উত্তর-পূর্বাঞ্চল পুনর্গঠন আইন, ১৯৭১
ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল পুনর্গঠন আইন, ১৯৭১ ছিল ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলি তৈরি ও সীমানা নির্ধারণের একটি বড় পুনর্বিন্যাস সংস্কার।
উত্তর-পূর্বাঞ্চল পুনর্গঠন আইন, ১৯৭১ | |
---|---|
ভারতীয় সংসদ | |
| |
সূত্র | [১] |
প্রণয়নকারী | ভারতীয় সংসদ |
প্রণয়নকাল | ৩০ ডিসেম্বর ১৯৭১ |
অবস্থা: অজানা |
পরিবর্তনের প্রভাব
সম্পাদনাউৎস:[২]
- মণিপুর ও ত্রিপুরাকে কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল থেকে রাজ্যের মর্যাদা দান।
- মেঘালয় রাজ্য প্রতিষ্ঠা, যা আগে আসামের স্বায়ত্তশাসিত অংশ ছিল।
- মিজোরাম ও অরুণাচল প্রদেশ কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল গঠন।
- উপর্যুক্ত পরিবর্তনের কারণে আসাম রাজ্যের আয়তনে হ্রাস প্রাপ্তি।
- নবনির্মিত অঞ্চলগুলির জন্য লোকসভা ও রাজ্যসভায় আসন বরাদ্দ করা।
- বিধানসভায় নবনির্মিত অঞ্চলগুলির আসন বণ্টন।
- নতুন রাজ্য মেঘালয়, মণিপুর এবং ত্রিপুরার জন্য আলাদা উচ্চ আদালত তৈরি করা।
- বাকি পরিবর্তিত অঞ্চলগুলির জন্য একটি নতুন, সাধারণ উচ্চ আদালত তৈরি করা।
পরবর্তী পরিবর্তন
সম্পাদনা- ১৯৮৬ সালে মিজোরাম শান্তি চুক্তির পর ১৯৮৭ সালে মিজোরামকে পূর্ণ-রাজ্যের মর্যাদা দেওয়া হয়ে।[৩]
- ১৯৮৬ সালে অরুণাচল প্রদেশ রাজ্য আইনের মাধ্যমে অরুণাচল প্রদেশকে পূর্ণ রাজ্যের মর্যাদা দেওয়া হয়।[৪]
আরো দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "North-Eastern Areas (Reorganisation) Act, 1971"। www.liiofindia.org। ৩০ ডিসেম্বর ১৯৭১। সংগ্রহের তারিখ ২৪ ডিসেম্বর ২০২০।
- ↑ "The North-Eastern Areas (Reorganisation) Act, 1971" (পিডিএফ)। www.indiacode.nic.in। ৩০ ডিসেম্বর ১৯৭১। সংগ্রহের তারিখ ২৪ ডিসেম্বর ২০২০।
- ↑ Hazarika, S. (৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৬)। "'There is Peace in Mizoram Because of Its Brutal Past'"। The Wire। সংগ্রহের তারিখ ২৪ ডিসেম্বর ২০২০।
- ↑ "State of Arunachal Pradesh Act, 1986"। liiofindia.org। ২৪ ডিসেম্বর ১৯৮৬। ২৯ জুলাই ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ ডিসেম্বর ২০২০।