প্রবেশদ্বার:আফগানিস্তান

প্রবেশদ্বারএশিয়াদক্ষিণ এশিয়াআফগানিস্তান

ښه راغلاست / আফগানিস্তান প্রবেশদ্বারে স্বাগতম

আফগানিস্তান (পশতু ভাষা/দারি: افغانستان, Afġānestān [avɣɒnesˈtɒn]), সরকারি নাম আফগানিস্তান ইসলামি আমিরাত, হলো পাহাড়ি স্থলবেষ্টিত রাষ্ট্র। এটি ইরান, পাকিস্তান, চীন, তাজিকিস্তান, উজবেকিস্তান, ও তুর্কমেনিস্তানের মধ্যস্থলে একটি ভূ-বেষ্টিত মালভূমির উপর অবস্থিত। আফগানিস্তানকে অনেক সময় দক্ষিণ এশিয়া এবং মধ্যপ্রাচ্যের অংশ হিসেবেও গণ্য করা হয়। আফগানিস্তানের পূর্বে ও দক্ষিণে পাকিস্তান , পশ্চিমে ইরান, উত্তরে তুর্কমেনিস্তান, উজবেকিস্তানতাজিকিস্তান এবং উত্তর-পূর্বে চীন। আফগানিস্তান শব্দটির অর্থ "আফগান (তথা পশতুন) জাতির দেশ"। আফগানিস্তান একটি রুক্ষ এলাকা যার অধিকাংশ এলাকা পর্বত ও মরুভূমি আবৃত।শুধু পার্বত্য উপত্যকা এবং উত্তরের সমভূমিতে গাছপালা দেখা যায়। এখানকার গ্রীষ্মকালীন আবহাওয়া গরম ও শুষ্ক এবং শীতকালে প্রচণ্ড শীত পড়ে। কাবুল দেশটির বৃহত্তম শহর ও রাজধানী।

আফগানিস্তান প্রাচীনকাল থেকেই এশিয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল হিসেবে পরিচিত। বহু প্রাচীন বাণিজ্য ও বহিরাক্রমণ এই দেশের মধ্য দিয়েই সংঘটিত হয়েছে। শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে বহু লোক আফগানিস্তানের ভেতর দিয়ে চলাচল করেছেন এবং এদের মধ্যে কেউ কেউ এখানে বসতি স্থাপন করেছেন। দেশটির বর্তমান জাতিগত ও ভাষাগত বৈচিত্র্য এই ইতিহাসের সাক্ষ্য দেয়। আফগানিস্তানে বসবাসরত সবচেয়ে বড় জনগোষ্ঠী হল পশতুন জাতি। এরা আগে আফগান নামেও পরিচিত ছিল। তবে বর্তমানে আফগান বলতে কেবল পশতু নয়, বরং জাতি নির্বিশেষে রাষ্ট্রের সকল নাগরিককেই বোঝায়। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

নির্বাচিত নিবন্ধ - নতুন ভুক্তি দেখুন

দ্য কাইট রানার আফগান-আমেরিকান লেখক খালেদ হোসাইনির প্রথম উপন্যাস। ২০০৩ সালে রিভারহেড বুকস দ্বারা প্রকাশিত, এতে কাবুলের জেলা শহর উজির আকবর খানের বাসিন্দা আমিরের গল্প বলা হয়েছে, যার ঘনিষ্ট বন্ধু হাসান। গল্পটি সোভিয়েত সামরিক হস্তক্ষেপের মধ্য দিয়ে আফগানিস্তানের রাজতন্ত্রের পতন, পাকিস্তান ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে শরণার্থীদের প্রবাস এবং তালেবান শাসনের উত্থানের মধ্য থেকে শুরু করে অশান্ত ঘটনাগুলির একটি পটভূমির বিরুদ্ধে।

হোসাইনি মন্তব্য করেছেন যে তিনি দ্য কাইট রানারকে পিতা-পুত্রের কাহিনী হিসাবে বিবেচনা করেছেন এবং বর্ণনায় পারিবারিক বিষয়ে জোর দিয়েছেন, এই অভ্যাসটা তিনি তাঁর পরবর্তী কাজগুলিতেও ধরে রেখেছেন। উপন্যাসে অন্যায় ও প্রায়শ্চিত্তের বিষয়গুলো বিশেষভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। এমন একটি মূল দৃশ্যে যা হাসির বিরুদ্ধে ঘটে যাওয়া যৌন নির্যাতনের একটি চিত্র চিত্রিত করে যা আমির প্রতিরোধ করতে ব্যর্থ হয়। সামগ্রিক পরিস্থিতিই আমির ও হাসানের বন্ধুত্বের অবসানের মূল কারণ ছিল। বইয়ের শেষার্ধটি দুই দশক পরে হাসানের পুত্রকে উদ্ধার করে আমিরের এই পাপটির প্রায়শ্চিত্ত করার প্রয়াসকে কেন্দ্র করে। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
নির্বাচিত নিবন্ধসমূহের তালিকা

নির্বাচিত স্থান - নতুন ভুক্তি দেখুন

হেরাত জামে মসজিদ (مسجد جمعه هرات) (হেরাত বড় মসজিদ নামেও পরিচিত) আফগানিস্তানের উত্তর-পশ্চিম প্রদেশের হেরাত শহরে অবস্থিত একটি বিখ্যাত মসজিদ। মসজিদটি ঘুরি শাসক সুলতান গিয়াস উদ্দিন ঘুরি কর্তৃক নির্মিত হয়। তিনি ১২০০ খ্রিষ্টাব্দে এটির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন এবং পরবর্তীতে অনেক শাসকের দ্বারাই মসজিদটি সম্প্রসারিত হয়েছে। পরবর্তীতে এর অনেক চকচকে টাইলস প্রতিস্থাপিত হয়েছে এবং পনেরতম শতাব্দির শেষের দিকে হেরাতের জামে মসজিদটির বর্তমান সংস্করণটির রূপ দেয়া হয়।

প্রতিদিনের সালাত আদায়ের জন্য অসংখ্য ছোট মসজিদ ছাড়াও, ইসলামী বিশ্বের অনেক সম্প্রদায়ের একটি বড় মসজিদ থাকে, শুক্রবারের জুম্মার সালাত খুৎবা সহকারে আদায়ের জন্য একটি সম্মিলিত মসজিদ থাকে। জামে মসজিদটি কখনোই হেরাতের সর্ববৃহৎ মসজিদ ছিল না; তিমুরিদ কর্তৃক গা্ওয়ারসাদ মাদ্রাসা ও মসিজদের একট সুবৃহৎ কমপ্লেক্স নির্মিত হয় যা শহরের উত্তর অংশে অবস্থিত। ঐ স্থাপনাগুলো ১৮৮৫ সালে বিট্রিশ ভারতীয় সেনাবহিনী ধ্বংস করে দেয় যাতে ঐ দুর্গগুলো ব্যবহার করে রাশিয়ার সেনাবাহিনী ভারতের উপর আক্রমণ করতে না পারে। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

স্বীকৃত ভুক্তি

আজাকি নিবন্ধ

  1. আপনি কি জানেন? রিনা আমিরি (১ ডিসেম্বর ২০২২)
  2. আপনি কি জানেন? বন্নু প্রস্তাব (২৬ মার্চ ২০২২)
  3. আপনি কি জানেন? সাহরা করিমি (১০ সেপ্টেম্বর ২০২১)
  4. আপনি কি জানেন? রুখশানা মিডিয়া (৫ সেপ্টেম্বর ২০২১)
  5. আপনি কি জানেন? বামিয়ান উপত্যকা (২২ জানুয়ারি ২০১৮)
  6. আপনি কি জানেন? শহর-ই-ঘলঘোলা (৬ জানুয়ারি ২০১৫)
  7. আপনি কি জানেন? আফগান শরণার্থী (২১ নভেম্বর ২০০৯)

নির্বাচিত জীবনী - নতুন ভুক্তি দেখুন

আমানউল্লাহ খান (পশতু: أمان الله خان, দারি: أمان الله خان, উর্দু: أمانالله خان, জুন ১৮৯২ – ২৫ এপ্রিল ১৯৬০) ছিলেন আফগানিস্তানের শাসক। ১৯১৯ থেকে ১৯২৯ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত তিনি আফগানিস্তান শাসন করেছেন। তিনি প্রথমে আমির এবং ১৯২৬ খ্রিষ্টাব্দের পর থেকে বাদশাহ হিসেবে শাসন করেছেন। তৃতীয় ইঙ্গ-আফগান যুদ্ধের পর আফগানিস্তান ব্রিটিশ প্রভাবমুক্ত স্বাধীন পররাষ্ট্রনীতি প্রয়োগে সক্ষম হয়। তাঁর শাসনামলে বেশ কিছু রাজনৈতিক ও সামাজিক পরিবর্তনের প্রচেষ্টা দেখা যায়। তিনি পাশ্চাত্য কায়দায় আফগানিস্তানকে আধুনিক করার প্রচেষ্টাকারী প্রথম আফগান শাসক। তবে হাবিবউল্লাহ কালাকানি ও তার অনুসারীদের জনপ্রিয় উত্থানের ফলে তাঁর এই প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়। ১৯২৯ খ্রিষ্টাব্দের ১৪ জানুয়ারি আমানউল্লাহ খান ক্ষমতা ত্যাগ করে পালিয়ে প্রথমে ব্রিটিশ ভারত, পরে ইউরোপে চলে যান। ১৯৬০ খ্রিষ্টাব্দে তিনি সুইজারল্যান্ডের জুরিখে মৃত্যুবরণ করেন, তাঁর দেহ আফগানিস্তানে ফিরিয়ে এনে জালালাবাদে তাকে সমাধিস্থ করা হয়। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

