জেৎসুন পেমা
জেৎসুন পেমা (জংখা: རྗེ་བཙུན་པདྨ་; জন্ম: ৪ জুন ১৯৯০) ভুটানের বর্তমান রানী। জংখা ভাষায় তাঁর উপাধি 'ড্রুক গিয়ালৎসুয়েন'। এর আক্ষরিক অর্থ ভুটানের "ড্রাগন রানী"। তিনি ভুটানের পঞ্চম ও বর্তমান রাজা জিগমে খেসার নামগোয়েল ওয়াংসুকের স্ত্রী। তিনি বিশ্বের সর্বকনিষ্ঠ রাজ সঙ্গীনী (রানী)। তিনি ভুটানের সিংহাসনের উত্তরাধিকারী যুবরাজ জিগমে নামগিয়াল ওয়াংচুক এবং দ্বিতীয় রাজকুমার জিগমে উগিয়েন ওয়াংচুকের মাতা।
জেৎসুন পেমা | |||||
---|---|---|---|---|---|
ড্রুক গিয়ালৎসুয়েন | |||||
কার্যকাল | ১৩ অক্টোবর ২০১১ – বর্তমান | ||||
অভিষেক | ১৩ অক্টোবর ২০১১ | ||||
জন্ম | জিগমে দর্জি ওয়াংচুক জাতীয় রেফারেল হাসপাতাল, থিম্পু, ভুটান | ৪ জুন ১৯৯০||||
দাম্পত্য সঙ্গী | জিগমে খেসার নামগিয়েল ওয়াংচুক (বি. ২০১১) | ||||
বংশধর | জিগমে নামগিয়েল ওয়াংচুক জিগমে উগিয়েন ওয়াংচুক | ||||
| |||||
রাজবংশ | ওয়াংচুক (বিবাহের দিক থেকে) | ||||
পিতা | ঢন্ডুপ গিয়ালৎশেন | ||||
মাতা | সোণম চোকি | ||||
ধর্ম | বৌদ্ধধর্ম |
Queen Jetsun Pema Wangchuck of Bhutan এর রাণী রীতি | |
---|---|
উদ্ধৃতিকরণের রীতি | Her Majesty |
কথ্যরীতি | Your Majesty |
বিকল্প রীতি | (Mewang Gyeltsun) Ashi |
প্রারম্ভিক জীবন
সম্পাদনাজেৎসুন পেমা ১৯৯০ সালের ৪ জুন থিম্পুর জিগমে দর্জি ওয়াংচুক জাতীয় রেফারেল হাসপাতালে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা ধন্ডুপ গালৎশেন ছিলেন দুই ত্রাসিগাং জংপন থিনলে তোপগে এবং উগিয়েন শেরিং (ত্রাসিগাংয়ের গভর্নর) এর নাতি। তাঁর মাতা আউম সোণম চোকি ভুটানের অন্যতম প্রাচীন অভিজাত পরিবার বুমথাং পাংতির পরিবারের সদস্য।[১][২] সোনম চোকির বাবা ছিলেন ভুটানের দুই রানী ফানৎশো সোডেন (বর্তমানে রাজা অজুদাদী) এবং তাঁর বোন পেমা ডেসেনের সৎভাই।
তাঁর পূর্বপুরুষরা হলেন ত্রংসা জিগমে নামগিয়ালের ৪৮তম ড্রুক দেশি এবং দশম পেনালপ (রাজা উগিয়েন ওয়াংচুক এবং তাঁর ঠাকুমা আশি ইয়েশায় সোদেনের পিতা)। ভুটানের রাজা ও রানী দূরসম্পর্কের চাচাতো ভাই।
জেৎসুন পেমা পাঁচটি সন্তানের মধ্যে দ্বিতীয়। তার দুই ভাই থিনলে নারবু এবং জিগমে নামগিয়াল এবং দুই বোন, চেরচেন ডোমা এবং ইয়েতোসো লামো (জ্যেষ্ঠ, রাজার ভাই যুবরাজ গালশোয়াব জিগমে, দর্জি ওয়াংচুকের স্ত্রী)।[৩][৪][৫]
পেমার প্রাথমিক শিক্ষা ছিল থিম্পুর লিটল ড্রাগন স্কুল, সানশাইন স্কুল (১৯৯৫-৯৬) এবং অবশেষে সানগাংখা নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে (১৯৯৭-৯৮)। এরপর তিনি ১৯৯৮-২০০০ সালে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কালিম্পংয়ের সেন্ট জোসেফ কনভেন্ট স্কুলে শিক্ষালাভ করেন। তিনি ২০০১ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত থিম্পুর লুংতেনজাম্পা মিডল সেকেন্ডারি স্কুলে মাধ্যমিক অধ্যয়ন করেন এবং এপ্রিল ২০০৬ সালে ভারতের হিমাচল প্রদেশের সোলানের সানাওয়ারের লরেন্স স্কুলে ভর্তি হন।[৬] তিনি লরেন্সের একাদশ শ্রেণীর ছাত্রী হিসেবে যোগদান করেন এবং ইংরেজি, ইতিহাস, ভূগোল, অর্থনীতি ও চিত্রকলা অধ্যয়ন করেন। তিনি ৩১ মার্চ, ২০০৮ তারিখে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সম্পন্ন করেন।[৭] তাৰ পিছত তেওঁ ৰিজেণ্ট বিশ্ববিদ্যালয় লণ্ডনত শিক্ষা আৰম্ভ কৰে।[৮] এরপর তিনি লন্ডনের রেজিমেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষা শুরু করেন। তিনি আন্তর্জাতিক সম্পর্কের বিষয়ে ডিগ্রী লাভ করেন এবং মনোবিজ্ঞান ও শিল্প ইতিহাসকেও প্রধান বিষয় হিসেবে গ্রহণ করেন।[৩]
বিবাহ
সম্পাদনা২০ মে, ২০১১ তারিখে সংসদের সপ্তম অধিবেশন খোলার সময় রাজা তাদের বিয়ের কথা ঘোষণা করেন,
"রাজা হিসেবে আমার বিয়ে করার সময় এসেছে। অনেক ভেবে ভেবে আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে এই বছরের শেষের দিকে বিয়ে হবে।"[৯]
এই দম্পতি ১৩ অক্টোবর, ২০১১ তারিখে পুনাখা জং-এ বিয়ে করেন। বিয়ের অনুষ্ঠান টি প্রথম পুনাখায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এর পরে থিম্পু[১০] আৰু পাৰোত ৰাজহুৱা উদযাপন কৰা হৈছিল।[১১] এবং পারোতে জনসাধারণের উদযাপন করা হয়েছিল। অনুষ্ঠানের সময় রাজা তাঁকে ড্রুক গালৎসুয়েনের মুকুট পরিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে ভুটানের রানী ঘোষণা করেন।[১২]
তাদের বিবাহ "পিতামাতা দেবতাদের আশীর্বাদ" সঙ্গে ঐতিহ্যগত শৈলীতে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। যদিও ভুটানের রাজপরিবারে বহুবিবাহ প্রচলিত, রাজা জানিয়েছেন যে তিনি কখনও অন্য কোনো মহিলাকে বিয়ে করেননি।[১৩] তাদের বিয়ের জন্য, নেদারল্যান্ডসের রাজপরিবার যৌথ টিউলিপ ফুল প্রেরণ করে এবং তাঁর নামে এক জোড়া ফুলে "ভুটানের রানী" নামকরণ করে।[১৪]
সন্তান
সম্পাদনা২০১৫ সালের ১১ নভেম্বর ঘোষণা করা হয়েছিল যে তিনি আশা করছেন যে তাদের প্রথম সন্তান ২০১৬ সালের শুরুতে হবে।[১৫][১৬] তিনি ৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ তারিখে তাদের প্রথম পুত্র লিঙ্কনা প্রাসাদে জন্মগ্রহণ করে। রাজা গিয়ালসে (যুবরাজ) এর জন্মের সময় উপস্থিত ছিলেন।[১৭] ২০১৬ সালের ১৬ ই এপ্রিল তাঁর নাম রাখা হয় জিগমে নামগিয়াল ওয়াংচুক।[১৮]
১৭ ডিসেম্বর, ২০১৯ তারিখে জানা গিয়েছিল যে তাদের দ্বিতীয় সন্তান ২০২০ সালের বসন্তে জন্মগ্রহণ করবে।[১৯] ২০২০ সালের ১৯ মার্চ রাজা ও রানীর অফিসিয়াল ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে জানান যে থিম্পুর লিঙ্কনা প্রাসাদে তাদের দ্বিতীয় সন্তানের জন্ম হয়েছে।[২০][২১] ২০২০ সালের ৩০ শে জুন রাজপরিবার ঘোষণা করে যে দ্বিতীয় গিয়ালসের নাম রাখা হয়েছে জিগমে উগিয়েন ওয়াংচুক। তাকে বলা হবে রাজকীয় মহামান্য গিয়ালসে উগেন ওয়াংচুক।[২২][২৩]
রাজকীয় দায়িত্ব
সম্পাদনারাজার সাথে বিয়ের পর জেৎসুন পেমা তাঁর সাথে ভারত,[২৪] সিঙ্গাপুর,[২৫] বাংলাদেশ,জাপান[২৬] এবং যুক্তরাজ্য সফর করেছেন।[২৭]
জেৎসুন পেমা জিগমে খেসারের সাথে বিয়ের আগে ভুটানের বিভিন্ন স্থানে তার বেশ কয়েকটি রাজকীয় সভায় গিয়েছিলেন এবং ভুটানের রানীর মতো সমস্ত সভায় তার সাথে ছিলেন। তিনি দেশের মধ্য দিয়ে রাস্তায় রাজকীয় ভ্রমণে যতটা সম্ভব স্থানীয়, শিক্ষার্থী এবং সরকারি কর্মচারীদের সাথে মিলামিশা এবং আলাপচারিতা করেন।[২৮]
তিনি পরিবেশগত সমস্যার পক্ষে একজন উকিল এবং রয়্যাল সোসাইটি ফর প্রেজেন্টেশন অফ নেচার্সের পৃষ্ঠপোষক। সে আনইপ আজন অ্যাম্বাসেডর। তিনি এবিটি ভুটান সোসাইটির পৃষ্ঠপোষক হিসাবে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের সাথে কাজ করা বিভিন্ন সংস্থার সাথে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করেন। তিনি ভুটান কিডনি অ্যাসোসিয়েশন এবং ভুটান কিডনি ফাউন্ডেশনের পৃষ্ঠপোষক।[২৯] ২০১৬ সাল থেকে তিনি ভুটান রেড ক্রস সোসাইটির (বিআরসিএস) চেয়ারম্যানের পদে রয়েছেন।
ব্যক্তিগত জীবন
সম্পাদনারানী সুকুমার শিল্প, চিত্রকলা এবং বাস্কেটবল পছন্দ করেন।[৩০] তিনি বাস্কেটবলে তাঁর স্কুল দলের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছিলেন এবং এখনও খেলায় আগ্রহ বজায় রেখেছেন।[৩] তিনি তাঁর বিদ্যালয়ের অন্যান্য ব্যান্ড এবং নাচের অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন তাঁর বিদ্যালয়ের দিনগুলোতে। ভুটানের রাষ্ট্রভাষা জংখা ছাড়াও তিনি ইংরেজি ও হিন্দিতেও পারদর্শী।[৫]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ India Today
- ↑ Bhutan Times, Lhakpa Tshering, 4 June 2017, 'Nation celebrates Gyaltsuen's birthday'
- ↑ ক খ গ "Know the royal bride"। Businessbhutan। ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ মে ২০১১।
- ↑ "Bhutan's King Is Set to Marry – Royal Wedding"। Empowered News। সংগ্রহের তারিখ ২৭ মে ২০১১।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ ক খ "Himachal-educated girl to marry Bhutan king"। MSN News। ১৫ জুন ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ মে ২০১১।
- ↑ Anand Bodh, Bhutan king to wed Sanawar girl ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০১১-১২-২৩ তারিখে dated 22 May 2011, from Times of India at indiatimes.com, accessed 14 March 2012.
- ↑ "Lawrence School, Sanawar in celebration mode"। The Times of India। ১৩ অক্টোবর ২০১১। ২৬ মে ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ অক্টোবর ২০১১।
- ↑ "Bhutan king to wed Sanawar girl"। The Times of India। ২২ মে ২০১১। ২৩ ডিসেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ মে ২০১১।
- ↑ "Facebook"। King's official Facebook page। ২০ মে ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ১৩ নভেম্বর ২০১৪।
- ↑ "BBT"। BBS page। ২০ অক্টোবর ২০১১। ১৩ নভেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ নভেম্বর ২০১৪।
- ↑ "BBT"। BBS page। ২০ অক্টোবর ২০১১। ১৩ নভেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ নভেম্বর ২০১৪।
- ↑ "Proclamation of Queen Jetsun Pema"। BBS। ১৩ অক্টোবর ২০১১। ১৩ নভেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ নভেম্বর ২০১৪।
- ↑ "Royal Wedding in October"। Bhutan Observer। ২৫ মে ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মে ২০১১।
- ↑ "Bhutan News" (পিডিএফ)। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ডিসেম্বর ২০২১।
- ↑ "Queen Jetsun Pema of Bhutan pregnant with her first child"। ১১ নভেম্বর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১১ নভেম্বর ২০১৫।
- ↑ "Queen Jetsun Pema and King Jigme Khesar Wangchuck of Bhutan expecting first child"। ১৩ নভেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "Our happiness knows no bounds, as we announce the Royal Birth of His Royal Highness The Gyalsey on 5th February 2016"। Facebook। ২০১৬-০২-০৫। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০২-১০।
- ↑ "HRH The Gyalsey to be named on Zhabdrung Kuchoe"। সংগ্রহের তারিখ ৯ মার্চ ২০১৬।
- ↑ Hurtado, Alexandra (১৭ ডিসেম্বর ২০১৯)। "Royal Baby on The Way for The Dragon King and Queen"। Hola! USA। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Her Majesty Queen Jetsun Pema on Instagram: "❀ Announcement ❀ We are honoured to announce the birth of the second Royal Child of Their Majesties The King and Queen, a Prince, on the…""। Instagram (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-০৩-১৯। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-১৯।
- ↑ "His Majesty King Jigme Khesar on Instagram: "❀ Announcement ❀ We are honoured to announce the birth of the second Royal Child of Their Majesties The King and Queen, a Prince, on the…""। Instagram (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-০৩-১৯। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-০১।
- ↑ "Her Majesty Queen Jetsun Pema's Instagram profile post: "On the auspicious occasion of the Birth Anniversary of Guru Rinpoche (Trelda Tsechu), His Royal Highness the Second Gyalsey to His Majesty…""। Instagram (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-০১।
- ↑ Foussianes, Chloe (২০২০-০৭-০১)। "Bhutan's King and Queen Reveal the New Royal Baby's Name"। Town & Country (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-০১।
- ↑ "Bhutan's royal couple in India on nine-day visit"। Zee News। ২৪ অক্টোবর ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জুন ২০১২।
- ↑ "Bhutan's royal couple in S'pore for private visit"। Asia One। ১ নভেম্বর ২০১১। ১৩ মার্চ ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জুন ২০১২।
- ↑ "New style icon of the Orient Queen Jetsun Pema makes Bhutan proud on Japan visit"। Hello Magazine। ১৭ নভেম্বর ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জুন ২০১২।
- ↑ "Queen Jetsun debuts chic sense of style on UK trip"। Hello Magazine। ২৫ নভেম্বর ২০১১। ১৩ মার্চ ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জুন ২০১২।
- ↑ "Kuenselonline"। Kuensel। ৪ নভেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১৪।
- ↑ "Meet the world's youngest queen, 27-year-old Jetsun Pema of Bhutan"। Business Insider Australia। ১৫ ডিসেম্বর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ডিসেম্বর ২০২১।
- ↑ "Spike in Bhutan's happiness index"। The Hindu। India। সংগ্রহের তারিখ ২৭ মে ২০১১।