ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার বাংলাদেশ
ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার বাংলাদেশ রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক প্রকল্পে অবস্থিত একটি জাতীয় পর্যায়ের ইসলাম ধর্মীয় গবেষণামূলক প্রতিষ্ঠান।[১][২][৩][৪] ফকিহুল মিল্লাত মুফতি আব্দুর রহমান (১৯২০-২০১৫) প্রতিষ্ঠানের প্রধান প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন।[৫][৬][৭][৮][৯][১০] ১৯৯১ সালে ঢাকার বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার নামে এই উচ্চতর ধর্মীয় গবেষণাকেন্দ্র প্রতিষ্ঠিত হয় ।[১১] ২০০২ সালে ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার বাংলাদেশ ঢাকাতে পক্ষকালব্যাপি এক আন্তর্জাতিক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। ২০০৬ সালে ১৫ দিন ব্যাপি এক অর্থনৈতিক কর্মশালা ও সেমিনার আয়োজন করা হয়।
ধরন | ইসলামী গবেষণা কেন্দ্র |
---|---|
প্রতিষ্ঠাতা | মুফতি আবদুর রহমান |
আচার্য | মুফতি আরশাদ রাহমানী |
অবস্থান | ২৩°৪৯′০০″ উত্তর ৯০°২৫′৫৭″ পূর্ব / ২৩.৮১৬৭° উত্তর ৯০.৪৩২৬° পূর্ব |
শিক্ষাঙ্গন | শহুরে |
ওয়েবসাইট | ircbangladesh |
বিভাগ
সম্পাদনাইসলামিক রিসার্চ সেন্টার বাংলাদেশে ইসলামিক স্টাডিজের নিম্নলিখিত বিষয়গুলো শিক্ষা প্রদান করা হয়। [৮]
- দারুল ইফতা (ফতোয়া বিভাগ);
- আত-তাখাসসুস ফিল ফিকহিল ইসলামী (উচ্চতর ইসলামী আইন ও ফতোয়া বিভাগ);
- আত-তাখাসসুস ফি উলূমিল হাদীস (উচ্চতর হাদীস বিভাগ);
- আত-তাখাসসুস ফি উলূমিত তাফসীর (উচ্চতর তাফসীর বিভাগ);
- আত-তাখাসসুস ফিল ইকতিসাদিল ইসলামী ওয়াল বুনূক (উচ্চতর ইসলামী অর্থনীতি ও ব্যাংকিং বিভাগ);[৫]
- আত-তাখাসসুস ফিল ক্বিরাআতিস সাবআ (উচ্চতর কেরাআত বিভাগ);
- দাওরায়ে হাদীস (তাকমীল বা মাস্টার্স);
- মেশকাত (ফযীলত বা অনার্স);
- হিফজুল কুরআন;
প্রকাশনা
সম্পাদনাএখান থেকে মাসিক আল আবরার নামে একটি মাসিক পত্রিকা প্রকাশিত হয়। আবরারুল হক হক্কীর নামে ২০১২ সালে এটি প্রতিষ্ঠা করেন মুফতি আবদুর রহমান। এর প্রচার সংখ্যা ১০ হাজার। আরশাদ রহমানি এর প্রধান সম্পাদক। সমসাময়িক বিভিন্ন বিষয়ে গবেষণালব্ধ লেখার জন্য এটি পাঠকপ্রিয়তা অর্জন করেছে।[১২]
- ফাতাওয়ায়ে ফকীহুল মিল্লাত: ১২ খণ্ডে প্রকাশিত ফতোয়া গ্রন্থ।
আরো দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Fatwa dents citizen's constitutional fundamental rights: Amicus Curiae"। The Daily Peoples View। ২৭ আগস্ট ২০১১। ২৬ মার্চ ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ নভেম্বর ২০১১।
- ↑ "Law and Our Rights"। দ্য ডেইলি স্টার। ৩ জানুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ নভেম্বর ২০১১।
- ↑ "Islamic scholars warn against banning fatwa"। New Age। ২৮ এপ্রিল ২০১১। ১১ মার্চ ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ নভেম্বর ২০১১।
- ↑ "Fitra in Dhaka fixed at Tk 55"। দ্য ডেইলি স্টার। ২৬ সেপ্টেম্বর ২০০৭। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ নভেম্বর ২০১১।
- ↑ ক খ "ইসলামিক রিসার্চ সেন্টারে বসুন্ধরা খাতা বিতরণঠ"। কালের কণ্ঠ। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-১৪।
- ↑ "মুফতি আব্দুর রহমানের জন্য বিশেষ দোয়া"। banglanews24.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-১৪।
- ↑ Anwar Parvez Halim। "Qaumi Islami University : Yet another scam"। Probe News Magazine। Vol 10 Issue 47 May 18–24। Dhaka। ২ অক্টোবর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ নভেম্বর ২০১১।
- ↑ ক খ "Mufti Abdur Rahman Elected Chairman of CSBIB"। Hawker.com.bd। ২৫ মার্চ ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ নভেম্বর ২০১১।
- ↑ "Central Shariah Board for Islamic Banks of Bangladesh"। Csbib.org। ৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ নভেম্বর ২০১১।
- ↑ "Shahjalal Islami Bank"। Shahjalalbank.com.bd। ১৯ জানুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ নভেম্বর ২০১১।
- ↑ "ফকীহুল মিল্লাত মুফতি আবদুর রহমানের ইন্তেকাল | বাংলাদেশ প্রতিদিন"। Bangladesh Pratidin (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-১৪।
- ↑ আবুল কালাম সিদ্দীক, কাজী (২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫)। "বাংলা চর্চায় এগিয়ে যাচ্ছেন কওমি আলেমরা"। বাংলানিউজ২৪.কম। সংগ্রহের তারিখ ২২ সেপ্টেম্বর ২০২০।
বাংলাদেশের বিদ্যালয় বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |