সন্ত্রাসবিরোধী আইন, ২০০৯
সন্ত্রাসবিরোধী আইন, ২০০৯ একটি বাংলাদেশি আইন যা সন্ত্রাসী কার্য প্রতিরোধ এবং কার্যকর শাস্তির বিধানসহ আনুষঙ্গিক বিষয়াদি সম্পর্কে সন্ত্রাসবাদকে সুনির্দিষ্টভাবে লক্ষ্য করার জন্য তৈরি করা হয়েছে।[১]
সন্ত্রাসবিরোধী আইন, ২০০৯ | |
---|---|
জাতীয় সংসদ | |
কার্যকারী এলাকা | সারা বাংলাদেশে কার্যকর |
প্রণয়নকারী | জাতীয় সংসদ |
অবস্থা: যথেষ্ট সংশোধিত |
ইতিহাস সম্পাদনা
আইনটি ২০০৯ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার প্রণয়ন করেছিল। আইনটি ২০০৮ সালের ১১ জুন থেকে কার্যকর করা হয়েছিল। আইনটি সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদে অর্থায়ন প্রতিরোধে তৈরি করা হয়েছিল।[২] আইনটি ২০১১ ও ২০১৩ সালে সংশোধন করা হয়েছিল। সংশোধনী আইনের অধীনে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ড করা হয়।[৩]
সমালোচনা সম্পাদনা
মানবাধিকার সংগঠন অধিকার, সরকারক আইনটিকে বিরোধী ব্যক্তিদের উপর দমন করার জন্য ব্যবহার হচ্ছে এই অভিযোগে বাতিল করার আহ্বান জানিয়েছে। [৪] এই আইনের অধীনে মামলাগুলির বিচার শুরু হওয়ার জন্য সরকারের অনুমোদনের প্রয়োজন হয়, যা কখনও কখনও বিলম্ব হয়, ফলে কার্যকরভাবে মামলাগুলি আইনি বিড়ম্বনায় ফেলে দেয়। [৫]
আরও দেখুন সম্পাদনা
তথ্যসূত্র সম্পাদনা
- ↑ "Anti Terrorism Act, 2009" (পিডিএফ)। satp.org। সংগ্রহের তারিখ ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৭।
- ↑ এ.এম.এম শওকত আলী (২০১২)। "সন্ত্রাস বিরোধী আইন, ২০০৯"। ইসলাম, সিরাজুল; মিয়া, সাজাহান; খানম, মাহফুজা; আহমেদ, সাব্বীর। বাংলাপিডিয়া: বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্বকোষ (২য় সংস্করণ)। ঢাকা, বাংলাদেশ: বাংলাপিডিয়া ট্রাস্ট, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি। আইএসবিএন 9843205901। ওএল 30677644M। ওসিএলসি 883871743।
- ↑ "Bangladesh: New Amendment to Anti-Terrorism Act gags Freedom of Expression"। Worldwide Movement for Human Rights (ফরাসি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৭।
- ↑ "Odhikar's concern about Anti-Terrorism Act 2009"। odhikar.org। সংগ্রহের তারিখ ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৭।
- ↑ "27 anti-terror cases stuck"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২৩ জুলাই ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৭।