খন্দকার নুরুল ইসলাম
বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ
খন্দকার নুরুল ইসলাম (মৃত্যু: ১১ জুলাই ২০০১) যিনি নুরু মিয়া নামে পরিচিত ছিলেন। বাংলাদেশের ফরিদপুর জেলার রাজনীতিবিদ ও তৎকালীন ফরিদপুর-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য।[১]
খন্দকার নুরুল ইসলাম | |
---|---|
ফরিদপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য | |
কাজের মেয়াদ ১৯৭৩ – ১৯৭৫ | |
পূর্বসূরী | আসন শুরু |
উত্তরসূরী | আব্দুল মতিন মিয়া |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | নুরুল ইসলাম নুরু মিয়া ফরিদপুর |
মৃত্যু | ১১ জুলাই ২০০১ |
রাজনৈতিক দল | বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ |
দাম্পত্য সঙ্গী | হাসিনা মমতাজ |
সন্তান | খন্দকার মোশাররফ হোসেন |
প্রাথমিক জীবন
সম্পাদনাখন্দকার নুরুল ইসলাম ফরিদপুর জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তার ছেলে খন্দকার মোশাররফ ফরিদপুর-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় এবং প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সাবেক মন্ত্রী। আরেক ছেলে খন্দকার মোহতেসাম হোসেন বাবর ফরিদপুর সদর উপজেলা সাবেক চেয়ারম্যান।[২][৩]
রাজনৈতিক জীবন
সম্পাদনাখন্দকার নুরুল ইসলাম ১৯৭৩ সালের প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে তৎকালীন ফরিদপুর-২ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।[১]
মৃত্যু
সম্পাদনাখন্দকার নুরুল ইসলাম ১১ জুলাই ২০০১ সালে মৃত্যুবরণ করেন।[২]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ "১ম জাতীয় সংসদে নির্বাচিত মাননীয় সংসদ-সদস্যদের নামের তালিকা" (পিডিএফ)। জাতীয় সংসদ। বাংলাদেশ সরকার। ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ ক খ ফরিদপুর থেকে, সাজ্জাদ বাবু (১১ জুলাই ২০১৭)। "সমাজসেবক খন্দকার নুরুল হোসেন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী পালিত"। ঢাকা টাইমস। ২৭ জুলাই ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জুলাই ২০২০।
- ↑ ফরিদপুর, জেলা প্রতিনিধি (২১ জুলাই ২০১৮)। "বদলে যাওয়া ফরিদপুর ও একজন খন্দকার মোশাররফ হোসেনের গল্প"। জাগো নিউজ। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জুলাই ২০২০।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |