রোমুলাস হুইটাকের

(Romulus Whitaker থেকে পুনর্নির্দেশিত)

রোমুলাস আর্ল হুইটাকের (জন্ম ২৩ মে, ১৯৪৩) হচ্ছেন একজন সরীসৃপবিদ, বন্যপ্রাণ সংরক্ষণবাদী এবং মাদ্রাজ সর্প উদ্যান, আন্দামান ও নিকোবর পরিবেশ ট্রাস্ট (ANET), এবং মাদ্রাজ কুমির ব্যাংক ট্রাস্টের প্রতিষ্ঠাতা। হুইটাকের সারা ভারতে অতিবৃষ্টি অরণ্য গবেষণা স্টেশনগুলোর একটি জালসংযোগ তৈরিতে তার প্রচেষ্টার জন্য ২০০৮ সালের "উদ্যোগের জন্য রোলেক্স পুরস্কার" পান। ২০০৫ সালে তিনি প্রকৃতি সংরক্ষণে তার বিশিষ্ট নেতৃত্বের জন্য হুইটলে পুরস্কার জয় করেন।[১] তিনি কর্ণাটকে অগুম্বে বৃষ্টিবন গবেষণা স্টেশনের তহবিলের জন্য, সেখানে রাজ গোখরো ও তাদের আবাসস্থল সংক্রান্ত গবেষণার উদ্দেশ্যে, এই পুরস্কারটিকে ব্যবহার করেন।

রোমুলাস হুইটাকের
Romulus Whitaker
জন্ম (1943-05-23) মে ২৩, ১৯৪৩ (বয়স ৮০)
জাতীয়তাভারতীয়
শিক্ষাবিএসসি (বন্যপ্রাণ ব্যবস্থাপনা)
মাতৃশিক্ষায়তনPacific Western University
পেশাHerpetologist, Conservationist
পরিচিতির কারণবন্যপ্রাণ চলচ্চিত্র-নির্মাতা, সরীসৃপবিদ্যা, Rolex Award

ভারতে কাজ সম্পাদনা

 
Ghariyal and Turtles at the Crocodile Bank

হুইটাকের চেন্নাই সর্প উদ্যানের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক ছিলেন। উদ্যানটি ইরুলা নৃগোষ্ঠীর আদিবাসীদের পুনর্বাসনের জন্য পরিচিত ছিলো এবং ইরুলারা সাপ ধরায় দক্ষ ছিলো। আদিবাসিরা সাপের বাণিজ্য নিষিদ্ধ হলে কর্মহীন হয়ে পড়ে। হুইটাকের বিষরোধী ঔষধ তৈরিতে সাপ থেকে বিষ সংগ্রহ করার কাজে ইরুলা জনগোষ্ঠীকে যুক্ত করে তাদেরকে সহায়তা করেন। তিনি 'সরীসৃপের জন্য মাদ্রাজ কুমির ব্যাংক ট্রাস্ট কেন্দ্র'-এর প্রতিষ্ঠাতা-পরিচালক, এবং কুমির প্রজনন ও সংরক্ষণ কার্যক্রমে কার্যকরভাবে জড়িত।[২]

হুইটাকের সাম্প্রতিককালে ঘড়িয়াল রক্ষার চেষ্টায় সমন্বয়কের দায়িত্ব পালন করছেন। ঘড়িয়াল হচ্ছে কুমির বর্গের একটি মহাবিপন্ন প্রজাতি যারা বিলুপ্তির কিনারায় রয়েছে এবং ভারতের পানিতে ২৫০টির নিচে টিকে আছে।[৩]

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. Dickie, Phil (২০০৮)। "Romulas Whitaker, Unconventional conservationist"The Rolex Awards for Enterprise। The Rolex Institute। ২০০৯-০২-১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০১-২৯ 
  2. Raghavan, T. L. (২০০৯)। "Romulus Whitaker - His Story"Environment। Chennai Online। ২০০৮-১২-১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০১-২৯ 
  3. "Mystery of crocs' mass die-off"Science and EnvironmentBBC News। ২০০৮-১২-০২। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০১-২৯ 

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা