কামারকুণ্ডু রেলওয়ে স্টেশন
কামারকুণ্ডু রেলওয়ে স্টেশন হল হাওড়া-বর্ধমান কর্ড লাইন এবং শেওড়াফুলি—বিষ্ণুপুর ব্রাঞ্চ লাইন দুটির একটি গুরুত্ব পূর্ণ রেলওয়ে স্টেশন। এই স্টেশনটি কলকাতা শহরতলি রেলওয়ে ব্যবস্থার অন্তর্গত একটি ব্যস্ত স্টেশন। এটি পূর্ব রেল জোন সমূহের অধীনে পরিচালিত। কামারকুণ্ডু রেলওয়ে স্টেশনটি হাওড়া রেলওয়ে বিভাগের একটি ছোট রেলওয়ে স্টেশন। এটি ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের হুগলী জেলায় কামারকুণ্ডুতে অবস্থিত। স্টেশনটি কামারকুণ্ডু এবং পার্শ্ববর্তী এলাকায় রেল পরিষেবা প্রদান করে। হাওড়া জংশন রেলওয়ে স্টেশন থেকে ভায়া হাওড়া-বর্ধমান কর্ড ৩৩ কি.মি. দূরে স্টেশনটি অবস্থিত।[২] হাওড়া জংশন রেলওয়ে স্টেশন থেকে ভায়া শেওড়াফুলি-তারকেশ্বর ব্রাঞ্চ লাইন ৩৬ কি.মি. দূরে স্টেশনটি অবস্থিত।[৩]
কলকাতা শহরতলি রেল স্টেশন | ||||||||||||||||
অবস্থান | তারকেশ্বর রোড, কামারকুণ্ডু, জেলা: হুগলী, পশ্চিমবঙ্গ ভারত | |||||||||||||||
স্থানাঙ্ক | ২২°৪৯′১৮″ উত্তর ৮৮°১২′১৮″ পূর্ব / ২২.৮২১৬৩১° উত্তর ৮৮.২০৫১২৭° পূর্ব | |||||||||||||||
উচ্চতা | ১৪ মিটার (৪৬ ফু) | |||||||||||||||
মালিকানাধীন | ভারতীয় রেল | |||||||||||||||
পরিচালিত | পূর্ব রেল | |||||||||||||||
লাইন | হাওড়া-বর্ধমান কর্ড লাইন এবং শেওড়াফুলি—বিষ্ণুপুর ব্রাঞ্চ লাইন | |||||||||||||||
প্ল্যাটফর্ম | ৩+২ | |||||||||||||||
রেলপথ | ৩ | |||||||||||||||
নির্মাণ | ||||||||||||||||
গঠনের ধরন | আদর্শ (ভূপিষ্ঠ স্টেশন) দুটি লাইন আলাদা তাই উচ্চতা পৃথক | |||||||||||||||
পার্কিং | না | |||||||||||||||
সাইকেলের সুবিধা | হ্যাঁ | |||||||||||||||
অন্য তথ্য | ||||||||||||||||
অবস্থা | সক্রিয় | |||||||||||||||
স্টেশন কোড | KQU[১] | |||||||||||||||
অঞ্চল | পূর্ব রেল | |||||||||||||||
বিভাগ | হাওড়া | |||||||||||||||
ইতিহাস | ||||||||||||||||
চালু | ১৯১৭, ১৮৮৫ | |||||||||||||||
বৈদ্যুতীকরণ | ১৯৬৪, ১৯৫৭-৫৮ | |||||||||||||||
আগের নাম | ইস্ট ইন্ডিয়ান রেলওয়ে কোম্পানি | |||||||||||||||
পরিষেবা | ||||||||||||||||
| ||||||||||||||||
অবস্থান | ||||||||||||||||
বিবরণ
সম্পাদনাকামারকুণ্ডু এবং পার্শ্ববর্তী এলাকা কৃষি ভিত্তিক তাই এইখানে অনেক হিমঘর তৈরি হয়েছে।
ইতিহাস
সম্পাদনাহাওড়া-তারকেশ্বর ব্রাঞ্চ লাইনটি ১৮৮৫ সালে নির্মিত হয়েছিল।[৪] হাওড়া-বর্ধমান কর্ড, ৯৫ কিলোমিটার রেলওয়ে লাইনটি ১৯১৭ সালে নির্মিত হয়েছিল। ১৯৩২ সালে বিবেকানন্দ সেতু নির্মাণের পরে শিয়ালদহ থেকে ডানকুনি পর্যন্ত লাইনটি যুক্ত করা হয়েছিল।[৫] কামারকুণ্ডু রেলওয়ে স্টেশন সহ হাওড়া থেকে বর্ধমান কর্ড লাইনটি ১৯৬৪-৬৬ সালে বিদ্যুৎকৌশল করা হয়েছিল।[৬]
স্টেশনের বৈশিষ্ট্য
সম্পাদনাযেহেতু কামারকুণ্ডু রেলওয়ে স্টেশনটি হাওড়া-বর্ধমান কর্ড লাইনের উপর শেওড়াফুলি-বিষ্ণুপুর ব্রাঞ্চ লাইনটি অবস্থিত। সেহেতু লাইন দুটি দুই স্তরে, ট্রেন রুট পরিবর্তন করতে পারে না এবং প্ল্যাটফর্ম দুটি আলাদা মাত্রায় হয়। [৭]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Indian railway codes"। Indian Railways। সংগ্রহের তারিখ ২৫ আগস্ট ২০১৮।
- ↑ "Kamarkundu Railway Station Map/Atlas ER/Eastern Zone - Railway Enquiry"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-১০।
- ↑ Railway Timetable
- ↑ "The Chronology of Railway Development in Eastern India."। ২০০৮-০৩-১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০১-২৬।
- ↑ "Indian Railways Portal"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-২৭।
- ↑ "[IRFCA] Electrification History from CORE"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-২৭।
- ↑ "Trivia"। Highest speed sections of track। IRFCA। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০১-১৫।