আফগানিস্তান জাতীয় ফুটবল দল (দারি: تیم ملی فوتبال افغانستان‎, ইংরেজি: Afghanistan national football team) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে আফগানিস্তানের প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম আফগানিস্তানের ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা আফগানিস্তান ফুটবল ফেডারেশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯৪৮ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং ১৯৫৪ সাল হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশনের সদস্য হিসেবে রয়েছে। ১৯৪১ সালের ২৫শে আগস্ট তারিখে, আফগানিস্তান প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; আফগানিস্তানের কাবুলে অনুষ্ঠিত আফগানিস্তান এবং ইরানের মধ্যকার উক্ত ম্যাচটি ০–০ গোলে ড্র হয়েছে।

১২,০০০ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট গাজী স্টেডিয়ামে খুরাসানের সিংহ নামে পরিচিত এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন আনুশ দস্তগির এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন মধ্যমাঠের খেলোয়াড় ফারশাদ নুর। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

আপনি জানেন কি

উল্লিখিত তথ্যগুলি উইকিপিডিয়া:আপনি জানেন কি প্রকল্পের অংশ হিসেবে প্রধান পাতায় প্রদর্শিত হয়েছে।

২০১৯ সালে সাহরা করিমি
২০১৯ সালে সাহরা করিমি

নির্বাচিত চিত্র- নতুন চিত্র

আফগানিস্তান সম্পর্কিত বিভিন্ন নিবন্ধে ব্যবহৃত চিত্র

বিষয়শ্রেণীসমূহ

বিষয়শ্রেণী ধাঁধা
বিষয়শ্রেণী ধাঁধা
উপবিষয়শ্রেণী দেখার জন্য [►] চিহ্নে ক্লিক করুন

আপনি যা করতে পারেন

  • আফগানিস্তান বিষয়ক নতুন মৌলক নিবন্ধ তৈরি অথবা অন্য উইকিপ্রকল্প হতে অনুবাদ করতে পারেন।
  • বর্তমান নিবন্ধ অথবা আফগানিস্তান বিষয়ক বিভিন্ন টেমপ্লেট হতে লাল লিঙ্ক থাকা বিষয় নিয়ে নতুন নিবন্ধ রচনা করতে পারেন।
  • বিদ্যমান নিবন্ধসমূহ তথ্য দিয়ে সমৃদ্ধ, সম্প্রসারণ, রচনাশৈলীর উন্নয়ন ও তথ্যছক না থাকলে যুক্ত করতে পারেন।
  • নিবন্ধগুলিতে উইকিমিডিয়া কমন্স হতে দরকারী ও প্রাসঙ্গিক মুক্ত চিত্র যুক্ত করতে পারেন।
  • আফগানিস্তান সংক্রান্ত নিবন্ধসমূহে বিষয়শ্রেণী না থাকলে যুক্ত করতে পারেন।
  • নিবন্ধসমূহে তথ্যসূত্রের ঘাটতি থাকলে, পর্যাপ্ত সূত্র যোগ করতে পারেন।
  • আফগানিস্তান সম্পর্কিত নিবন্ধসমূহের শেষে {{প্রবেশদ্বার দণ্ড|আফগানিস্তান}} যুক্ত করতে পারেন।

বিষয়

সম্পর্কিত প্রবেশদ্বার

উইকিমিডিয়া


উইকিসংবাদে আফগানিস্তান
উন্মুক্ত সংবাদ উৎস


উইকিউক্তিতে আফগানিস্তান
উক্তি-উদ্ধৃতির সংকলন


উইকিসংকলনে আফগানিস্তান
উন্মুক্ত পাঠাগার


উইকিবইয়ে আফগানিস্তান
উন্মুক্ত পাঠ্যপুস্তক ও ম্যানুয়াল


উইকিবিশ্ববিদ্যালয়ে আফগানিস্তান
উন্মুক্ত শিক্ষা মাধ্যম


উইকিমিডিয়া কমন্সে আফগানিস্তান
মুক্ত মিডিয়া ভাণ্ডার


উইকিঅভিধানে আফগানিস্তান
অভিধান ও সমার্থশব্দকোষ


উইকিউপাত্তে আফগানিস্তান
উন্মুক্ত জ্ঞানভান্ডার


উইকিভ্রমণে আফগানিস্তান
উন্মুক্ত ভ্রমণ নির্দেশিকা

সার্ভার ক্যাশ খালি করুন