আলাপ:মুরুগন মন্দির, সালুবনকুপ্পম
![]() |
মুরুগন মন্দির, সালুবনকুপ্পম শিল্প এবং স্থাপত্যবিষয়ক ভালো নিবন্ধের মানদণ্ড অনুসারে একটি ভালো নিবন্ধ হিসেবে চিহ্নিত। আপনি যদি নিবন্ধটির আরো উন্নয়ন করতে সমর্থ হন, তবে অনুগ্রহপূর্বক তা করুন। আপনি যদি মনে করেন যে নিবন্ধটিতে মানদণ্ড অনুসৃত হয়নি তাহলে এটির পুনঃপর্যালোচনা আহবান করতে পারেন। | |||
|
এই পাতাটি মুরুগন মন্দির, সালুবনকুপ্পম নিবন্ধের উন্নয়ন নিয়ে আলোচনার জন্য আলাপ পাতা। | |||
| নিবন্ধ সম্পাদনার নীতিমালা
|
ভালো নিবন্ধের পর্যালোচনা
সম্পাদনাসরঞ্জামবাক্স |
---|
- এই পর্যালোচনাটি আলাপ:মুরুগন মন্দির, সালুবনকুপ্পম/ভালো নিবন্ধ ১ থেকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এই অনুচ্ছেদের সম্পাদনা লিঙ্কটি পর্যালোচনাতে মন্তব্য যোগ করতে ব্যবহার করা যেতে পারে।
পর্যালোচক: Suvray (আলাপ · অবদান) ১২:১৬, ১১ জুলাই ২০২৪ (ইউটিসি)
পর্যালোচনা
সম্পাদনা- ভালো নিবন্ধ পর্যালোচনা (কোনগুলো ভালো নিবন্ধের গুণাবলী এবং কোনগুলো গুণাবলী নয় সেগুলো সম্পর্কে জানুন)
- নিবন্ধটি সুলিখিত।
- ক) (গদ্য, বানান ও ব্যাকরণ):
খ) (ভূমিকা, বিন্যাস, তালিকা ইত্যাদির রচনাশৈলী):
- ক) (গদ্য, বানান ও ব্যাকরণ):
- তথ্যগতভাবে নির্ভুল এবং যাচাইযোগ্য।
- ক) (তথ্যসূত্র অনুচ্ছেদ আছে):
খ) (নির্ভরযোগ্য উৎস থেকে উদ্ধৃতি করা হয়েছে):
গ) (কপিরাইট লঙ্ঘন জাতীয় সমস্যা নেই):
- ক) (তথ্যসূত্র অনুচ্ছেদ আছে):
- নিবন্ধের ব্যাপকতা রয়েছে।
- ক) (প্রধান বিষয়):
খ) (মূল বিষয়বস্তু নিবন্ধে আছে):
- ক) (প্রধান বিষয়):
- নিরপেক্ষভাবে লিখিত।
- পক্ষপাত ব্যতীত তুল্যমূল্য উপস্থাপনা:
- পক্ষপাত ব্যতীত তুল্যমূল্য উপস্থাপনা:
- নিবন্ধটি স্থিতিশীল।
- কোনো সম্পাদনা যুদ্ধ নেই, ইত্যাদি:
- কোনো সম্পাদনা যুদ্ধ নেই, ইত্যাদি:
- যথাযথ স্থানে বর্ণনাসহ চিত্র ব্যবহৃত হয়েছে।
- ক) (ছবি আছে কিনা বা কোনো সৌজন্যমূলক ছবি থাকলে তাতে যথাযথ বর্ণনা আছে কিনা):
খ) (উপযুক্ত বর্ণনাসহ ছবির যথাযথ ব্যবহার হয়েছে কিনা):
- ক) (ছবি আছে কিনা বা কোনো সৌজন্যমূলক ছবি থাকলে তাতে যথাযথ বর্ণনা আছে কিনা):
- সিদ্ধান্ত:
- উত্তীর্ণ/অনুত্তীর্ণ:
- উত্তীর্ণ/অনুত্তীর্ণ:
প্রধান পাতার সূচনাংশ
সম্পাদনামুরুগন মন্দির ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যের সালুবনকুপ্পমের তামিল হিন্দু দেবতা মুরুগনের (কার্তিক) প্রতি উৎসর্গিত এবং ২০০৫ সালে খননকার্যের ফলে আবিষ্কৃত একটি প্রাচীন মন্দির। প্রত্নতত্ত্ববিদেরা মনে করেন যে, মন্দিরটি দু’টি স্তরে গঠিত: সঙ্গম যুগে (খ্রিস্টপূর্ব তৃতীয় শতাব্দী থেকে খ্রিস্টীয় তৃতীয় শতাব্দী) নির্মিত একটি ইটের মন্দির এবং পল্লব যুগে (খ্রিস্টীয় অষ্টম শতাব্দী) নির্মিত একটি গ্রানাইট পাথরের মন্দির। পাথরের মন্দিরটি ইটের মন্দিরটির উপরেই নির্মিত হওয়ায় এটিই ভারতের প্রাচীনতম মন্দিরের মর্যাদা পেয়েছে। এখানে খননকার্য পরিচালনাকারী ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণের (এএসআই) দলটির মতে, এখানকার ইটের মন্দিরটি তামিলনাড়ুতে আবিষ্কৃত ইটের স্থাপনাগুলোর মধ্যে প্রাচীনতম হওয়াই সম্ভবপর। ২০০৪ সালে ভারত মহাসাগরের সুনামির ফলে অনাবৃত হয়ে পড়া একটি শিলালিপির সূত্র থেকে পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণের প্রত্নতত্ত্ববিদের একটি দল মন্দিরটি আবিষ্কার করে। প্রাথমিক খননকার্যের ফলে খ্রিস্টীয় অষ্টম শতাব্দীর পল্লব-যুগীয় একটি উপাসনালয় আবিষ্কৃত হয়। আরও খননকার্যের ফলে দেখা যায় যে, অষ্টম শতাব্দীর উপাসনালয়টি গড়ে উঠেছিল একটি প্রাচীনতর উপাসনালয়ে ইষ্টকনির্মিত ভিত্তির উপরে। জানা যায় যে, ইটের উপাসনালয়টি নির্মিত হয়েছিল সঙ্গম যুগে। (বাকি অংশ পড়ুন...)
উইকিপিডিয়া:ভালো নিবন্ধ/১৭৯ প্রধান পাতায় দেয়ার জন্য উপরের অংশটুকু তৈরি করা হয়েছে। - Suvray (আলাপ) ০৪:৩১, ১২ জুলাই ২০২৪ (ইউটিসি)