সাংবাদিকতায় একুশে পদক
সাংবাদিকতায় একুশে পদক হলো একুশে পদক প্রদানের একটি অন্যতম প্রধান ক্ষেত্র। এটি বাংলাদেশের সংবাদপত্র ও সাংবাদিকতার সাথে জড়িতদের অনন্য অবদানের স্বীকৃতি প্রদানের উদ্দেশ্যে প্রদত্ত একটি জাতীয় এবং এদেশের “দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার”।[১] ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মরণে ১৯৭৬ সাল থেকে শিক্ষা, সাহিত্য ও সাংবাদিকতা - এই তিনটি ক্ষেত্রে “একুশে পদক” প্রদান প্রচলন করা হয়।[২] পরবর্তিতে ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ, গবেষণা, শিল্পকলা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি এবং সমাজসেবা - এই আরও ছয়টি ক্ষেত্রেও “একুশে পদক” প্রদানের প্রচলন করা হয়। এই পুরস্কার প্রদানের ব্যাপারটি দেখাশোনা করে বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়।[৩] বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের নির্ধারিত কমিটির পরামর্শে মনোনীত ব্যক্তিবর্গ ও প্রতিষ্ঠানকে এই পদক দেয়া হয়।[৪]
সাংবাদিকতায় একুশে পদক | |
---|---|
বিবরণ | সাংবাদিকতায় অনন্য অবদানের স্বীকৃতি প্রদানের উদ্দেশ্যে এ পুরস্কার দেয়া হয়। |
অবস্থান | ঢাকা, বাংলাদেশ |
দেশ | বাংলাদেশ |
পুরস্কারদাতা | বাংলাদেশ |
উপস্থাপক | বাংলাদেশ সরকার |
প্রথম পুরস্কৃত | ১৯৭৬ |
সর্বশেষ পুরস্কৃত | ২০১৬ |
ওয়েবসাইট | www |
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "একুশে পদক পাচ্ছেন তোয়াব খান, মফিদুল হকসহ ১৬ জন"। দৈনিক জনকণ্ঠ। ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৭।
- ↑ "১৬ কৃতী ব্যক্তি পাচ্ছেন একুশে পদক"। দৈনিক ইত্তেফাক। ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৬। ১ মার্চ ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৬।
- ↑ "একুশে পদকের মনোনয়ন আহ্বান"। দৈনিক ইত্তেফাক। ১৩ জুলাই ২০১৭। ১ মার্চ ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৭।
- ↑ "একুশে পদক প্রদানের সার্বিক প্রক্রিয়া"। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ৪ জুন ২০১৭। ১ মার্চ ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৭।