আলাপ:বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের কালপঞ্জি
এই পাতাটি বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের কালপঞ্জি নিবন্ধের উন্নয়ন নিয়ে আলোচনার জন্য আলাপ পাতা। | |||
| নিবন্ধ সম্পাদনার নীতিমালা
|
এই নিবন্ধ আমার একাউন্ট থেকে উইকিতে প্রকাশিত হলেও এর পেছনে রয়েছে আরও কয়েক জনের অক্লান্ত পরিশ্রম। প্রথমেই বলতে হয় নাসরিনের কথা। তিনি এই নিবন্ধের জন্য অধিকাংশ তথ্য সংগ্রহ এবং তাদের তথ্যসূত্রগুলো একত্র করেছেন। বিশেষত বিদেশি সংবাদপত্রের তথ্যসূত্রগুলো তারই সংগ্রহ করা। এরপর বলতে হয় আইন বিশেষজ্ঞ রায়হান রশিদের কথা। তিনি সব সময় নিবন্ধটি তৈরিতে বিভিন্ন পরামর্শ দিয়ে আমাদের সাহায্য করেছেন। তাঁর সাহায্য ছাড়া আমার মত আইনকানা মানুষের পক্ষে বেশিদূর আগানো সম্ভব ছিল না। সৈকত আচার্য্য নিবন্থটিতে বিভিন্ন আইনি বিষয় ব্যাখ্যা করে লিখে দিয়েছেন। জনাব ইমতিয়ার আমাদের বিভিন্ন পত্রপত্রিকার লিংক দিয়ে সহযোগিতা করেছেন। এছাড়া আরও অনেকেই এই বিষয়ে সাহায্য করেছেন। সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
এই নিবন্ধ এখানেই শেষ নয়। যতদিন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম চলতে থাকবে, ততদিন এর হালনাগাদ করন চলতে থাকবে। আশা করছি সকলের সাহায্য পাব। ধন্যবাদ।---- কাজী ফয়সাল (আলাপ | অবদান) ১৯:০৭, ২৭ নভেম্বর ২০১০ (ইউটিসি)
তথ্যের বাহুল্য
সম্পাদনাএ নিবন্ধে অনেক তথ্য আছে যা একটি বিশ্বকোষে থাকার কথা নয়। নিবন্ধটি পড়ে মনে হয় এটি অনেকগুলো সংবাদ বিবৃতির একটি সংকলন। অনেক স্থানেই অনর্থক বিস্তারিত বিবরণ দেওয়া হয়েছে। যা অপসারণযোগ্য। নিবন্ধদাতাকে অতিরিক্ত তথ্য অপসারণ করে বিশ্বকোষীয় নিবন্ধ হিসেবে এর মানোন্নয়নে অনুরোধ করছি।--বেলায়েত (আলাপ | অবদান) ০৯:৩৩, ২৯ নভেম্বর ২০১০ (ইউটিসি)
অনুল্লেখ্য বিষয়
সম্পাদনাএ ধরনের নিবন্ধ মূলত কার্যক্রমের মাইলস্টোনসমূহ বা টার্নিং পয়েন্ট বা কার্যকর অগ্রগতি উল্লেখিত হয়। কিন্তু বর্তমান নিবন্ধে তার উল্লেখযোগ্য মাইলস্টোনের বদলে, সাধারণ কিছু কার্যক্রম বা রুটিন ওয়ার্কের কথা উল্লেখিত হয়েছে। কোন ব্যক্তিকে গ্রেফতার করার বিষয়টি যতটা উল্লেখযোগ্য, তাকে আদালতে হাজির করার নির্দেশ দেওয়াটা ততটা উল্লেখযোগ্য নয়। নিবন্ধে দেখা গেছে একজন ব্যক্তিকে একাধিক তারিখে আদালতে হাজির করা ব্যাপটিও একাধিকবার উল্লেখ করা হয়েছে। যা উল্লেখযোগ্য নয়। অনুগ্রহ করে অনুল্লেখ্য বিষয় বাদ দিয়ে এবং কার্যত সংস্থার উল্লেখযোগ্য কোন মাইলস্টোন বা অগ্রগতি থাকলে তা প্রদানে অনুরোধ করছি। নতুন বা পুরো নিবন্ধটির উল্লেখযোগ্য এবং তার বিষয় এবং কন্টেন্ট বিশ্বকোষীয় কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন উঠবে।--বেলায়েত (আলাপ | অবদান) ০৫:৩০, ৩০ নভেম্বর ২০১০ (ইউটিসি)
এই নিবন্ধে যে ধরনের তথ্য যোগ করা হয়েছে তা বিশ্বকোষে যুক্ত করার যুক্তিযুক্ততা কতটুকু তা ইংরেজি উইকিপিডিয়ার এই লিঙ্ক থেকে বোঝা যাবে।--বেলায়েত (আলাপ | অবদান) ০৫:৪৬, ৩০ নভেম্বর ২০১০ (ইউটিসি)
- আলাপ পাতায় আপনার বর্ননা এবং নিবন্ধে আপনার করা পরিবর্তন দেখে এই নিবন্ধের সমস্যাগুলো সারসংক্ষেপ করার চেষ্টা করছি।-
- ১. নিবন্ধের শিরোনামগুলো পত্রিকার নিবন্ধের শিরোনামের মত হয়েছে
- ২. নিবন্ধে তারিখ অনুসারে ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রমের বর্ননায় বাহুল্য রয়েছে। বিশেষ করে উভয়পক্ষের আইনজীবি উপস্থিতি বিষয়ক তথ্যগুলো তেমন প্রয়োজন নেই।
- ৩.কয়েকটি নিবন্ধে কিছু কিছু আইনি টার্মের বর্ননা দেওয়া হয়েছে, যা এই নিবন্ধের সঙ্গে প্রাসঙ্গিক নয় বরং তা শুধু নিবন্ধের আকার বাড়িয়েছে।
- ৪. নিবন্ধটির কিছু অংশে ট্রাইব্যুনালের বিচার প্রক্রিয়ার কথা না বলে ট্রাইব্যুনালের অভ্যন্তরীন বিষয়ে আলোচিত হয়েছে। এসবের তেমন কোন প্রয়োজন নেই।
- ৫. ভূমিকা অংশে ট্রাইব্যুনাল তৈরির প্রেক্ষাপট যুক্ত হয়ে এর আকার বাড়িয়ে দিয়েছে।
- ঠিক আছে, আমি এই অনুসারেই নিবন্ধটি আবার পরিমার্জনা করার চেষ্টা করছি। আমার বুঝতে ভুল হলে তা ধরিয়ে দিয়ে সাহায্য করবেন আশা করি।
- আর একটি কথা হল, এই নিবন্ধে ট্রাইব্যুনালের বিচারকার্যের দিন আদালত কি সিদ্ধান্ত দিল, সেটা উল্লেখ করার প্রয়োজন রয়েছে বলে আমার মনে হয়। সুতরাং আদালত যদি অভিযুক্তকে পরবর্তি কোন একদিন হাজির হতে বলে, সেটার উল্লেখ এখানে থাকা প্রয়োজন।---- কাজী ফয়সাল (আলাপ | অবদান) ০৬:৪৭, ৩০ নভেম্বর ২০১০ (ইউটিসি)
আদালত কাউকে হাজির হতে বলা আদালতের একটি রুটিন কাজ। এটি উল্লেখ করার চেয়ে আদালতের কর্মকান্ডে ঐ দিনে বিচারকার্যে কি অগ্রগতি হয়েছে তা গুরুত্বপূর্ণ। হাজির হতে বলাটা বিচারকার্যের অগ্রগতি নয়, হাজির হওয়ার ফলে কি সিদ্ধান্ত হয়েছে এবং সিদ্ধান মোতাবেক কি হয়েছে তাকে আগ্রগতি বলা যেতে পারে।--বেলায়েত (আলাপ | অবদান) ০৭:০০, ৩০ নভেম্বর ২০১০ (ইউটিসি)
মানোন্নয়ন করার প্রচেষ্টা
সম্পাদনাএই নিবন্ধে মানোন্নয়নের চেষ্টা করেছি। অনেক অপ্রয়োজনীয় অংশ অপসারন করেছি। এখন কি এটা কিছুটা মান সম্পন্ন হয়েছে? যদি হয়ে থাকে তবে ট্যাগগুলো সরিয়ে নেবার জন্য অনুরোধ করিছ। আর যদি এখনো আরও মানোন্নয়ন প্রয়োজন হয়, তবে নির্দেশনা আশা করছি। -- কাজী ফয়সাল (আলাপ | অবদান) ১৩:২৮, ২৫ ডিসেম্বর ২০১০ (ইউটিসি)
- নিবন্ধটাকে "দিনলিপি" শিরোনামে না রেখে timeline বা কালপঞ্জী শিরোনামে সরালে কেমন হয়? কারণ দৈনন্দিন বিষয়গুলোর দিনলিপি বিশ্বকোষীয় দেখায় না, পক্ষান্তরে এই নিবন্ধের মূল প্রতিপাদ্য হলো আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালটি, কাজেই কালপঞ্জী শিরোনামে (সঠিক বানানটা দেখতে হবে) সরালে কেমন হবে? --রাগিব (আলাপ | অবদান) ১৩:৪৬, ২৫ ডিসেম্বর ২০১০ (ইউটিসি)
- নতুন নাম "বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রমের কালপঞ্জি" করা যেতে পfরে। বাংলা একাডেমীর ডিকশনারীতে দেখলাম, "পঞ্জি" হবে। এই নিবন্ধে মনে হয় {{current}} ট্যাগও লাগানো প্রয়োজন। এছাড়া আরও কোন সংশোধন কি প্রয়োজন আছে? একটু বলে দিলে সুবিধা হত। -- কাজী ফয়সাল (আলাপ | অবদান) ২১:১২, ২৫ ডিসেম্বর ২০১০ (ইউটিসি)
এই নিবন্ধের বিষয়ে এখনো কোন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। এটার যে মানোন্নয়ন করার চেষ্টা করা হয়েছে, সেটা কি ঠিক আছে? যদি ঠিক থাকে তবে ট্যাগগুলো সরিয়ে নেবার জন্য অনুরোধ করছি। আর যদি না হয়ে থাকে, তবে সেটা নিয়ে আলোচনা করার জন্য আহবান জানাচ্ছি।-- কাজী ফয়সাল (আলাপ | অবদান) ১৮:০১, ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১১ (ইউটিসি)
বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রমের দিনলিপি: পর্যালোচনার অনুরোধ ও মতামত প্রার্থনা
সম্পাদনাবাংলাদেশে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রমের দিনলিপি শীর্ষক নিবন্ধটির আর কি কি মানোন্নয়ন প্রয়োজন এবং এখন এর ট্যাগগুলো অপসারন করা যায় কিনা, সেই বিষয়ে সকলের কাছে মতামত জানাবার ও আলোচনার আহবান জানাচ্ছি।-- কাজী ফয়সাল (আলাপ | অবদান) ০২:১৯, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১১ (ইউটিসি)
- প্রথম কথা, এই নিবন্ধটি কিন্তু আসলেই ট্রাইব্যুনাল নিয়ে নয়, এটা একটা টাইমলাইন, সুতরাং এখানে দিন অনুযায়ী সব গঠনার ধারা বিবরণী থাকবে সেটাই স্বাভাবিক, অনেকটা en:Timeline of World War II এর মত। সুতরাং এখানে সংবাদপত্র থেকে প্রতিদিনকার ঘটনা তুলে ধরাটাই মুখ্য। তবে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনাল নামে একটা আলাদা নিবন্ধ থাকতে হবে, পটভূমির কিছুটা সেখানে সরিয়ে নেয়া যায়। -- Hermitage17 (আলাপ) ১৩:৩৫, ৪ এপ্রিল ২০১২ (ইউটিসি)
নাম পরিবর্তন
সম্পাদনাভুক্তির নামটা অতি দীর্ঘ। কিন্তু ছোট করার অবকাশ আছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল নামে বিশ্বের আর কোথাও কোন ট্রাইব্যুনাল নেই। অন্য যেগুলো আছে সেগুলোকে পূর্ণ ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইম ট্রাইব্যুনাল হিসেবেই লিখতে হবে কারণ সেগুলোর কোন বাংলা নাম নেই। যেমন রুয়ান্ডার ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইম ট্রাইব্যুনাল। তাই এই নিবন্ধের নাম আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের দিনলিপি তে সরিয়ে নেয়ার প্রস্তাব করছি। -- মুহাম্মদ (আলাপ) ১৮:৩৩, ৪ এপ্রিল ২০১২ (ইউটিসি)
- উপরে দেখলাম এটাকে কালপঞ্জি করে ফেলার কথাও হয়েছে যেটা আরও ভাল। রাগিব ভাই মত দিয়েছেন, ফয়সাল ভাই ও রাজি। তাই এটাকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের কালপঞ্জি করে ফেলা যায় এখনই। কারও কোন দ্বিমত থাকলে জানাতে পারেন পরে। আমি এখন এটাকে পরিবর্তন করছি। -- মুহাম্মদ (আলাপ) ২২:১৩, ৪ এপ্রিল ২০১২ (ইউটিসি)
উইকিপিডিয়ার জন্য নিবন্ধটির প্রযোজ্যতা প্রসঙ্গে
সম্পাদনাআমার মনে হচ্ছে, এই নিবন্ধটির কালপঞ্জি বা দিনলিপি ঘরানার লেখার কারণে নিবন্ধটা উইকিপিডিয়ার জন্য প্রযোজ্য নয় এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনাল নিবন্ধের সাথে একীকরণ দাবি করে। সকলের দৃষ্টি উইকিপিডিয়া:উইকিপিডিয়া কি নয় পাতায় আকর্ষণ করছি এবং আমার যুক্তিগুলো হলো:
- নিবন্ধে যে কালপঞ্জির উল্লেখ রয়েছে, সেগুলো আমার কাছে উইকিসংবাদ প্রকল্পে যোগ করার উপযোগী মনে হচ্ছে, উইকি-নিবন্ধে নয়।
- এটা একটা সংগঠনের কার্যক্রম প্রকাশ করার স্থান হয়ে দাঁড়াচ্ছে, যা বিজ্ঞাপনমূলক, কেননা এই তথ্যগুলো সংগৃহীত হয়েছে পত্রিকা থেকে এবং পত্রিকার সংবাদটি সংগঠনের নিজস্ব প্রেসব্রিফিং থেকে সংগৃহীত (primary sources)। (এবিষয়ে দেখুন: উইকিপিডিয়া:উল্লেখযোগ্যতা (সংস্থা ও কোম্পানী)#Primary criteria) (ঠিক একই কারণে, অর্থাৎ তৃতীয় পক্ষীয় নিরপেক্ষ উৎস থেকে প্রমাণিত নয় বলে মুসা ইব্রাহীম নিবন্ধ এখনও প্রশ্নবিদ্ধ, ট্যাগসাঁটা।)
- এখানকার তথ্যগুলো একটা পত্রিকার রিপোর্টের মতোই মনে হয়, অর্থাৎ News Report-এর অনুগামী, যা উইকিপিডিয়ায় স্থান পাবার নয় (নিয়ম বলে)।
- কোনো সংগঠনের কালপঞ্জি সীমিত আকারে তার ইতিহাস অংশে থাকতে পারে, কবে কবে বড় বড় লীপ হয়েছে সংগঠনের, শুধুমাত্র সেগুলো। কিন্তু কবে কোন কাজটা কিভাবে হয়েছে —এজাতীয় বিষয় সংগঠনের ওয়েবসাইটে থাকতে পারে, উইকিপিডিয়ায় নয়। কেননা এই সুযোগ দেয়া হলে, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস লিখতে হলে তার মধ্যে প্রত্যেকটা মুক্তিযোদ্ধা ও মিত্রবাহিনী-অপারেশনের বিস্তারিত লিখে তবে ইতিহাস সম্পূর্ণ করতে হবে, যা কোনোভাবেই ঠিক নয়।
নিবন্ধটি হয়তো কারো কাছে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি, বাংলাদেশ-প্রীতি এবং স্বাধীনতাযুদ্ধপ্রীতি সংক্রান্ত আবেগের স্থানে আটকে থাকতে পারে। আমি অনুরোধ করবো, নিবন্ধটাকে শ্রেফ একটা সংগঠনের হিসাবে বিবেচনা করে কিংবা বাংলাদেশকেন্দ্রীক বিবেচনা না করে ভারত, বা বিশ্বের অন্য কোনো দেশকেন্দ্রীক বিবেচনা করলে বিষয়টা নিরপেক্ষভাবে বিবেচনা করা সম্ভব হবে। এখানে নিয়মতান্ত্রিকতার মধ্যে থেকে শ্রেফ আমার অভিমত প্রকাশিত হল মাত্র। ঐক্যমত্য হলেই কেবল সিদ্ধান্ত হতে পারে। এমনকি যদি মনে হয়, এই নিবন্ধটা একটা নতুন নিয়ম চালু করতে পারে, তাহলে আলোচনাসাপেক্ষে সেই নিয়মও উইকিপিডিয়ায় সংযোজিত হতে পারে। ধন্যবাদ। —মঈনুল ইসলাম (আলাপ * অবদান) ১৮:৩৬, ৫ এপ্রিল ২০১২ (ইউটিসি)
কালপঞ্জি বা দিনলিপি ঘরানার লেখা উইকিপিডিয়ার জন্য প্রযোজ্য নয় এটা সম্পূর্ণ ভ্রান্ত একটি কথা। ইংরেজি উইকিতে শত শত টাইমলাইন আছে, টাইমলাইন নিয়ে আলাদা পোর্টালই আছে। অনুরোধ করব সেগুলোর দিকে একবার চোখ বুলিয়ে নিতে। আপনি এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকা সহ বিশ্বের সব নামীদামী বিশ্বকোষ ঘেটে দেখুন, সেগুলোর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ থাকে টাইমলাইন। উইকিপিডিয়া অনেক বিস্তৃত বলে ছোটখাট জিনিস নিয়ে আলাদা টাইমলাইন করা হয় যার অসংখ্য দৃষ্টান্ত বিভিন্ন উইকিপিডিয়াতে আছে। আপনাকে ইংরেজি উইকির কিছু মজার টাইমলাইনের উদাহরণ দেই: Timeline of Star Trek, Timeline of Arda ইত্যাদি, এগুলো কিন্তু কোন বাস্তব ঘটনার টাইমলাইনও নয় বরং একটি কাল্পনিক জগতের টাইমলাইন। কথা হচ্ছে, উইকিপিডিয়াতে গুরুত্ব বিচারের একটি চাবিকাঠি হচ্ছে বিষয়টি নিয়ে কতটুকু লেখা হচ্ছে তা নিয়ে, নিবন্ধ যদি সুগঠিত এবং সুলিখিত হয় তাহলে যেকোন আপাত ছোটখাটো বিষয় নিয়ে বিশাল বিশাল নিবন্ধ করা যায়। আর বাংলাদেশের এই ট্রইব্যুনালকে আপনার ছোটখাটো বিষয় মনে হলেও আমার হচ্ছে না। বিংশ শতাব্দীতে সংঘটিত সবচেয়ে বড় কয়েকটি গণহত্যার একটি হয়েছে একাত্তরে, সেই অপরাধের বিচার ন্যুরেমবার্গ ট্রাইব্যুনালের চেয়ে কোন অংশেই কম গুরুত্বপূর্ণ নয়। এই ট্রাইব্যুনাল নিয়ে একটা তো কোন দূরের কথা আমার মতে প্রতিটি ছোটখাটো বিষয় নিয়েও একাধিক নিবন্ধ কেউ লিখতে চাইলে তাকে লিখতে দেয়া উচিত, শর্ত থাকবে শুধু নিবন্ধটি সুলিখিত ও পরিপূর্ণ হল কিনা তার দিকে নজর রাখা।
