কুমুদিনী ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট

বাংলাদেশের জনকল্যাণমূলক সংস্থা

কুমুদিনী ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট হলো বাংলাদেশের একটি বিখ্যাত জন-কল্যাণমূলক সংগঠন। মানব সেবায় অনন্য সাধারণ অবদানের জন্য ১৯৮৪ সালে এটিকে “সমাজসেবায় স্বাধীনতা পুরস্কার” প্রদান করা হয়।[২]

কুমুদিনী ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট
সংক্ষেপেকেডব্লিউটি
গঠিত১৯৪৭
ধরনজনকল্যাণ সংগঠন
আইনি অবস্থাসচল
উদ্দেশ্যঅবহেলিত ও সুবিধা বঞ্চিতদের সহায়তা করা
সদরদপ্তরকুমুদিনী কমপ্লেক্স
অবস্থান
  • নারায়ণগঞ্জ
যে অঞ্চলে কাজ করে
 বাংলাদেশ
দাপ্তরিক ভাষা
বাংলা ও ইংরেজি
সভাপতি ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক
রাজিব প্রসাদ সাহা[১]
প্রধান অঙ্গ
পরিচালনা পর্ষদ
ওয়েবসাইটwww.kumudini.org.bd

প্রতিষ্ঠানের পরিচিতি সম্পাদনা

কুমুদিনী ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট বাংলাদেশের জনকল্যাণকর সংস্থাসমূহের মধ্যে বৃহত্তম এবং প্রাচীনতম। ট্রাস্টের নিবন্ধিকৃত নাম কুমুদিনী ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট অব বেঙ্গল (বিডি) লিমিটেড। শিল্পপতি এবং সমাজসেবক শহীদ রণদা প্রসাদ সাহা ১৯৪৭ সালে মা কুমুদিনীর স্মরণে এ ট্রাস্ট প্রতিষ্ঠা করেন এবং সে সময় থেকে এ সংস্থা বাংলাদেশের মানুষের, বিশেষ করে সুবিধা বঞ্চিত মানুষের স্বাস্থ্যসেবা ও শিক্ষাকে নিশ্চিত করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে।[৩]

ইতিহাস সম্পাদনা

কর্মকাণ্ড সম্পাদনা

কুমুদিনী ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের প্রধান জনকল্যাণকর কার্যক্রমসমূহ হল: কুমুদিনী হাসপাতাল (মির্জাপুর), নার্সিং স্কুল, মহিলা মেডিকেল কলেজ, ভিলেজ আউটরিচ প্রোগ্রাম, ভারতেশ্বরী হোম্স, ট্রেড ট্রেনিং স্কুল, কুমুদিনী হ্যান্ডিক্রাফ্টস প্রভৃতি।

অবদান সম্পাদনা

পুরস্কার ও সম্মাননা সম্পাদনা

মানবতার সেবার ক্ষেত্রে অসাধারণ অবদানের জন্য ১৯৮৪ সালে বাংলাদেশের “সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার”[৪][৫][৬] হিসাবে পরিচিত “স্বাধীনতা পুরস্কার” প্রদান করা হয় এই প্রতিষ্ঠানটিকে।[২]

আরও দেখুন সম্পাদনা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "মনের শক্তি কুমুদিনী"দৈনিক প্রথম আলো। ০৫ নভেম্বর ২০১৭।  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)
  2. "স্বাধীনতা পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তি/প্রতিষ্ঠানের তালিকা"মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ১ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ০৯ অক্টোবর ২০১৭  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)
  3. কুমুদিনী ওয়েলফেয়ার ট্রাষ্ট, ৯ মার্চ ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ১৪ মার্চ ২০১৯ 
  4. সানজিদা খান (জানুয়ারি ২০০৩)। "জাতীয় পুরস্কার: স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার"। সিরাজুল ইসলাম[[বাংলাপিডিয়া]]ঢাকা: এশিয়াটিক সোসাইটি বাংলাদেশআইএসবিএন 984-32-0576-6। সংগ্রহের তারিখ ০৯ অক্টোবর ২০১৭স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পুরস্কার।  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য); ইউআরএল–উইকিসংযোগ দ্বন্দ্ব (সাহায্য)
  5. "স্বাধীনতা পদকের অর্থমূল্য বাড়ছে"কালেরকন্ঠ অনলাইন। ২ মার্চ ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৫ অক্টোবর ২০১৭ 
  6. "এবার স্বাধীনতা পদক পেলেন ১৬ ব্যক্তি ও সংস্থা"এনটিভি অনলাইন। ২৪ মার্চ ২০১৬। ১ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ অক্টোবর ২০১৭ 

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা