মাইল জেডিনাক
মাইকেল জন "মাইল" জেডিনাক (/ˈmɪlə
ব্যক্তিগত তথ্য | |||
---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | মাইকেল জন জেডিনাক[১] | ||
জন্ম | ৩ আগস্ট ১৯৮৪ | ||
জন্ম স্থান | ক্যাম্পারডাউন, নিউ সাউথ ওয়েলস, অস্ট্রেলিয়া[২] | ||
উচ্চতা | ১.৮৯ মিটার (৬ ফুট ২+১⁄২ ইঞ্চি)[৩] | ||
মাঠে অবস্থান | মধ্যমাঠের খেলোয়াড় | ||
ক্লাবের তথ্য | |||
বর্তমান দল | অ্যাস্টন ভিলা | ||
জার্সি নম্বর | ১৫ | ||
যুব পর্যায় | |||
সিডনি ইউনাইটেড | |||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | |||
বছর | দল | ম্যাচ | (গোল) |
২০০১–২০০৬ | সিডনি ইউনাইটেড | ৮৪ | (১২) |
২০০৩–২০০৪ | → ভারাজদিন (ধার) | ০ | (০) |
২০০৫ | → সাউথ কোস্ট ইউনাইটেড (ধার) | ১৮ | (৭) |
২০০৬–২০০৯ | সেন্ট্রাল কোস্ট মারিনার্স | ৪৫ | (৮) |
২০০৯–২০১১ | গেনশ্লেরবিরি | ৩৮ | (৪) |
২০০৯–২০১০ | → আন্তালয়াস্পোর (ধার) | ২৮ | (৫) |
২০১১–২০১৬ | ক্রিস্টাল প্যালেস | ১৬৫ | (১০) |
২০১৬– | অ্যাস্টন ভিলা | ৫৮ | (১) |
জাতীয় দল‡ | |||
২০০৩ | অস্ট্রেলিয়া অনূর্ধ্ব-২০ | ৯ | (০) |
২০০৮– | অস্ট্রেলিয়া | ৭৫ | (১৮) |
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং ৬ মে ২০১৮ তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক। ‡ জাতীয় দলের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা ২৮ মার্চ ২০১৮ তারিখ অনুযায়ী সঠিক। |
জেডিনাক সিডনিতে জন্মগ্রহণ করেন এবং সেখানেই তার শৈশব অতিবাহিত করেছেন। তিনি স্থানীয় ক্লাব সিডনি ইউনাইটেডের হয়ে খেলার মাধ্যমে তার পেশাদার ক্যারিয়ার শুরু করেন। পরবর্তীতে তিনি ধারে ভারাজদিন এবং সাউথ কোস্ট ইউনাইটেডের হয়ে খেলেন। তিনি ২০০৬ সালে, সেন্ট্রাল কোস্ট মারিনার্সের সাথে চুক্তি স্বাক্ষর করেন। পরবর্তীতে তিনি তুর্কি ক্লাব গেনশ্লেরবিরি এবং আন্তালয়াস্পোরের হয়ে খেলেন। ২০১১ সালে, তিনি ইংরেজ ক্লাব ক্রিস্টাল প্যালেসে যোগদান করেন। তিনি ক্লাবটিকে প্রিমিয়ার লিগে উত্তীর্ণ হতে সাহায্য করেন।
জেডিনাক ২০০৮ সালে, অস্ট্রেলিয়া জাতীয় দলের হয়ে খেলার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেন। তিনি এপর্যন্ত ৭৫-এর অধিক ম্যাচ খেলেছেন যার মধ্যে ২০১৪ সাল পর্যন্ত ২৫টি ম্যাচে তিনি অধিনায়কত্ব করেছেন। তিনি ২০১০ ফিফা বিশ্বকাপ এবং ২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়া দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। এছাড়াও তিনি ২০১৫ এএফসি এশিয়ান কাপজয়ী অস্ট্রেলিয়া দলের অধিনায়ক ছিলেন।
সম্মাননা
সম্পাদনাক্লাব
সম্পাদনা- এ-লিগ প্রিমিয়ারশিপ: ২০০৭–০৮[৫]
আন্তর্জাতিক
সম্পাদনাব্যক্তিগত
সম্পাদনা- মারিনার্স মেডেল: ২০০৭–০৮[৭]
- পিএফএ এ-লিগ মৌসুমের সেরা দল: ২০০৮–০৯
- ক্রিস্টাল প্যালেস এফসি বছরের সেরা খেলোয়াড়: ২০১২–১৩
- এফএফএ বছরের সেরা পুরুষ ফুটবলার: ২০১৩, ২০১৪
- বছরের সেরা এশীয় ফুটবলার: ২০১৪[৫]
- পিএফএ বছরের সেরা ফুটবলার: ২০১৩–১৪[৮]
ব্যক্তিগত
সম্পাদনাজেডিনাক নাটালির সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন এবং তাদের দুজনের একটি ছেলে সন্তান রয়েছে।[৯]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Barclays Premier League Squad Numbers 2013/14"। Premier League। ১৬ আগস্ট ২০১৩। ২১ আগস্ট ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ আগস্ট ২০১৩।
- ↑ "Mile Jedinak"। Socceroos.com.au। Football Federation Australia। ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "Mile Jedinak"। socceroos.com.au। Football Federation Australia। ১ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০১৭।
- ↑ FFA TV (১৯ মার্চ ২০১৭), Mile Jedinak's 15 goals for Australia, সংগ্রহের তারিখ ১৭ নভে ২০১৭
- ↑ ক খ গ Greco, John (১৮ আগস্ট ২০১৬)। "Jedinak's journey: 10 special Mile moments"। Football Federation Australia।
- ↑ "Australia beat South Korea after extra time"। BBC Sport। ৩১ জানুয়ারি ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
- ↑ "Jedinak wins Mariners Medal"। ESPN FC। ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৬।
- ↑ "Jedinak and Ryan Honoured as PFA Major Award Winners"। Professional Footballers Australia। ১৫ জানুয়ারি ২০১৪।
- ↑ Sharwood, Anthony (২১ মে ২০১৪)। "In June, Socceroos captain Mile Jedinak will be Australia's most important man. Here's some stuff you should know about him"। Herald Sun। News Ltd। সংগ্রহের তারিখ ২২ মে ২০১৪।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- Gençlerbirliği profile
- Central Coast Mariners profile
- FFA – Socceroo profile
- Oz Football profile
- Profile at TFF.org
- Crystal Palace profile
ক্রীড়া অবস্থান | ||
---|---|---|
পূর্বসূরী লুকাস নেইল |
অস্ট্রেলিয়া অধিনায়ক ২০১৩–বর্তমান |
নির্ধারিত হয়নি |
পূর্বসূরী প্যাডি ম্যাককার্থি |
ক্রিস্টাল প্যালেস অধিনায়ক ২০১৩–২০১৬ |
উত্তরসূরী স্কট ড্যান |