এবার আসি পত্রিকার কথায়। টাইমলাইন মানেই সেখানে কেবল পত্রিকার রেফারেন্স থাকবে, কোনদিন কি ঘটেছে সেটা পত্রিকা ছাড়া কোত্থেকে পাওয়া সম্ভব? পত্রিকার ভাষায় না লিখে একটু বিশ্বকোষীয় ভাষায় লিখতে হবে। এই যা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের টাইমলাইন দেখুন ইংরেজিতে, সেখানে প্রতি দিনের প্রতিটি খুটিনাটি বিষয় লিপিবদ্ধ করা হয়েছে, কতোটা খুটিনাটি বিষয় লিখবেন সেটা পুরোপুরিই লেখকের উপরে, শর্ত থাকবে কেবল নিরপেক্ষ হতে। আবার বলছি অনেক ছোটখাটো বিষয় নিয়েও উইকিতে অনেক বড় বড় নিবন্ধ করা যায়, সেখানে বাংলাদেশের এই ট্রাইব্যুনাল তো অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
এবার আপনার নিরপেক্ষতা প্রশ্ন। আপনি দয়া করে দেখাবেন কি এই নিবন্ধের কোন তথ্যসূত্রটি নিরপেক্ষ নয়? আমরা ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর, বিচারক বা আসামীদের জবানবন্দি এখানে লিখছি নাকি নিরপেক্ষ পত্রিকা থেকে তথ্যগুলো যোগ করছি? এখানে কোন সূত্রটিকে আপনার অনিরপেক্ষ মনে হয়েছে দয়া করে জানাবেন।
এখানে কোন লাইনটিকে বিজ্ঞাপনের মত মনে হয়েছে নির্দিষ্ট করে বলুন, সেই লাইন অবশ্যই পরিবর্তন করা হবে। বিজ্ঞাপন তখনই হবে যখন সূত্র ছাড়া কোন সাবজেক্টিভ এবং ট্রাইব্যুনালের প্রতি জনমত তৈরির উদ্দেশ্য কিছু লেখা হবে। আমি যতদূর দেখেছি এই নিবন্ধের একটি লাইনও নিরপেক্ষ পত্রিকার রেফারেন্স ছাড়া লেখা হয়নি।
শেষকথা, বাংলাদেশের ভাবমূর্তি বাড়ানোর জন্য এই নিবন্ধ লেখা হয়নি, বা সেই উদ্দেশ্য নিয়ে আমি এটা এডিট করতেও আসিনি। আমার কাছে এটাকে বিশ্বকোষে থাকার মত সম্পূর্ণ স্বাভাবিক একটি বিষয় মনে হয়েছে। আর এটাকে বাংলা উইকিতে রাখার জন্য নতুন কোন নিয়ম চালু করতে হবে সেটাও ঠিক নয়। ইতিমধ্যে বিদ্যমান নিয়মেই এটি খুব ভালভাবে উইকিতে থাকতে পারে। -- মুহাম্মদ (আলাপ) ০০:২১, ৬ এপ্রিল ২০১২ (ইউটিসি)
ইংরেজি উইকির আরও কিছু টাইমলাইনের তালিকা দিচ্ছি যার প্রতিটির গুরুত্বই এই টাইমলাইনের চেয়ে কম: en:Timeline of the 2007 Burmese anti-government protests, en:Timeline of the 2005 French civil unrest, en:Timeline of Hurricane Katrina, en:Timeline of the Jyllands-Posten Muhammad cartoons controversy, en:Category:Timelines of the War in Afghanistan (2001–present)। -- মুহাম্মদ (আলাপ) ০০:২৮, ৬ এপ্রিল ২০১২ (ইউটিসি)
তবে একটা জিনিস করা যেতে পারে তা হচ্ছে, নিবন্ধটিকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের কালপঞ্জি না বলে বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক অপরাধের বিচারের কালপঞ্জি বলা যেতে পারে। আর আপনি যে সংগঠনের প্রেস ব্রিফিং থেকে প্রাইমারি রেফারেন্স নেয়া হয়েছে বলেছেন ব্যাপারটা সেরকম না, আইসিটি তেমন কোন সংগঠন না যে ব্রিফিং করে তার কার্যাবলি জানায়। পত্রিকা থেকে নিজেই ঘটনার উপর রিপোর্ট করা হয় যা অবশ্যই অনিরপেক্ষ হওয়ার সুযোগই নেই কারণ এখানে কোন ভিউপয়েন্টই বলা হচ্ছে না, কেবল তথ্য সংযোজন করা হচ্ছে। -- মুহাম্মদ (আলাপ) ০০:৪৭, ৬ এপ্রিল ২০১২ (ইউটিসি)
"বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস লিখতে হলে তার মধ্যে প্রত্যেকটা মুক্তিযোদ্ধা ও মিত্রবাহিনী-অপারেশনের বিস্তারিত লিখে তবে ইতিহাস সম্পূর্ণ করতে হবে, যা কোনোভাবেই ঠিক নয়।" দ্বিমত। প্রতিটি খুটিনাটি লেখা অবশ্যই ঠিক যদি লেখার মত কেউ থাকেন। উইকিপিডিয়া অন্য আট দশটি বিশ্বকোষ থেকে ব্যতিক্রম এজন্যই যে এখানে অনেক খুটিনাটি বিষয় পাওয়া যায়। ইংরেজি উইকিতে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ইতিহাস বা ইরাক যুদ্ধ নিয়ে কিভাবে এবং কতোটা খুটিনাটি লেখা হয়েছে তা দেখুন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ নিয়েও তেমন খুটিনাটি লেখার অবকাশ আছে। -- মুহাম্মদ (আলাপ) ০০:৫০, ৬ এপ্রিল ২০১২ (ইউটিসি)
- আলোচনাটা চলছিল নিবন্ধ বিষয়ে, এখানে ব্যক্তি-আক্রমণ কাম্য ছিল না। এবার আপনার নিরপেক্ষতা প্রশ্ন—এজাতীয় ব্যক্তি আক্রমণ কেন আলোচনায় স্থান পেল, তা বুঝলাম না। আমি কোত্থাও আমার মতামত চাপিয়ে দিইনি, বরং নিয়মগুলো অনুযায়ী আমি নিবন্ধটার আলাদা অস্তিত্বে সন্দেহপোষণ করেছি মাত্র। যেভাবেই হোক টাইমলাইনজাতীয় নিবন্ধ কোন কোন নিয়মকে আঁকড়ে উইকিতে টিকে আছে, তার বর্ণনা না করে আর বাংলাদেশের এই ট্রইব্যুনালকে আপনার ছোটখাটো বিষয় মনে হলেও আমার হচ্ছে না।—এজাতীয় ব্যক্তিগত আবেগ প্রকাশকে আমি যুক্তির কথা মনে করছি না। কারণ আমি কোত্থাও বলিনি, আবার বলছি কোত্থাও বলিনি, আমি ট্রাইবুনালকে ছোটখাটো বিষয় মনে করছি। আগেই বলেছিলাম, জাতিচেতনা কিংবা দেশপ্রেম নিয়ে এসে থাকলে অনুগ্রহ করে তা বাদ দিয়ে চিন্তা করতে। কিন্তু ঐ একই ফাঁদে পা দিয়ে একজনের আপাতনিয়মতান্ত্রিক আলোচনাকে দেশদ্রোহিতা কিংবা জাতিদ্রোহিতা মনে করে প্রত্যুত্তর জানালে তা আসলে নিবন্ধের স্বার্থ চরিতার্থ করবে না।
- আমি টিভিতে দেখি, একদল আইনজীবি কিংবা তাঁদের প্রতিনিধি, কিংবা ট্রাইবুনালের কোনো প্রেসব্রিফিং থেকে জানানো হয় কিংবা সংসদীয় কমিটি থেকে জানানো হয় অমুকের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠিত হয়েছে কিংবা আজ ট্রাইবুনালের এই অগ্রগতি হয়েছে —তা-ই পরদিন পত্রিকায় ছাপা হয় ট্রাইবুনালের কাজ হিসেবে। ঠিক একই ঘটনা ঘটেছিল মুসা ইব্রাহীমের বেলায়, তিনি এভারেস্ট জয় করেছেন, তার ভুরি ভুরি সংবাদ বিবিসি, ডয়চে ভেলেতে থাকলেও সেগুলোর উৎস হলো তাঁর দাবি কিংবা তাঁর দলের দাবি। তিব্বতের ওয়েবসাইট থেকে সেটা প্রমাণিত হয়নি। সেকারণে এক্ষেত্রে এটা প্রাইমারি সোর্স গণ্য করে তাঁর দাবিকে কেন্দ্র করে পত্রিকার রিপোর্টগুলোকে সন্দেহ করা হচ্ছে মাত্র, ভিত্তিহীন বলা হচ্ছে না। আমার বক্তব্যটা ছিল, এজাতীয় দাবির বাইরে বিদেশী সংবাদ সংস্থা কিংবা বিদেশী পর্যবেক্ষক দলের বক্তব্য যদি পাওয়া যেত, তা আর প্রাইমারি সোর্স হিসেবে ফেলে দেয়া যেত না। একক্ষেত্রে প্রযোজ্য বলেই আরেকক্ষেত্রে প্রযোজ্য হতে পারে বলে অভিমত প্রকাশ করেছি মাত্র। পত্রিকা থেকে নিজেই ঘটনার উপর রিপোর্ট করা হয় বলে যে যুক্তি দেখিয়েছেন, তার প্রমাণ আমি করতে পারছি না বলেই আসলে নিবন্ধের ব্যাপারে উপরের অভিমত জানিয়েছিলাম। অনুগ্রহ করে নিয়ম কী বলে, কিংবা আমি নিয়মকে কিভাবে ভুল বুঝছি, সেটা দেখিয়ে দিলে উপকৃত হতাম।
- যাহোক, যে দুটি বিষয় অজানা ছিল: (১) উইকিতে টাইমলাইন-ঘরানার নিবন্ধ হতে পারে এবং হচ্ছে। (২) ছোট্ট বিষয় নিয়েও উইকিতে বড় নিবন্ধ হতে পারে। বিষয়গুলো আগে থেকে জানা থাকলে এবং সেগুলোর ভিত্তি জানা থাকলে আলোচনা আরো নির্দিষ্ট হতো কিংবা হয়তো আলোচনার প্রয়োজন পড়তো না। আপনাকে ধন্যবাদ। —মঈনুল ইসলাম (আলাপ * অবদান) ০৮:৫৮, ৬ এপ্রিল ২০১২ (ইউটিসি)
- আমার উত্তরের ভাষা হয়তো একটু রূঢ় ছিল কিন্তু কোন ব্যক্তি আক্রমণ করিনি। আপনি যেহেতু বলেছিলেন কেবল অতি দেশপ্রেম বা স্বাধীনতাপ্রীতির কারণেই লেখাটা লেখা হয়েছে, স্বাধীনভাবে লিখলে এই নিবন্ধের আলাদা অস্তিত্ব থাকতে পারে না, সেহেতু আমি ধরেই নিয়েছিলাম আপনি ব্যাপারটিকে অতিশয় ছোট মনে করছেন এবং সে অবস্থান থেকে আমি এখনও সরে আসছি না। আর আমি আপনাকে দেশদ্রোহী টাইপের কিছু বলেছি কি? আমি মনে করি আপনি ট্রাইব্যুনালের বিস্তারিত কাহিনী উইকিতে লেখার মত গুরুত্বপূর্ণ নয় মনে করেন, তার মানে যে আপনি দেশদ্রোহী সেটা আমি বলিনি। কিন্তু অবশ্যই আপনি কি মনে করছেন সেটা এখানে মুখ্য নয়। তাই সে বিষয়ে কথা বাড়াচ্ছি না। একটা সংস্থার নিজস্ব কথাবার্তা আর এ ধরণের আইনী প্রক্রিয়ার অনেক পার্থক্য আছে। আপনি টিভিতে দেখেছেন মানলাম, মানলাম প্রেস ব্রিফিং হয়। কিন্তু অধিকাংশ রিপোর্টিং হয় সরাসরি আদালত থেকে। এমনকি ট্রাইব্যুনালের সইয়ের আগে বিডিনিউজ২৪ কিভাবে যেন একটা গুরুত্বপূর্ণ দলিল পত্রিকায় ছাপিয়ে দিয়েছিল, সেটা ট্রাইব্যুনালের ব্রিফিং তো দূরের কথা তাদের জানারও আগে। ট্রাইব্যুনালে যে কেউ স্বাধীন পর্যবেক্ষক হিসেবে যেতে পারেন, সেটা বিদেশীও হতে পারে। বিদেশী পর্যবেক্ষক যদি প্রতিদিনের খবর রিপোর্ট না করেন সেটা তাদের সমস্যা ট্রাইব্যুনালের কোন দুর্বলতা নয়। মুসা ইব্রাহিমের নিবন্ধের সাথে কোনভাবেই এটার তুলনা চলে না। যদি এভারেস্টের চূড়ায় দাঁড়িয়ে মুসার সাক্ষাৎকার নেয়া হতো এবং সেটা পত্রিকায় প্রকাশিত হতো তাহলে ব্যাপারটা যেমন হতো, ট্রাইব্যুনালের ক্ষেত্রে ব্যাপারটা ঠিক তেমনই। মূসার ক্ষেত্রে যা হয়েছে তা হলো তিনি এমন কিছু করেছেন যা এখন প্রমাণ করা সম্ভব না, কারণ তাকে নিয়ে আবার এভারেস্ট চূড়ায় যাওয়া সম্ভব না। কিন্তু ট্রাইব্যুনাল যা করছে সেটা সকল সাংবাদিক ও পর্যবেক্ষকের সামনে, এমন না যে তারা গোপন মিটিং সেরে এসে নিজেদের মত করে মানুষকে জানাচ্ছেন। আরেকটা ব্যাপার হচ্ছে এই লেখার অধিকাংশ বিষয় তথ্যমূলক, সেখানে পক্ষপাতিত্বের তো স্থানই নেই। যদি নির্দিষ্ট কোন লাইনে আপনি পক্ষপাতিত্ব খুঁজে পান তাহলে সেটা উল্লেখ করুন, অবশ্যই তা পরিবর্তন করা হবে। এবার বিদেশী পর্যবেক্ষকের কথায় আসি: নিবন্ধটাতে অলরেডি BBC, The Statesman, Fox News, Time World এবং The Times of India-এর তথ্যসূত্র আছে। মানে কিছু বিষয়ের রেফারেন্স পুরোপুরিই বিদেশী সূত্র থেকে। ভবিষ্যতে বিদেশী সূত্র থেকে আরও নেয়ার চেষ্টা করব। কিন্তু একটা জিনিস মনে রাখা প্রয়োজন, এই বিচার প্রক্রিয়া কেন স্বয়ং বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসই যতোটা বিস্তারিতভাবে দেশীয় উৎসে আছে বিদেশী উৎসে তার হাজার ভাগের এক ভাগও নেই। বাংলাদেশের বলেই কোন সূত্রকে অবজ্ঞা করা ঠিক না। আমার তো মনে হয় এই ট্রাইব্যুনালের ক্ষেত্রে দেশী সোর্সই বেশি নির্ভরযোগ্য। কারণ বিদেশীরাই বরং অন্যের মুখে শুনে রিপোর্টিং করছে এক্ষেত্রে, দেশী সোর্সগুলো রিপোর্টিং করছে সরাসরি নিজেরা পর্যবেক্ষণ করে। আর দেশী পত্রিকা মাত্রকেই ট্রাইব্যুনালের পক্ষের লোক এমন ভাবার কোনই কারণ নেই। BanglaNews24, BDNews24, Daily Star, প্রথম আলো অনেক জায়গায়ই ট্রাইব্যুনালের সমালোচনাও প্রকাশিত হয়েছে। বিশ্বাস না করলে আমি পরে রেফারেন্সও দিতে পারব। এভারেস্ট বিজয় বাংলাদেশের একটি গর্ব হিসেবে সবাই বেশি ছাপিয়ে প্রকাশ করেছিল, ট্রাইব্যুনাল এমন কোন বিষয় নয়, অন্তত পত্রিকার লেখা দেখে মনে হয় না যে তাদের গর্বে বুক ফুলে উঠছে। আরেকটা বিষয়: অমুক দিনে সাঈদীর জামিনের আবেদন নামঞ্জুর হয়েছে, অমুক দিনে প্রথম বারের মত সাকা চৌধুরীকে আদালতে আনা হয়েছে এসব বিষয়ে স্বয়ং ট্রাইব্যুনালের মুখপাত্রের মতামতকেই অবিশ্বাস করার কি কোন কারণ আছে? -- মুহাম্মদ (আলাপ) ০৯:৫৫, ৬ এপ্রিল ২০১২ (ইউটিসি)
- আপনার "মনে করা বা না করা"র স্বাধীনতা থাকবে এবং থাকুক, তাতে আমার আপত্তির কোনোই কারণ নেই। এটা অবশ্যই সত্যি যে, বিদেশী সংবাদ সংস্থা ওখানে বসে যে রিপোর্টগুলো করছে, তার উৎস দেশীয় সংবাদ উৎস এবং সে বিচারে দেশীয় উৎসগুলো অবশ্যই অগ্রগণ্য। একথাও সত্য যে, ট্রাইব্যুনালের মুখপাত্রের দেয়া বক্তব্য (মতামত নয়) অবিশ্বাস করার সুযোগ আমাদের নেই, যারা তার বিপক্ষে আইনী লড়াই চালাবেন, তাদের থাকতে পারে। একথাও সত্য যে, সংগঠনের দাবি আর আদালত কর্তৃক সিদ্ধান্ত অবশ্যই আলাদা এবং আদালত কর্তৃক সিদ্ধান্ত অবশ্যই গৃহীত হতে পারে। আমার বোঝায় ভুল ছিল, এবং ভুলগুলো এরকম:
- সংবাদ গোছের মনে হলেও এগুলো সংবাদ নয়, বরং বিবৃতি, যা টাইমলাইন-ঘরানার নিবন্ধে স্থান পেতে পারে।
- যেহেতু আদালত কর্তৃক কিংবা মুখপাত্র কর্তৃক বিবৃতি এখানে উদ্ধৃত হচ্ছে, তাই তা অবিশ্বাস করার উপায় নেই, সুতরাং তা Primary Source হিসেবে সিদ্ধ নয়।
- বাকি দুটোর উত্তরও এদুটোর মধ্যে স্থিত। সুতরাং আলোচনা আর চালিয়ে যাওয়ার কোনো মানে হয় না, কেননা বিদ্যমান নিয়মের আওতায়ই নিবন্ধটি সিদ্ধ বলে আলোচনায় স্থিত হলো। আপনাকে ধন্যবাদ। —মঈনুল ইসলাম (আলাপ * অবদান) ১০:৪৭, ৬ এপ্রিল ২০১২ (ইউটিসি)
- আপনার "মনে করা বা না করা"র স্বাধীনতা থাকবে এবং থাকুক, তাতে আমার আপত্তির কোনোই কারণ নেই। এটা অবশ্যই সত্যি যে, বিদেশী সংবাদ সংস্থা ওখানে বসে যে রিপোর্টগুলো করছে, তার উৎস দেশীয় সংবাদ উৎস এবং সে বিচারে দেশীয় উৎসগুলো অবশ্যই অগ্রগণ্য। একথাও সত্য যে, ট্রাইব্যুনালের মুখপাত্রের দেয়া বক্তব্য (মতামত নয়) অবিশ্বাস করার সুযোগ আমাদের নেই, যারা তার বিপক্ষে আইনী লড়াই চালাবেন, তাদের থাকতে পারে। একথাও সত্য যে, সংগঠনের দাবি আর আদালত কর্তৃক সিদ্ধান্ত অবশ্যই আলাদা এবং আদালত কর্তৃক সিদ্ধান্ত অবশ্যই গৃহীত হতে পারে। আমার বোঝায় ভুল ছিল, এবং ভুলগুলো এরকম: