শিলিগুড়ি
শিলিগুড়ি হল ভারতের দার্জিলিং ও জলপাইগুড়ি উভয় জেলার অংশবিশেষ নিয়ে গড়ে ওঠা একটি মহানগর।এই শহরটি "উত্তরপূর্ব ভারতের প্রবেশদ্বার" হিসেবেও পরিচিত।[১] শিলিগুড়ির খ্যাতি প্রধানত চা, কাষ্ঠ ও পর্যটন শিল্পের জন্য।[১১] পূর্ব হিমালয়ের পাদদেশে মহানন্দা নদীর তীরে অবস্থিত[১২]এই শহরটি কলকাতা ও আসানসোলের পরেই তৃতীয় বৃহত্তম মহানগর অঞ্চল[১৩] শিলিগুড়ি তার যমজ শহর জলপাইগুড়ি থেকে ৩৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।দুই শহরের সংযুক্তির ফলে তা উত্তরবঙ্গের বৃহত্তম মহানগর অঞ্চলে পরিণত হয়েছে।[১৪]
শিলিগুড়ি | |
---|---|
মহানগর | |
উপর থেকে নিচে: হিমালয়ের প্রেক্ষাপটে শিলিগুড়ি, শিলিগুড়ির দিগন্তরেখা, ইওয়াম ইন্ডিয়া মনাস্ট্রি, লায়নস ক্লক টাওয়ার (বাঁদিকে), বিজ্ঞান কেন্দ্র শিলিগুড়ি (ডানদিকে), কার্শিয়াং পাহাড় থেকে শিলিগুড়ি অঞ্চলের নৈশ দৃশ্য | |
ডাকনাম: উত্তরপূর্ব ভারতের প্রবেশদ্বার[১] | |
স্থানাঙ্ক: ২৬°৪৩′ উত্তর ৮৮°২৬′ পূর্ব / ২৬.৭১° উত্তর ৮৮.৪৩° পূর্ব | |
দেশ | ভারত |
রাজ্য | পশ্চিমবঙ্গ |
জেলা | দার্জিলিং (৬২%), জলপাইগুড়ি (৩৮%) |
ওয়ার্ডের সংখ্যা | ৪৭[২] |
সরকার | |
• ধরন | পৌরসংস্থা ও উন্নয়ন পর্ষদ |
• শাসক | |
• মহানাগরিক | অশোক ভট্টাচার্য ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কসবাদী) (সিপিআই(এম)) |
আয়তন[৩][৪] | |
• মহানগর | ৪১.৯০ বর্গকিমি (১৬.১৮ বর্গমাইল) |
• পৌর এলাকা[৩] | ১১৭.৫৪ বর্গকিমি (৪৫.৩৮ বর্গমাইল) |
• মহানগর[৫] | ২,২২২.৫৯ বর্গকিমি (৮৫৮.১৫ বর্গমাইল) |
এলাকার ক্রম | পশ্চিমবঙ্গে ৩য় |
সর্বোচ্চ উচ্চতা | ১৪০ মিটার (৪৬০ ফুট) |
সর্বনিন্ম উচ্চতা | ১১৪ মিটার (৩৭৪ ফুট) |
জনসংখ্যা (২০১১)[৪][৬] | |
• মহানগর | ৪,৭০,২৭৫ |
• ক্রম | পশ্চিমবঙ্গে ৩য় |
• জনঘনত্ব | ১১,০০০/বর্গকিমি (২৯,০০০/বর্গমাইল) |
• পৌর এলাকা[৭] | ৭,০১,৪৮৯ |
• মহানগর[৫] | ২৩,৭০,০০০ |
ভাষা | |
• সরকারি | বাংলা[৮][৯] |
• অতিরিক্ত সরকারি | ইংরেজি[৮] |
সময় অঞ্চল | ভারতীয় প্রমাণ সময় (ইউটিসি+০৫:৩০) |
পিন কোড | ৭৩৪ ০০১-৭৩৪ ০১৫ (শহরের সীমানার মধ্যে), ৭৩৪ ৪০১-৭৩৪ ৪৩৬ (শহরতলি অঞ্চল), ৭৩৫ ১৩৩-৭৩৫ ১৩৫ (অন্যান্য অঞ্চল) |
দূরাভাষ কোড | ০৩৫৩, ০৩৫৪ |
যানবাহন নিবন্ধন | ডব্লিউবি ৭৩/৭৪ |
লোকসভা কেন্দ্র | দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি |
সাক্ষরতা | ৮৫.৪৬%[১০] |
লিঙ্গানুপাত | ১০০০♂/৯৫১♀[১০] |
বিধানসভা কেন্দ্র | শিলিগুড়ি, ডাবগ্রাম-ফুলবাড়ি, মাটিগাড়া-নকশালবাড়ি, ফাঁসিদেওয়া |
পুলিশ | শিলিগুড়ি পুলিশ কমিশনারেট |
ওয়েবসাইট | www |
পশ্চিমবঙ্গের উত্তরাঞ্চলের শিলিগুড়ি শহরটির একটি বিশেষ কৌশলগত গুরুত্ব রয়েছে। শহরটি সুবিধাজনকভাবে চীন, নেপাল, বাংলাদেশ ও ভুটানের আন্তর্জাতিক সীমানাগুলিকে সংযুক্ত করেছে। সেই সঙ্গে এই শহরটি ভারতের মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে উত্তরপূর্বাঞ্চলটিকে যুক্ত করেছে। পশ্চিমবঙ্গের অন্যান্য সকল জেলার সঙ্গেও শিলিগুড়ি রেল ও সড়কপথে যুক্ত। অতীতে একটি গ্রাম থেকে বর্তমানে এই শহরটি বাণিজ্য ও পরিবহণ কেন্দ্র হয়ে উঠেছে।[১৫]
ইতিহাস
সম্পাদনামধ্যযুগ
সম্পাদনাশৈলেন দেবনাথের মতে, "শিলিগুড়ি" নামটির অর্থ নুড়িপাথরের ঢিবি। ঊনবিংশ শতাব্দী পর্যন্ত এই অঞ্চলটি পরিচিত ছিল "শিলচাগুড়ি" নামে। সেই সময় এলাকাটি ঢাকা ছিল ঘন দোলকা বনে। কৃষিজ ফসলে সমৃদ্ধ গ্রাম হওয়ায় সিক্কিম রাজ্য শিলিগুড়ি দখল করে এটিকে তাদের রাজ্যের সর্বদক্ষিণ অংশে পরিণত করে। এরপর নেপাল রাজ্য এই অঞ্চলে হস্তক্ষেপ করে। এই কারণেই কিরাতি ও নেপালিরা এই অঞ্চলে এসে বসতি স্থাপন করেছিল।[১৬]
সেই যুগে শিলিগুড়ির দক্ষিণে ফাঁসিদেওয়ায় মহানন্দা নদীর তীরে একটি নদীবন্দর ছিল। এই বন্দরটি মালদহ সহ বাংলার অন্যান্য অঞ্চল ও বিহারের সঙ্গে বাণিজ্যরক্ষার কাজে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করেছিল। এই বন্দরটি ব্যবহার করে ভুটানি ও সিক্কিমিরাও তাদের মূল ভূখণ্ডে দ্রব্যসামগ্রী বহন করে নিয়ে যেত।
আধুনিক যুগ
সম্পাদনাঅর্থব্যবস্থা
সম্পাদনাশিলিগুড়িকে ভারতের উত্তর পূর্বের প্রবেশদ্বার হিসেবে বর্ণনা করা হয়। শিলিগুড়ি ব্যবসার জন্য একটি লাভজনক কেন্দ্র হিসেবে ধীরে ধীরে বিকশিত হয়েছে। হংকং বাজার অল্প মূল্য চীনা সামগ্রী ও দেশ-বিদেশের বিভিন্ন শৌখিন সামগ্রী ক্রয় করার জন্য একটি মুখ্য বাজার। এছাড়াও বিধান মার্কেট, হকার্স কর্নার প্রভৃতি বাজারগুলো অর্থব্যবস্থার অন্যতম কেন্দ্রবিন্দু। শিলিগুড়ি বাণিজ্যিক দিক থেকে একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হওয়াতে, অনেক জাতীয় কোম্পানি এবং সংগঠন তাদের দপ্তব় এখানে তৈরি করেছে।
সামরিক গুরুত্ব
সম্পাদনা১৯৬০ সালে তৈরী হওয়া ভারতীয় সেনাবাহিনী-র XXXIII কর্পস (ত্রিশক্তি কর্পস) এর সদর দপ্তরটি এখানে রয়েছে । এই কর্পস এর দায়িত্বে রয়েছে সামগ্রিক উত্তরবঙ্গ, সিকিম ও ভুটান (প্রয়োজনসাপেক্ষে) । শিলিগুড়ি করিডোরকে ‘চিকিন নেক’ বলা হয় এর উত্তরে নেপাল ও দক্ষিণে বাংলাদেশ থাকায়, মুরগীর গলার মতো চেপে ধরা মাত্র ভারতের উত্তর-পূর্বাংশ সম্পূর্ণরূপে মূল-ভূখণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ার মতো নাজুকতার কারণে। শিলিগুড়ি করিডোর হচ্ছে পশ্চিম-বাংলার অংশ, যার মধ্য দিয়ে উত্তরে নেপাল ও দক্ষিণে বাংলাদেশ রেখে যেতে হয় রাজ্যটির দার্জিলিং, কালিম্পং, জলপাইগুড়ি, আলিপুর দুয়ার ও কোচবিহার জেলায় এবং বাংলা অতিক্রম করে অরুণাচল, আসাম, মেঘালয়, নাগাল্যাণ্ড, মনিপুর, মিজোরাম, ত্রিপুরা ও সিকিম রাজ্যে। অর্থাৎ, বৃহত্তর বাংলার ভূমি ব্যবহার করা ছাড়া ভারতের উত্তর-পশ্চিম-দক্ষিণ থেকে কারও পক্ষে ঐ ৮টি রাজ্যে ও স্বাধীন ভূটানে প্রবেশ করা প্রায় অসম্ভব। তাই এটা একদিকে ভারতে অখণ্ডতা রক্ষার জন্য যেমন গুরুত্বপূুর্ণ, অন্যদিকে ভারতকে চাপে রাখতে চীনের কাছেও সমান গুরুত্বপূর্ণ।[১৭]
পরিবহন
সম্পাদনাশিলিগুড়ি নগরের পরিবহন ব্যবস্থা রিক্সা, স্থানীয় বাস এবং টেম্পো অন্তর্ভুক্ত করে। কোনও মিটার যুক্ত যানবাহন নেই। ৬ আসনের ডিজেল চালিত টেম্পো প্রায় সময় ১০–১৫ কিমির দুই গন্তব্যের মধ্যে নিয়মিতভাবে চলাচল করে পৌরনিগম কর্তৃপক্ষের নির্ধারিত ভাড়াতে। পেট্রোল চালিত অটোরিক্সাও ভাড়া করা যেতে পারে। মোট ১৬,০০০ রিক্সা পুর কর্পোরেশন দ্বারা লাইসেন্স লাভ করেছে এবং আরও অতিরিক্ত ৫৫,০০০ বেআইনি রিক্সা এই ক্রমবর্ধমানভাবে ঘিঞ্জি শহরটিতে নিয়মিতভাবে চলাচল করে। শিলিগুড়ি পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের এক প্রধান শহর। শিলিগুড়ি ভারতের উত্তর পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলির সঙ্গে যোগাযোগের কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে কাজ করে। একটি প্রধান বাণিজ্যকেন্দ্র হিসাবে, এই শহর বিমান, সড়ক ও রেল পথের একটি উন্নত পরিবহন জালবিন্যাস দ্বারা সু-সজ্জিত। আপনি যদি পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিং, কালিম্পং এবং সিকিমের গ্যাংটক এর মত শহরগুলি ভ্রমণ করতে আসেন, শিলিগুড়ি হল এই প্রতিটি জায়গার প্রবেশদ্বার।
বিমানপথ
সম্পাদনাবাগডোগরায় একটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর রয়েছে যা শহরের কেন্দ্র থেকে প্রায় ১৭ কিমি দূরে অবস্থিত। বাগডোগরা বিমানবন্দর দিল্লি, কলকাতা, গুয়াহাটি সহ অন্য শহরের সাথে নিয়মিত বিমান দ্বারা সংযুক্ত। বেশ কিছু সরকারি ও বেসরকারি বিমান পরিবহন সংস্থা এই বিমানবন্দরে পরিষেবা প্রদান করে। এই অঞ্চলে একটি বিমানঘাঁটি রয়েছে, যেখান থেকে গ্যাংটক, সিকিমের নিয়মিত হেলিকপ্টার পরিষেবা পাওয়া যায়।
রেলপথ
সম্পাদনাশিলিগুড়িতে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ রেলওয়ে স্টেশন আছে; শিলিগুড়ি টাউন, শিলিগুড়ি জংশন এবং নিউ জলপাইগুড়ি জংশন। নিউ জলপাইগুড়ি রেলওয়ে স্টেশন বর্তমানে এই অঞ্চলের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্টেশন। এটি দেশের প্রতিটি প্রধান রেলপথের সাথে সংযুক্ত। এই শহরের সবচাইতে আকর্ষণীয় রেলপথ হল টয় ট্রেন যার মাধ্যমে শিলিগুড়ি থেকে দার্জিলিং ভ্রমণ সম্ভব।
সড়কপথ
সম্পাদনাশিলিগুড়ি একটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্য কেন্দ্র তথা ভারতের উত্তর-পূর্বের প্রবেশদ্বার। একটি বিস্তৃত সড়ক জালবিন্যাস শিলিগুড়িকে কলকাতার সাথে সংযুক্ত করে, যা দেশের বাকি অংশের সাথেও সংযোগস্থাপনের একটি প্রধান বিন্দু। শিলিগুড়ি, সড়ক দ্বারা ভারতীয় রাজ্য গ্যাংটক এবং নেপাল ও ভুটান দেশের সাথে সংযুক্ত। জাতীয় মহাসড়ক ১০, ১১০, ২৭ এবং ১২ নং ও ১২এ শিলিগুড়িকে প্রতিবেশী শহর এবং রাজ্যের সঙ্গে সংযুক্ত করে। তেনজিং নোরগে সেন্ট্রাল বাস টার্মিনাস বেসরকারি এবং সরকারি (উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহন দপ্তর, NBSTC) মালিকানাধীন বাসগুলির একটি প্রধান কেন্দ্রস্থল। রয়েছে পি.সি. মিত্তাল বাস টার্মিনালও। এছাড়াও ভুটানের সরকার শিলিগুড়ি থেকে তার সীমান্ত শহর ফুন্টসোলিং পর্যন্ত বাস পরিষেবা প্রদান করে। ভাড়ার জিপ গাড়িগুলিও এই শহরকে তার প্রতিবেশী শৈলশহর দার্জিলিং, কালিম্পং, গ্যাংটক, কার্শিয়াং ইত্যাদির সাথে সংযুক্ত করে। সিকিম সরকারের রাষ্ট্রায়ত্ত পরিবহন, বাস স্টেশন থেকে সিকিমের বিভিন্ন গন্তব্যস্থলে বাস পরিচালনা করে।
জনসংখ্যার উপাত্ত
সম্পাদনাভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে শিলিগুড়ি শহরের জনসংখ্যা ছিল ৪,৭০,২৭৫ জন।[১৮] এর মধ্যে পুরুষ ৫৩% এবং নারী ৪৭%।
২০১১ সালের আদম শুমারি অনুসারে শিলিগুড়ি শহর সমাগমের জনসংখ্যা হল ৭,০১,৪৮৯ জন।
এখানে সাক্ষরতার হার ৭০%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭৫% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৬৫%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তুলনামূলকভাবে শিলিগুড়ি এর সাক্ষরতার হার ভালো।
এই শহরের জনসংখ্যার ১০% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী।
স্টেডিয়াম
সম্পাদনা- কাঞ্চনজঙ্ঘা স্টেডিয়াম
- ইনডোর স্টেডিয়াম
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ "Siliguri-The gateway of Northeast India"। www.siliguri.gov.in। সংগ্রহের তারিখ ২২ মার্চ ২০১৯।
- ↑ "Siliguri-no. of wards"। www.census2011.co.in। সংগ্রহের তারিখ ২ মে ২০১৯।
- ↑ ক খ "Siliguri City"। sjda.org। সংগ্রহের তারিখ ২৩ নভেম্বর ২০২০।
- ↑ ক খ "West Bengal Govt. Department of Municipal Affairs"। Wbdma.gov.in।
- ↑ ক খ "SJDA"। sjda.org। সংগ্রহের তারিখ ২৩ নভেম্বর ২০২০।
- ↑ "District Census Handbook Darjiling" (পিডিএফ)। District Primary Census Abstract, Census of India 2011। censusindia.gov। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০২০।
- ↑ "Urban Agglomerations/Cities having population 1 lakh and above" (পিডিএফ)। Provisional Population Totals, Census of India 2011। censusindia.gov। সংগ্রহের তারিখ ২১ অক্টোবর ২০১১।
- ↑ ক খ "Fact and Figures"। Wb.gov.in। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০১৯।
- ↑ "52nd Report of the Commissioner for Linguistic Minorities in India" (পিডিএফ)। Nclm.nic.in। Ministry of Minority Affairs। পৃষ্ঠা 85। ২৫ মে ২০১৭ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০১৯।
- ↑ ক খ "Cities having population 1 lakh and above-sex ratio" (পিডিএফ)। Provisional Population Totals, Census of India 2011। সংগ্রহের তারিখ ৩ মে ২০১৯।
- ↑ "Siliguri- the gateway to the northeast India"। www.siligurismc.in। ২২ জুন ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৯।
- ↑ "Siliguri-about location"। www.wbtourismgov.in। ৩০ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৯।
- ↑ "Urban Agglomerations/Cities having population 1 lakh and above" (পিডিএফ)। Provisional Population Totals, Census of India 2011। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০১৯।
- ↑ "Siliguri-description"। www.siliguri.gov.in। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০২৪।
- ↑ "History of Siliguri-SMC"। ২২ জুন ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ আগস্ট ২০১৯।
- ↑ "Middle age history of Siliguri" (পিডিএফ)। asiscwb.org। ২০ মে ২০১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ মে ২০১৯।
- ↑ [১] ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৪ জানুয়ারি ২০২১ তারিখেশিলিগুড়ি করিডোরঃ ভারতের এ্যাকিলিস হীল!
- ↑ "ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি" (ইংরেজি ভাষায়)। Archived from the original on ১৬ জুন ২০০৪। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ১৫, ২০০৬।