতা গ্যালারিও কলেজ প্রাঙ্গণে অবস্থিত।[]

ছাত্রাবাস

সম্পাদনা

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থীদের আবাসনের জন্য রয়েছে একাধিক ছাত্রাবাস। পুরুষ শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে প্রধান ছাত্রাবাস, হাফিজুল্লাহ বশির শাওন ছাত্রাবাস (গ্লাস) এবং লুৎফুস সালাম ছাত্রাবাস (ডক)। ছাত্রীদের জন্য রয়েছে কান্তা ছাত্রীনিবাস ও দিলরুবা ছাত্রাবাস। ইন্টার্ন চিকিৎসকদের জন্য পৃথকভাবে রয়েছে ডা. মিজান ইন্টার্ন হোস্টেল (পুরুষ) এবং ডা. জান্নাত মহিলা ইন্টার্ন হোস্টেল।[]

অনুষদ ও বিভাগ

সম্পাদনা

এই মেডিকেল কলেজে ৫৮টি বিভাগ রয়েছে।[]

মেডিকেল কলেজ

প্রতি বছর এই কলেজে প্রায় ২৫০ জন শিক্ষার্থীকে এমবিবিএস কোর্সে ভর্তি করানো হয়। সাথে কিছু বিদেশী শিক্ষার্থীও ভর্তি হয়।

ডেন্টাল ইউনিট

১৯৯০ সালের ৫ জানুয়ারি ডেন্টাল ইউনিটের কার্যক্রম শুরু হয়। এতে প্রতি বছর ৬০ জন শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়।[১৫][১৬]

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধি হিসেবে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ ছাত্র সংসদ (চমেকসু) কার্যক্রম পরিচালনা করে। শিক্ষকদের পেশাগত উন্নয়ন ও অধিকার সংরক্ষণে ১৯৮০ সালে গঠিত হয় কলেজ শিক্ষক সমিতি। সেবামূলক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন হিসেবে সন্ধানী ইউনিট নিয়মিত রক্তদান, থ্যালাসেমিয়া প্রকল্প ও ওষুধ বিতরণসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পরিচালনা করে। শিক্ষার্থীদের যুক্তিবোধ ও বিশ্লেষণী চিন্তা বিকাশে রয়েছে বিতর্ক ক্লাব এবং গবেষণামুখী কার্যক্রমে অংশ নিতে রিসার্চ ক্লাব। সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণের সুযোগ দিতে কাজ করে কালচারাল ক্লাব, এবং সামাজিক সেবামূলক কাজে যুক্ত রয়েছে রোটার‌্যাক্ট ক্লাব।[]

সহশিক্ষা কার্যক্রম

সম্পাদনা

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে সহশিক্ষা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবস উদযাপন, ব্যাচ ডে, সিএমসি ডে, ইয়ার এন্ডিং প্রোগ্রাম, বাণী অর্চনা, পিঠা উৎসব, বসন্তবরণ, চলচ্চিত্র উৎসব, পহেলা বৈশাখ ও নতুন বছর উদযাপনসহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ও সৃজনশীল অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়। শিক্ষার্থীদের মানসিক বিকাশ ও ক্রীড়া চর্চার লক্ষ্যে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, অন্তঃক্রীড়া, ক্রিকেট, ফুটবল ও ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্ট, "তুমিই ডাক্তার, তুমিই লেখক" প্রতিযোগিতা এবং বার্ষিক শিক্ষা সফর আয়োজিত হয়, যেখানে শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ লক্ষ্য করা যায়।[]

উল্লেখযোগ্য শিক্ষার্থী

সম্পাদনা

উল্লেখযোগ্য শিক্ষক

সম্পাদনা

আরও দেখুন

সম্পাদনা

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. "৫ মেডিকেল কলেজে নতুন অধ্যক্ষ"Dhaka Post। ২৮ আগস্ট ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগষ্ট ২০২৪ 
  2. "মেডিকেল কলেজ"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার - জাতীয় তথ্য বাতায়ন। ১৭ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ ডিসেম্বর ২০১৫ 
  3. "চট্টগ্রাম মেডিকেলের ৬৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ"doctortv.net। ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ডিসেম্বর ২০২৪ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  4. "চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের ইতিহাস"। ১৫ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ডিসেম্বর ২০২৪ 
  5. "ভর্তিচ্ছু ছাত্র ছাত্রীদের জন্য বিস্তারিত নির্দেশনা" (পিডিএফ)। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার - স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। ২২ জানুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০১৬ 
  6. চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় ঘোষণা
  7. "২২০০ শয্যায় উন্নীত চমেক হাসপাতাল"। ১৮ আগস্ট ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ আগস্ট ২০২৪ 
  8. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ১৪ মে ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০১৬ 
  9. "এক নজরে চমেক" 
  10. "২২০০ শয্যায় উন্নীত চমেক হাসপাতাল"। ১৮ আগস্ট ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ আগস্ট ২০২৪ 
  11. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০১৬ 
  12. "চমেক ভেনম রিসার্চ সেন্টার পরিদর্শনে ডা. মো. সাজ্জাদ"www.banglanews24.com। ৬ আগস্ট ২০২০। 
  13. https://baec.gov.bd/site/page/809cd197-ef1c-4d0d-ae9a-53754280b9f4/%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B8,%E0%A6%9A%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B2-%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%9C-%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B8,-%E0%A6%9A%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AE
  14. "বিশ্বের প্রথম 'বোনস লাইব্রেরী' চমেকে"dmpnews.org। ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৮। 
  15. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২২ অক্টোবর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০১৬ 
  16. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২৫ অক্টোবর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০১৬ 

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা