আলাপ:রাজবংশী

সাম্প্রতিক মন্তব্য: SARATBOW কর্তৃক ১ মাস আগে "রাজবংশীদের পরিচয়" অনুচ্ছেদে

সাহিত্য ভাবনা : সম্পাদনা

রাজবংশী ভাষায় কবিতা , গান , নাটক , গল্প রচনা ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে । DINABANDHU ROY18 (আলাপ) ১৫:১৩, ২৬ এপ্রিল ২০১৯ (ইউটিসি)উত্তর দিন

রাজবংশীদের পরিচয় সম্পাদনা

কোচ জাতির ইতিহাসের একটি বড় অংশ দখল করেছে কোচ রাজবংশ। কোচ হাজো ছিলেন একজন ভূঁইয়া, তার হীরা ও জিরা নামে দুই কন্যা সন্তান ছিল।[১৩] ঐতিহাসিক চরিত্র এই হাজো বড়ো জানুয়ারিতেই লোকজন দ্বারা এখনো পূজিত হন।[১৪][১৫] হীরা ও জিরা দুই বোন হরিয়া মন্ডলকে বিবাহ করেন। জিরা দুই পুত্র সন্তান চন্দন এবং মদনকে জন্ম দেয়। হীরা জন্ম দেয় বিশু (বিশ্ব সিংহ) এবং শিশু (শিষ্য সিংহ)-কে। তাদের মধ্যে বিশু ছিলেন সাহসী ও বিচক্ষণ। তিনিই কোচবিহারের কোচ বা নারায়ণ রাজবংশের আদিপুরুষ।[১৫]

খ্রিস্টীয় ত্রয়োদশ শতাব্দী থেকেই কোচ নাম যথেষ্ট পরিচিতি পায়। এই কোচ জাতির অনেকেই একটা সময় নিজেদের বা নিজেকে রাজবংশী জাতি হিসেবে ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু পরবর্তী সময়ে সেই ভুল ভেঙে যায় এবং নিজেকে ‘কোচরাজবংশী’ হিসের পরিচয় প্রদান করেন।[১৬] কোচ এবং রাজবংশী একই জাতি ভুক্ত নয়৷ কিন্তু কোচ বা (কোচরাজবংশী) ভাষা "তিব্বতী-বমী' ভাষা" গোস্ঠী ভুক্ত এবং জাতি গত ভাবে মোঙ্গলীয় গোস্ঠী ভুক্ত। কিন্তু রাজবংশী ভাষা আয' গোস্ঠী ভুক্ত এবং জাতি গত ভাবে রাজবংশী গন (Poundra Kshatriya)। খৃঃ পূর্ব চতুর্থ শতকে, মগধ রাজ মহাপদ্ম নন্দের নিকট পরাজিত হয়ে, এক বিরাট সংখ্যক Poundra Kshatriya, কামরূপের রত্নপিঠে, নেপালে এবং উড়িষ্যায় আশ্রয় নেন। তাই বত'মান সময়েও উড়িষ্যা রাজ্যের Sambalpur এলাকায় বসবাস করছেন এবং ভাষাও রাজবংশী। এমনকি আধুনিক গবেষণার মাধ্যমেই প্রমাণিত হয়েছে যে, প্রাচীন Poundrabardhan এর Poundra Kshatriya গনের ভাষা সময়ের সাথে সাথে, নানা ভাবে পরিবর্তন হয়েছে এবং বত'মান সময়ে সেই ভাষার নাম- রাজবংশী (কামতাপুরী)৷ এমনকি এই ভাষা স্থান ভেদে বিভিন্ন নামে পরিচিত। যেমন: তাজপুরী, রংপুরী, গোয়ালপাড়ীয়া, সূর্যাপুরী, বরেন্দ্রী, পশ্চিম কামরূপী, বঙ্গ-কামরূপী, বঙ্গ-অসমীয়া। ভাষাবিজ্ঞানী গন প্রমাণ করে দিয়েছেন যে, বঙ্গ-কামরূপী/বঙ্গ-অসমীয়া ভাষা থেকে সরাসরি সৃষ্টি হয়েছে দুটি ভাষার: ১)বাংলা এবং ২)অসমীয়া। সেদিক থেকে দেখতে গেলে রাজবংশী ভাষা (বঙ্গ-অসমীয়া/বঙ্গ-কামরূপী) বাংলা এবং অসমীয়া ভাষার জননী। কিন্তু ভাষাবিজ্ঞানী গন প্রমাণ করতে সফল হয়েছেন কোচ ভাষা (কোচরাজবংশী ভাষা) "ভোট-বমী" ভাষা বংশের অন্ত:ভুক্ত। বত'মান সময়ে কোচ ভাষার সংরক্ষণের ব্যবস্থা করার দাবিতে কোচ জাতির জনগন "মেঘালয়ে" আন্দোলন করছেন, এমনকি সেই আন্দোলন আসামেও দেখা যাচ্ছে। এখানে কোচরাজবংশী ভাষা বলতে কোচ জাতির ভাষাকে বোঝানো হয়েছে।


কিন্তু ধমা'ন্তকরনের ফলে রাজবংশী জাতি এখন বিভিন্ন ধমে' বিভক্ত। যেমন: হিন্দু, মুসলিম, বুদ্ধিস্ট, খৃস্টান। একটু ভালোভাবে দেখলেই বোঝা যায় রাজবংশী জাতি এবং কোচ (কোচরাজবংশী) জাতির শারীরিক গঠনগত পাথ'ক্য। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে পাশাপাশি স্থানে বসবাস করার সুবাদে, কোচ জাতি এবং রাজবংশী জাতির মধ্যে বৈবাহিক সম্পর্ক হয়েছে। তার ফলে অনেক কোচ জাতি এবং রাজবংশী জাতির পরিবারে একই মায়ের গভে' জন্ম নেওয়া সন্তানের চেহারায় দুই ভাই বা দুই বোনের চেহারার দুধরনের বৈশিষ্ট্য দেখা দিয়েছে। কিন্তু যেসকল পরিবারে সেই মিশ্রণ ঘটে নি, সেই সকল পরিবারের সন্তান দের চেহারার গঠন এক রকমের। এই মিশ্রণ অধিক দেখা যায় আসামে এবং আসাম ঘেষা পশ্চিমবঙে। অন্যান্ন স্থানেও দেখা যায়। যেসকল পরিবারে এই মিশ্রণ দেখা যায়, সেই সকল পরিবারের পূর্বের পারিবারিক বৈবাহিক ইতিহাস সম্পর্ক অনুসন্ধান করলেই বিষয়টি বুঝতে কোনো অসুবিধা হবে না। দীর্ঘদিন ধরে পাশাপাশি স্থানে বসবাস করার সুবাদে অধিকাংশ কোচ জাতির জনগন নিজেদের ভাষা ভুলে গিয়েছেন এবং সেখানে তারা রাজবংশী (কামতাপুরী) ভাষায়, অসমীয়া ভাষায় এবং বাংলা ভাষায় কথা বলে থাকেন। আগামী দিনে কোচ ভাষার চচা' এবং শিক্ষা দানের ব্যাবস্থা না করা হোলে, এই প্রাচীণ কোচ (কোচরাজবংশী) ভাষা চিরকালের জন্য হারিয়ে যাবে পৃথিবী থেকে, সেটা কোনো ভাবেই কাম্য নয়।নাংচন (আলাপ) ১৫:৪২, ৫ফেব্রুয়ারি ২০২৪ (ইউটিসি)


এই পেজে বারে বারে এডিট করে লেখা হচ্ছে রাজবংশীরা বাঙালি।কিন্তু বেশীরভাগ ঐতিহাসিক তার বিরোধীতা করেন।তাই Unreliable যেসব Source দ্বারা রাজবংশীদের বাঙালি বলে বার বার চিহ্নিত করা হচ্ছে তা বন্ধ করুন। অসম সরকার রাজবংশীদের কোচ-রাজবংশী বলে উল্লেখ করে। বিস্তারিত জানার জন্য ইংরেজি উইকিপিডিয়া দেখুন। নাংচন (আলাপ) ১৪:৪২, ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

আপনি সঠিকই বলেছেন যে রাজবংশীরা বাঙালী নয়, যে যেটাই বলুক না কেন। কিন্তু আর একটি বিষয়ে মতপাথ'ক্য আছে: ১)আসামে বা ভারতের যে সকল কোচ জাতি নিজেদের রাজবংশী ক্ষত্রিয় হিসেবে ঘোষণা করেছিলেন এক সময়; কিন্তু পরবতী' সময়ে নিজের পুরোনো পরিচিতে ফিরে এসেছেন তারাই হোলেন - "কোচ-রাজবংশী"। কিন্তু যারা পুন্ড্রক্ষত্রিয় (সুজাতক্ষত্রিয), খৃঃ পূর্ব চতুর্থ শতকে নিজেদের রাজবংশী হিসেবে পরিচয় দিয়েছিলেন, মগধ রাজ মহাপদ্ম নন্দের নিকট পুন্ড্রবধ'নের মহারাজা বধ'ন পরাজিত এবং নিহত হওয়ার পরে মহারাজার পাঁচ পুত্র আত্মীয় স্বজন সহ অনেককে নিয়ে কামরূপের রত্নপীঠে আশ্রয় নেন এবং মহাপদ্ম নন্দের হাত থেকে বাঁচতে নিজেদের ক্ষত্রিয় পরিচয় গোপন করেছিলেন। তারা যে শুধু কামরূপেই আশ্রয় নিয়েছেন সেটা নয়, ওনারা ওড়িশা এবং নেপালেরও আশ্রয় নিয়েছিলেন, তাই এখনো ওড়িশার সম্বলপুর সহ সমগ্র ওড়িশায় বসবাস করছেন। এই বিষয়ে অনেক ঐতিহাসিক তথ্যও রয়েছে। পরবর্তী সময়ে রায় সাহেব ঠাকুর পঞ্চানন বমা' ক্ষত্রিয়ত্ব পুনরায় প্রতিষ্ঠিত করেন সেটা আমারা সকলেই জানি। সুতরাং পৌন্ড্রক্ষত্রিয়রা রাজবংশী ক্ষত্রিয়। কিন্তু " কোচ-রাজবংশী এবং রাজবংশী ক্ষত্রিয় জাতির" এই পাথ'ক্যটাই গুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। এর প্রধান কারন হোল প্রকৃত ইতিহাসকে চেপে রাখা। SARATBOW (আলাপ) ১৪:১৪, ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ (ইউটিসি)উত্তর দিন

রাজবংশীরা কোচ,এবিষয়ে চারুচন্দ্র সান্যাল তার Rajbanshis of North Bengal গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন।রাজবংশীরা সেসব কোচ যারা ক্ষত্রিয়ত্ব গ্রহণ করে কোচ পরিচয় ত্যাগ করেছিলেন যদিও তা সাময়িক ছিলো। নাংচন (আলাপ) ১৪:৪৫, ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

নাংচন যেই তথ্যসূত্রের উপর ভিত্তি করে বাঙালি বলা হয়েছে সেটি একটি উল্লেখযোগ্য পত্রিকা। রাজবংশী বাংলাদেশ, ভারত এবং নেপালে আছে এর যথেষ্ট তথ্যসূত্র আছে। আমি কিছুটা সংশোধন করেছি, তবে একেবারে অপসারণ করার যাবে না। জনি (আলাপ) ০২:৩৪, ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
রাজবংশীরা যদি কোচ হন,তাহলে তারা কৈবর্ত কীভাবে হবেন? নতুন আলো পত্রিকা( যা আমরা বাঙালি গোষ্ঠী দ্বারা পরিচালিত,যারা অসমীয়াকেও বাংলার উপভাষা বলেন) ছাড়া অন্য কোথাও ফুলটুসি বর্মন এবং কৈবর্ত বিষয়ে উল্লেখ নেই।তাই কোনো Source ছাড়া শুধুমাত্র প্রবন্ধকারের মনগড়া তথ্য উইকিপিডিয়ায় দেওয়া ঠিক নয়। অসমে থাকা রাজবংশীরা বাঙালি পরিচয় দেননা(উদাহরণ শরত চন্দ্র সিংহ,যিনি অসমের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন,তার বাড়ি ধুবড়ি জেলায়),এবং রাজবংশীদের জন্য অসমে "কামতাপুর স্বায়ত্তশাসিত পরিষদ" গঠন করা হয়েছে,সেবিষয়েও কোনো উল্লেখ এখানে নেই।কামতাপুর স্বায়ত্তশাসিত পরিষদ কোচ-রাজবংশী নামে দেওয়া হয়েছে,তাহলে স্পষ্টতই তারা বাঙালি নয়।তাই এবিষয়ে যতটা শুদ্ধ এবং পক্ষপাতিত্বহীনভাবে লেখা যায় তার চেষ্টা করুন।
ইন্দ্রমোহন রাজবংশী,তার পদবী রাজবংশী কিন্তু তিনি জাতিতে রাজবংশী বা কোচ রাজবংশী নন।
উল্লেখযোগ্য,দক্ষিণবঙ্গ বা বাংলাদেশের কিছু অঞ্চলে কিছু জেএ নিজেদের রাজবংশী পরিচয় দিতে পারেন তবে তাদের সাথে এই রাজবংশীদের সম্বন্ধ নেই।তাই চাইলে তাদের নামে আলাদা পেজ খুলতে পারেন তিয়র রাজবংশী নামে এবং এই পেজটিকে কোচ রাজবংশী নামেও দিতে পারেন।সাধারণভাবে রাজবংশী বলতে কোচ রাজবংশীদেরই বোঝানো হয়। -- নাংচন (আলাপ) ০৩:৪৩, ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
দক্ষিণবঙ্গ বা বাংলাদেশের কিছু অঞ্চলে কিছু জেলে বা তিয়র নিজেদের রাজবংশী পরিচয় দিতে পারেন তবে তাদের সাথে এই উত্তরবঙ্গের রাজবংশীদের সম্বন্ধ নেই।তাই চাইলে তাদের নামে আলাদা পেজ খুলতে পারেন তিয়র রাজবংশী নামে এবং এই পেজটিকে কোচ রাজবংশী নামেও দিতে পারেন।সাধারণভাবে রাজবংশী বলতে কোচ রাজবংশীদেরই বোঝানো হয়। -- নাংচন (আলাপ) ০৩:৪৫, ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
পদবী রাজবংশী হলেই যে, সে রাজবংশী সেটা কিন্তু নয়। যেমন: রায় পদবী গোটা পৃথিবীতে বিভিন্ন জাতির মধ্যে রয়েছে। যেমন : কোচ-রাজবংশী এবং রাজবংশী-ক্ষত্রিয জাতির পরিচয় গুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। এটা ঠিক যে দীর্ঘদিন ধরে পাশাপাশি স্থানে বসবাস করার সুবাদে দুই জাতির মধ্যে বৈবাহিক সম্পর্ক হয়েছে। তাই বলে একই জাতিতো হতে পারে না। ইতিহাস বিকৃত করা কখনই উচিৎ নয়। SARATBOW (আলাপ) ১৪:৩০, ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ (ইউটিসি)উত্তর দিন
সরকার যদি মেনে নেয় যে রাজবংশী ভাষা পৃথক ভাষা তবে একে আবারো কেন বাংলার উপভাষা বলে লেখা হবে?সরকার তো স্বীকৃতি দিয়েই দিলো যে এটি বাংলার উপভাষা নয়।নাংচন (আলাপ) ০৩:৪৮, ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২২ (ইউটিসি)নাংচন -- নাংচন (আলাপ) ০৩:৪৮, ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
রাজবংশী ভাষা কখনোই বাংলা ভাষার উপভাষা হোতে পারে না। কারন বাংলা একটি আধুনিক ভাষা এবং অনেক ভাষার মিশ্রনে বাংলা ভাষার আধুনিক রূপের সৃষ্টির হয়েছে উনবিংশ শতকে। কিন্তু রাজবংশী ভাষা একটি প্রাচীণ ভাষা। রাজবংশী ভাষা বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন নামে পরিচিত। যেমন: কামতাপুরী, গোয়ালপাড়িয়া, সূর্যাপুরী, তাজপুরী, বরেন্দ্রী, বঙ্গকামরূপী, বঙ্গঅসমীয়া। আবার ভাষাবিজ্ঞানী গনই প্রমাণ করেছেন যে, বঙ্গকামরূপী থেকে বাংলা ভাষা এবং অসমীয়া ভাষা সৃষ্টি হয়েছে। আবার বলা হয়েছে কামরূপী(রাজবংশী) হোল বাংলা ভাষার উপভাষা। কি বিচিত্র বিষয়। SARATBOW (আলাপ) ১৪:৪৪, ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ (ইউটিসি)উত্তর দিন

