এসটিকে ৪০ এজিএল

স্বয়ংক্রিয় গ্রেনেড লঞ্চারের ধরন

এসটিকে ৪০ এজিএল, পূর্বে সিআইএস ৪০ এজিএল [ক] হল একটি ৪০ মিমি স্বয়ংক্রিয় গ্রেনেড লঞ্চার, এটি ১৯৮০ এর দশকের শেষদিকে সিঙ্গাপুরের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের একটি সংস্থা - সিঙ্গাপুরের চার্টার্ড ইন্ডাস্ট্রিজ (সিআইএস) (বর্তমানে এসটি কাইনেটিকস্ নামে পরিচিত) দ্বারা উৎপাদিত। লঞ্চারটি মূলত সিঙ্গাপুর সশস্ত্র বাহিনী এবং অন্যান্য বেশ কয়েকটি দেশের পুলিশ এবং সুরক্ষা বাহিনী নিযুক্ত করে। [১]

এসটিকে ৪০ এজিএল
প্রকার স্বয়ংক্রিয় গ্রেনেড লঞ্চার
উদ্ভাবনকারী  সিঙ্গাপুর
ব্যবহার ইতিহাস
ব্যবহারকাল ১৯৯১–বর্তমান
ব্যবহারকারী দেখুন ব্যবহারকারী
যুদ্ধে ব্যবহার ফিলিপাইনের অ্যান্টি গেরিলা অপারেশন
উৎপাদন ইতিহাস
নকশাকারী এসটি কাইনেটিকস্
নকশাকাল ১৯৮৬-১৯৮৯
উৎপাদনকারী চ্যাটর্ড ইনডাস্ট্রিস অব সিঙ্গাপুর
(বর্তমানে এসটি কাইনেটিকস্)
উৎপাদনকাল ১৯৯১–বর্তমান
তথ্যাবলি
ওজন ৩৩ কেজি (৭২.৭৫ পা)
দৈর্ঘ্য ৯৬৬ মিমি (৩৮.০ ইঞ্চি)
ব্যারেলের দৈর্ঘ্য ৩৫০ মিমি (১৩.৮ ইঞ্চি)
প্রস্থ ৩৭৬ মিমি (১৪.৮ ইঞ্চি)

কার্টিজ ৪০×৫৩ মিমি গ্রেনেড
কার্যপদ্ধতি/অ্যাকশন ব্লোব্যাক অপারেশন
গুলির হার ৩৫০-৫০০ রাউন্ড/মিনিট
নিক্ষেপণ বেগ ২৪২ মি/সে (৭৯৪ ফুট/সে)
সর্বোচ্চ পাল্লা ২,২০০ মি (৭,২১৭.৮ ফু)
ফিডিং সংযুক্ত বেল্ট

ইতিহাস সম্পাদনা

১৯ জুন, ২০০০ সালে, এসটিকে একটি আপগ্রেড কিট প্রকাশের ঘোষণা দেয়, যা ৪০ মিমি স্বয়ংক্রিয় গ্রেনেড লঞ্চার এয়ার-বার্সিং সিস্টেম (৪০ মিমি এজিএল-এবিএস) নামে পরিচিত। [২] আপগ্রেডগুলিতে বৈদ্যুতিক ফায়ার কন্ট্রোল সিস্টেম, বন্দুক কম্পিউটার, মজল প্রোগ্রামিং কয়েল পাশাপাশি অপটিক্যাল সাইটের ব্যবস্থা রয়েছে।

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১০-তে, কুয়েত প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় একটি বিবৃতি প্রকাশ করেছে যে সিআইএস ৪০ এজিএল কুয়েত সামরিক বাহিনীর জন্য প্রস্তাবিত হয়েছিল। [৩]

নকশা সম্পাদনা

এসটিকে ৪০ এজিএলে এম ৩ ত্রিপড, হালকা ওজনের ত্রিপড, একটি লক / ফায়ার মাউন্ট, সফটমাউন্ট, রিংমাউন্ট বা আরডাব্লুএসে লাগানো যেতে পারে। [৪]

এসটিকে ৪০ এজিএলের মার্ক ২ সংস্করণ রয়েছে, যার ওজন মার্ক ১ এর তুলনায় প্রায় ৬ কেজি কম; এটির ব্যারেল অপসারণ সিস্টেম; হ্যান্ডলিং, পারফরম্যান্স, নান্দনিকতা এবং এরগনোমিক্সের উন্নত। [৫] যন্ত্রাংশগুলো যদি বিচ্ছিন্ন করা হয় তাহলে অপারেটিং গ্রুপ, ব্যারেল, রিসিভার গ্রুপ, শীর্ষ কভার গ্রুপ, ট্রিগার গ্রুপ সমন্বিত ইত্যাদি অংশ লক্ষ্য করা যাবে।

ব্যবহারকারী সম্পাদনা

এবং ফিলিপাইন মেরিন কর্পস দ্বারা ব্যবহৃত।[১২]

টীকা সম্পাদনা

  1. Using the Wayback machine on this CIS 40 AGL page indicates that the CIS 40 AGL name was used until early 2017, when it changed to the STK 40 AGL name as seen here.

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. Woźniak, Ryszard. Encyklopedia najnowszej broni palnej - tom 2 G-Ł. Bellona. 2001. pp60.
  2. "Advanced 40mm Automatic Grenade Launcher Air-Bursting System"। ২৩ জুন ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জানুয়ারি ২০২০ 
  3. "Kuwait Defence Ministry, ST Kinetics and CIS 40mm AGL"। ১২ আগস্ট ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জানুয়ারি ২০২০ 
  4. "Archived copy"। ১২ আগস্ট ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জানুয়ারি ২০২০ 
  5. "ST Kinetics: Singapore on the Move"। ১২ আগস্ট ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জানুয়ারি ২০২০ 
  6. "Bangladesh Army adopts Singapore-made automatic grande launchers" The Bangladesh Defense Analysts। সংগ্রহের তারিখ ২৪ নভেম্বর ২০২০ (সদস্যতা প্রয়োজনীয়)
  7. https://web.archive.org/web/20191211191444/http://www.smallarmssurvey.org/fileadmin/docs/S-Trade-Update/SAS-Trade-Update-2019.pdf
  8. "Ειδήσεις"। ২৩ মার্চ ২০০৮। ২৩ মার্চ ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  9. "Archived copy"। ২০১২-০৩-০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০২-২৭ 
  10. "Un repaso a las armas ligeras de Pindad" (Spanish ভাষায়)। ARMAS। ২০১৩-০৪-০২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৭-০৫ 
  11. Capie, David (২০০৪)। Under the Gun: The Small Arms Challenge in the Pacific। Victoria University Press। পৃষ্ঠা 63–65। আইএসবিএন 978-0864734532 
  12. Opus। "Unofficial Philippine Marine Corps Page"। ১১ জুন ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৭-০৫ 
  13. "Archived copy"। ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জানুয়ারি ২০২০ 
  14. Miller, Stephen W. (২৩ মে ২০১৭)। "Fighting Talk"। ১২ আগস্ট ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জানুয়ারি ২০২০ 

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা