সরকারি জিয়া মহিলা কলেজ
সরকারি জিয়া মহিলা কলেজ বাংলাদেশের প্রয়াত রাষ্ট্রপতি ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের নামে প্রতিষ্ঠিত। এই কলেজটি ১৯৮০ সালে একটি বেসরকারি কলেজ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৮০ সালের সেপ্টেম্বর মাসের আট তারিখে বাংলাদেশের সমৃদ্ধ জেলা ফেনীর রাজাঝির দিঘীর পূর্ব পাড়ে পাবলিক লাইব্রেরির দোতলায় এ কলেজটির শুভ উদ্বোধন হয়। পাবলিক লাইব্রেরির ০২ টি ও ফেনী ক্লাবের ০২ টি কক্ষ নিয়ে কলেজটির কার্যক্রম শুরু হয়। ১৯৮০/৮১ শিক্ষাবর্ষে মাত্র অাটজন শিক্ষার্থী নিয়ে কলেজটি শ্রেণী কার্যক্রম শুরু করে। কলেজ ক্যাম্পাসটি পরবর্তিতে ফেনীর মহিপাল থেকে ৬৫০ মিটার পূর্বে শহীদ শহীদুল্লাহ কায়সার(সাবেক পাঁচগাছিয়া রোড) রোডের উত্তর পাশে পানি উন্নয়ন বোর্ডের ২ একর ৪৫ শতাংশ ভূমির উপর প্রতিষ্ঠিত হয়।জায়গাটি শহীদ জিয়াউর রহমান বরাদ্দ দেন।[১][২]
সরকারি জিয়া মহিলা কলেজ | |
---|---|
ঠিকানা | |
শহিদ শহীদুল্লা কায়সার সড়ক, ফেনী , ৩৯০০ | |
তথ্য | |
নীতিবাক্য | নারী শিক্ষার প্রসার ও সুশিক্ষার প্রদানের মাধ্যমে বিজ্ঞানমস্ক, আলোচিত মানুষ তৈরি করা। |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১,৯৭৯ জানুয়ারি ১ |
প্রতিষ্ঠাতা | বাংলাদেশ সরকার |
অধ্যক্ষ | প্রফেসর কামরুন নাহার |
কর্মকর্তা | ৩৩ |
শিক্ষকমণ্ডলী | ৩৩ |
শ্রেণি | একাদশ দ্বাদশ অনার্স-মাস্টার্স |
ভাষা | বাংলা |
ক্যাম্পাস | মহানগর |
শিক্ষায়তন | ৩.৩ একর (১৩,০০০ বর্গমিটার) |
ক্রীড়া | ফুটবল, ক্রিকেট, বাস্কেটবল, ভলিবল, টেবিল টেনিস, ব্যাডমিন্টন, হ্যান্ডবল |
শিক্ষা বোর্ড | কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ড |
ওয়েবসাইট | http://www.gzmcfeni.gov.bd/index.php |
http://www.gzmcfeni.gov.bd/details.php?mid=46 থেকে |
১৯৮৬ সালে পরবর্তী রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ জাতীয়করণের ঘোষণা দেন এবং পরের বছর, ১৯৮৭ সালে কলেজটি সরকারি হয়।
স্লোগানঃ শিক্ষা, সাম্য মৈত্রী।
পরিচালনা বিভাগঃ কলেজ পরিচালনার জন্য কলেজের কার্যক্রমককে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে, ১। প্রশাসনিক বিভাগ, ২। একাডেমিক বিভাগ ও ৩। হিসাব বিভাগ।
একজন অধ্যক্ষ, একজন উপাধ্যক্ষ ও কতিপয় কর্মচারী নিয়ে কলেজের একাডেমিক বিভাগ গঠিত। কলেজের বর্তমান অধ্যক্ষ অধ্যাপক কামরুন নাহার ও উপাধ্যক্ষ পদটি শূন্য আছে।
৩৩ জন শিক্ষক কলেজটির একাডেমিক কার্যক্রম পরিচালনা করেন। এঁদের মধ্যে প্রভাষক> সহকারী অধ্যাপক > সহযোগী অধ্যাপক > অধ্যাপক এবং বিজ্ঞানের ব্যবহারিক ক্লাস পরিচালনার জন্য ০২ জন প্রদর্শক রয়েছেন।
হিসাবরক্ষন বিভাগে একজন হিসাবরক্ষক ও একজন পিয়ন রয়েছেন।[৩]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Govt. Zia Mahila College"। www.gzmcfeni.gov.bd। ১৮ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ নভেম্বর ২০১৭।
- ↑ প্রতিনিধি, ফেনী; ডটকম, বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর। "ধর্ষণ মামলায় ফেনী কলেজ কর্মচারী গ্রেপ্তার"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ১১ জুন ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ নভেম্বর ২০১৭।
- ↑ "ফেনীতে এইচএসসির ফল বিপর্যয় | banglatribune.com"। Bangla Tribune। ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ নভেম্বর ২০১৭।