উইকিপিডিয়া প্রশাসনের কাছে, শ্রদ্ধেয় স্যার, কিছুক্ষণ আগে আমি একটি খুব গুরুতর বিষয় অনুসরণ করেছি। এই নিবন্ধে উল্লেখ করা হয়েছে "রাজবংশী এবং কোচ-রাজবংশী" একই কাস্ট। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে রাজবংশী কাস্টরা হল ক্ষত্রিয় সম্প্রদায় এবং ভাষা হল রাজবংশী-ভাষা (আরিয়ান)। কিন্তু কোচ-রাজবংশী কাস্ট হল কোচ সম্প্রদায় এবং ভাষা হল কোচ-ভাষা (তিব্বত-বর্মী ভাষা)।কিন্তু বর্তমানে তারা আরিয়ান ভাষায় (কামতাপুরী/রাজবংশী ভাষা) কথা বলে থাকেন। তাই, আমি আপনার কাছে প্রার্থনা করছি, প্রকৃত তথ্য যাচাই করুন। এটা খুবই গুরুতর বিষয়। বর্তমান ভুল তথ্য স্থগিত করা হবে এবং যাচাই করার পর প্রকৃত সঠিক তথ্য আপলোড করুন। The Rajbanshi(Rajbongshi)is a Indo-Aryan speaking community. This subject already prooved by many linguist. (Supported by sources: 1)The Origin and Development of the Bengali language. By Suniti Kumar Chatterjee., 2)Kamtapuri Bhasa Sahityer Ruprekha. By Dharmanarayan Barma., 3)Linguistic to Sociolinguistic Reconstruction. By Mathew WS Toulmin. ধন্যবাদ

"রাজবংশী" পাতায় ফেরত যান।