সিকিমের সাধারণ নির্বাচন, ১৯৫৩

১৯৫৩ সালের[২] মে মাসে সিকিমে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সিকিম ন্যাশনাল পার্টি এবং সিকিম স্টেট কংগ্রেস উভয়ই ছয়টি আসন জিতেছে।[২] ভোটার উপস্থিতি ৩০% এর কম ছিল।[২]

সিকিমের সাধারণ নির্বাচন, ১৯৫৩

২৩ মে ১৯৫৩[১] ১৯৫৮ →

সিকিম রাজ্য পরিষদের ১২টি আসন
  সংখ্যাগরিষ্ঠ দল বিরোধী দল
 
দল সিকিম ন্যাশনাল পার্টি সিকিম স্টেট কংগ্রেস
আসন লাভ

নির্বাচনী ব্যবস্থা সম্পাদনা

রাজ্য পরিষদ ১৯৫৩ সালে চোগিয়াল দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়।[৩] এর ১৮ জন সদস্য ছিল, যার মধ্যে ১২ জন নির্বাচিত এবং ছয়জন (সভাপতি সহ) চোগিয়াল কর্তৃক নিযুক্ত হন।[৩] ১২ জন নির্বাচিত সদস্যের মধ্যে ছয়জন নেপালি সম্প্রদায়ের এবং ছয়জন লেপচা ও ভুটিয়া সম্প্রদায়ের জন্য।[৩]

পরিষদে নির্বাচনের জন্য প্রার্থীদের বয়স কমপক্ষে ৩০ বছর হতে হবে, যেখানে ভোট দেওয়ার বয়স ২১ নির্ধারণ করা হয়।[২] নির্বাচনে প্রায় ৫০ হাজার ভোটার নিবন্ধন করেছেন।[২]

ফলাফল সম্পাদনা

দলআসন
ভুটিয়া-চেপচানেপালিমোট
সিকিম ন্যাশনাল পার্টি
সিকিম স্টেট কংগ্রেস
নিয়োগকৃত সদস্য6
মোট১৮

কার্যনির্বাহী পরিষদ সম্পাদনা

নির্বাচনের পর একটি কার্যনির্বাহী পরিষদ নিযুক্ত করা হয়, যাতে পরিষদের সভাপতি জন এস. লাল এবং নির্বাচিত দুই সদস্য, সোনম সেরিং এবং কাশিরাজ প্রধান ছিলেন।

নাম দায়িত্ব
জন এস লাল কার্যনির্বাহী পরিষদের সভাপতি
কাশীরাজ প্রধান গণপূর্ত, আবগারি, শিক্ষা, এবং পরিবহন
সোনম সেরিং বাজার, বন, স্বাস্থ্য, এবং প্রেস ও প্রচার
সূত্র: চোগিয়াল এবং দেওয়ান থেকে ঘোষণা[৪]

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "Election to Sikkim State Council"The Indian Express। ২ জুন ১৯৫৩। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০২২...the election which concluded on 23 May after 55 days of polling. 
  2. Hamlet Bareh (2001) Encyclopaedia of North-East India: Sikkim Mittal Publications, p17
  3. Bareh, p16
  4. Tashi Namgyal (৪ আগস্ট ১৯৫৩)। "State Council and Executive Council Proclamation - Memo No. 525"। পৃষ্ঠা 25, 28। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুন ২০২১