ওড়িশা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন
সংস্থা
ওড়িশা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন (ওড়িয়া: ଓଡ଼ିଶା ଫୁଟବଲ୍ ଆସୋସିଏସନ; এছাড়াও সংক্ষেপে এফএও নামে পরিচিত) হচ্ছে ভারতের ওড়িশার ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা।[১] এই সংস্থার সদর দপ্তর ভারতের রাজধানী ওড়িশার কটকে অবস্থিত। এই সংস্থাটি ভারতের ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা সর্বভারতীয় ফুটবল ফেডারেশনের সাথে সম্পৃক্ত।[২] এটি ১৯৪৯ সালে গঠিত হয়েছিল এবং ১৯৬১ সালে একটি স্বাধীন নিবন্ধিত সংস্থা হিসাবে তৈরি করা হয়েছিল।[৩] ২০১০ সালে ওড়িষ্যা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন বিলুপ্ত হওয়ার পরে সংস্থাটির নামকরণ করা হয়েছিল।[৪][৫]
![]() | |
সংক্ষেপে | এফএও |
---|---|
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৯৪৯ (ওড়িষ্যা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন হিসেবে) ২০১০ (ওড়িশা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন হিসেবে) |
সদরদপ্তর | কটক, ওড়িশা, ভারত |
যে অঞ্চলে কাজ করে | ওড়িশা, ভারত |
সদস্যপদ | ৩৩টি জেলা অ্যাসোসিয়েশন |
সভাপতি | জগমোহন পট্টনায়ক |
সচিব | অভিজিৎ পাল |
প্রধান প্রতিষ্ঠান | সর্বভারতীয় ফুটবল ফেডারেশন (এআইএফএফ) |
ওয়েবসাইট | এফএও-এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট |
দল
সম্পাদনারাজ্য দল
সম্পাদনাদল | প্রধান কোচ | ম্যানেজার | লিগ |
---|---|---|---|
ওড়িশার পুরুষ | সেলিম পাঠান | হৃষীকেশ বেহেরা | সন্তোষ ট্রফি |
ওড়িশা মহিলা | ক্রিসপিন ছেত্রী | গীতাঞ্জলি খুন্তিয়া | সিনিয়র মহিলা এনএফসি |
রাজ্য যুব দল
সম্পাদনাদল | প্রধান কোচ | লিগ |
---|---|---|
ওড়িশা জুনিয়র পুরুষ (অনূর্ধ্ব-১৯) | সুরজ থাপা | বিসি রায় ট্রফি |
ওড়িশা জুনিয়র মহিলা (অনূর্ধ্ব-১৯) | জুনিয়র গার্লস এনএফসি | |
ওড়িশা সাব-জুনিয়র বালক (অনূর্ধ্ব-১৭) | নিপেন্দ্র কুমার দাস | মীর ইকবাল হুসেইন ট্রফি |
ওড়িশা সাব-জুনিয়র বালিকা (অনূর্ধ্ব-১৭) | শেখ মনজুর | সাব-জুনিয়র গার্লস এনএফসি |
প্রতিযোগিতা ও কাঠামো
সম্পাদনাপুরুষ
সম্পাদনা- এফএও লিগ
- এফএও সুপার কাপ
- কলিঙ্গ কাপ
- সাহানী কাপ (সিনিয়র আন্তঃজেলা ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ)[৬]
- এফএও আন্তঃজেলা ক্লাব চ্যাম্পিয়নশিপ
মহিলা
সম্পাদনাযুব
সম্পাদনা- এফএও যুব লিগ (অনূর্ধ্ব-১৫ ও অনূর্ধ্ব-১৩)[৭]
ফুটসাল
সম্পাদনা- এফএও ইন্টার ক্লাব ফুটসাল চ্যাম্পিয়নশিপ
সাফল্য
সম্পাদনাপুরুষ
সম্পাদনা- বিজয়ী (১): ১৯৬৮–৬৯
- রানার্স-আপ (২): ১৯৬১–৬২, ১৯৭৬–৭৭
- 'বিজয়ী (১): ২০১৮–১৯
- রানার্স-আপ (৪): ১৯৯৩–৯৪, ২০০০–০১, ২০১২–১৩, ২০১৫–১৬
মহিলা
সম্পাদনা- রানার্স-আপ (৮): ২০০২–০৩, ২০০৫–০৬, ২০০৭–০৮, ২০০৮–০৯, ২০১১–১২, ২০১৩–১৪, ২০১৫–১৬, ২০১৭–১৮
- বিজয়ী (১): ২০০৬–০৭
- রানার্স-আপ (৭): ২০০৩–০৪, ২০০৪–০৫, ২০০৭–০৮, ২০০৮–০৯, ২০০৯–১০, ২০১০–১১, ২০১৮–১৯
ফেডারেশন পুরস্কার
সম্পাদনা- ২০১৫ এআইএফএফ অ্যাওয়ার্ড ফর বেস্ট গ্রাসরুট প্রোগ্রাম
- ২০১৭–১৮ এআইএফএফ এর ফিফা উন্নয়ন প্রকল্প র্যাঙ্কি #১০[৮]
ব্যবস্থাপনা
সম্পাদনাঅবস্থান | নাম |
---|---|
সভাপতি | জগমোহন পট্টনায়ক |
সহ-সভাপতি | কিশোর কুমার বিশ্বওয়াল |
কোষাধ্যক্ষ | আধিপ দাস |
অনারারি সচিব | আসিরবাদ বেহেরা |
যুগ্ম সচিব | অশোক সাহু |
সাধারণ সম্পাদক | অভিজিৎ পাল |
এআইএফএফ কমিটির সদস্যগন
সম্পাদনাকমিটি | সদস্য |
---|---|
নির্বাহী কমিটি | অভিজিৎ পাল |
টেকনিক্যাল কমিটি | পিঙ্কি বোমপাল মাগার |
স্বীকৃত একাডেমি
সম্পাদনাদল | ব্যবস্থাপক | এআইএফএফ একাডেমি রেটিং |
---|---|---|
স্পোর্টস ওড়িশা | শুভেন্দু পান্ডা | |
এফএও একাডেমি | সঞ্জীব পাটসানি |
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Football Association of Odisha"। সংগ্রহের তারিখ ৫ আগস্ট ২০২০।
- ↑ "State Associations"। সংগ্রহের তারিখ ৫ আগস্ট ২০২০।
- ↑ Mishra, Samiran (৬ জুলাই ২০২১)। "East Zone Vs Marleybone Cricket Club: Story Of Barabati Stadium's First Ever International Match"। Sambad।
- ↑ "FAO gets temporary recognition from AIFF"। Orisports। ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১০।
- ↑ "Samantaray certain to become FAO president"। Orisports। ৫ জুন ২০১০।
- ↑ "Sahani Cup"। Orisports। ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২২।
- ↑ "Odisha FC to showcase local talent in FAO Youth League 2023 U13 and U15"। Prameys News। ২০ নভেম্বর ২০২৩।
- ↑ "Goan football slips down, ranked joint eighth among 11 states evaluated by AIFF"। The Times of India। ২৫ জুলাই ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৫ আগস্ট ২০২০।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- দাপ্তরিক ওয়েবসাইট(ইংরেজি)