গাজরের পুডিং সারা বিশ্বের বিভিন্ন সংস্কৃতির ঐতিহ্যবাহী একটি খাবার। এটি একটি সুস্বাদু পুডিং হিসাবে (নিয়মিত খাবারের অনুষঙ্গী হিসাবে) বা মিষ্টি মিষ্টান্ন হিসাবে পরিবেশন করা যেতে পারে।

গাজরের পুডিং
ফলের সাথে গাজরের পুডিং
ধরনপুডিং
প্রধান উপকরণগাজর, মাখন, চিনি, ডিম, মশলা

১৫৯১ সালে প্রকাশিত একটি ইংরেজি রেসিপি, "ক্যারেটে পুডিং" বর্ণনা পাওয়া যায়। [১] দ্য অক্সফোর্ড কম্পানিয়ন টু ফুড-এ লেখক অ্যালান ডেভিডসন বিশ্বাস করেন যে ইউরোপে মিষ্টি কেক তৈরিতে গাজর ব্যবহার করা হত। [২] এগুলো ছিল গাজরের পিঠার পূর্বসূরি। গাজরের পুডিং আয়ারল্যান্ডে কমপক্ষে ১৮ শতক থেকে পরিবেশন করা হচ্ছে। [৩] এটি ১৮৭৬ সালে [৪] মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পরিবেশিত হয়েছিল। যেহেতু দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় মিষ্টির রেশন দেওয়া হয়েছিল, তাই যুক্তরাজ্যে গাজরের পুডিং একটি বিকল্প হিসাবে দেখা গিয়েছিল। পরে গাজরের পিঠাকে সবাই 'স্বাস্থ্যকর খাবার' হিসেবে দেখতে শুরু করে। [২]

একটি মিষ্টি পুডিং যা প্রধানত ভারতের পাঞ্জাব রাজ্যের সাথে যুক্ত যাকে বলা হয় গাজর কা হালুয়া, গাজরের হালওয়া বা পাঞ্জাব গাজরেলা। [৫] [৬] [৭]

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. A. W. (১৫৯১)। A Book of Cookrye: Very Necessary for All Such as Delight Therin। Edward Allde। 
  2. Davidson, Alan (১৯৯৯)। The Oxford Companion to Food। Oxford University Press। আইএসবিএন 0-19-211579-0 
  3. Belinda McKeon (২০১০-০৩-১৩)। "Bia, glorious bia"The Irish Times। ২০১০-১০-৩১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১১-২৪ 
  4. staff (এপ্রিল ১৮৭৬)। "Home and Society": 892–896। 
  5. Julie Sahni (১৯৮৫)। Classic Indian vegetarian and Grain Cooking। HarperCollins। পৃষ্ঠা 512। আইএসবিএন 0-688-04995-8 
  6. Tan Bee Hong (২০১০-০৩-২৭)। "Spice of India"। New Straits Times। Malaysia। 
  7. Procopio, Michael (এপ্রিল ১০, ২০০৯)। "Carrot Pudding"Bay Area Bites। KQED। জুলাই ২২, ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৪-০৪