শীতল মাঠ

নওগাঁ জেলার পত্নীতলা উপজেলার একটি গ্রাম

শীতল মাঠ গ্রামটি রাজশাহী বিভাগের নওগাঁ জেলার পত্নীতলা উপজেলার অন্তর্গত শিহাড়া ইউনিয়নে অবস্থিত। এটি একটি অতি পরিচিত গ্রাম। নওগাঁ শহর থেকে প্রায় ৬০ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত।

শীতল মাঠ
ডাকনাম: শীতল মাঠ
শীতল মাঠ বাংলাদেশ-এ অবস্থিত
শীতল মাঠ
শীতল মাঠ
শীতল মাঠ, পত্নীতলা, নওগাঁ, রাজশাহী, বাংলাদেশ
স্থানাঙ্ক: ২৫°১১′২৫″ উত্তর ৮৮°৩৯′১৭″ পূর্ব / ২৫.১৯০২৮° উত্তর ৮৮.৬৫৪৭২° পূর্ব / 25.19028; 88.65472
দেশবাংলাদেশ
বিভাগরাজশাহী বিভাগ
জেলানওগাঁ জেলা
উপজেলাপত্নীতলা উপজেলা
ইউনিয়নশিহাড়া ইউনিয়ন
সরকার
 • মেম্বারমোঃ আজগর আলী সেন্টু
আয়তন
 • মোট৪.২৫ বর্গকিমি (১.৬৪ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা (২০১১)[১]
 • মোট৪,০০০+
 • জনঘনত্ব৪৩৭.৩/বর্গকিমি (১,১৩৩/বর্গমাইল)
সময় অঞ্চলবিএসটি (ইউটিসি+৬)
পোস্ট কোড৬৫৬১

ইতিহাস সম্পাদনা

অবস্থান ও সীমানা সম্পাদনা

শীতল মাঠ নওগাঁ সদর থেকে প্রায় ৬০কিমি দূরে অবস্থিত ভারতের সীমান্ত ঘেঁষা একটি গ্রাম। এর উত্তরে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার পাহাড়পুর গ্রাম, দক্ষিণে শিহাড়া ইউনিয়নের তেপুকুরিয়া ও পাইকবান্দা গ্রাম, পূর্বে ধামইরহাট উপজেলার আগ্রাদ্বিগুন ইউনিয়নের পুস্তইল পাড়া ও মাহমুদপুর গ্রাম, পশ্চিমে নিরমইল ইউনিয়নের পাটুল ও গুরখী গ্রাম অবস্থিত।

আয়তন সম্পাদনা

জনসংখ্যা সম্পাদনা

প্রশাসনিক কাঠামো সম্পাদনা

শিক্ষা ব্যবস্থা সম্পাদনা

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সম্পাদনা

  1. শীতল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়
  2. শীতল শাহজাহানিয়া দাখিল মাদ্রাসা
  3. শীতল আদর্শ একাডেমী
  4. শীতল আফসারিয়া ফোরকানিয়া মাদ্রাসা

যোগাযোগ ব্যবস্থা সম্পাদনা

ধর্মীয় উপাসনালয় সম্পাদনা

★ মসজিদসমূহঃ
  1. শীতল বাজার জামে মসজিদ
  2. শীতল বায়তুল আমান জামে মসজিদ
  3. দেওয়ালডাঙ্গা জামে মসজিদ
  4. মাদ্রাসাপাড়া জামে মসজিদ
  5. শেখপাড়া জামে মসজিদ
  6. বাগানপাড়া জামে মসজিদ
  7. হাতিডুবা জামে মসজিদ
★ মন্দিরসমূহঃ
  1. শীতল সার্বজনীন দূর্গা মন্দির
  2. শীতল সার্বজনীন কালী মন্দির

পুকুর ও খাল সম্পাদনা

হাট-বাজার সম্পাদনা

দর্শনীয় স্থান সম্পাদনা

  1. বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত।
  2. শীতল মাজার শরীফ।
  3. বন বিভাগের অধীনে সামাজিক বনায়ন কর্মসূচির আওতায় লাগানো সারি সারি ইউক্যালিপটাস ও আকাশমণি গাছ।
  4. শীতল বিজিবি ক্যাম্প।

উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি সম্পাদনা

জনপ্রতিনিধি সম্পাদনা

প্রধান অর্থনীতি ও কৃষি ব্যবস্থা সম্পাদনা

পূর্বে অত্র এলাকায় পানি সেঁচের ব্যবস্থা না থাকায় কৃষি ব্যবস্থার প্রায় পুরোটাই বৃষ্টি নির্ভর আমন ধানের উপর নির্ভরশীল ছিল। সাথে কিছু মৌসুমি ফসল যেমনঃ গম, সরিষা ও বিভিন্ন ধরনের শাক সবজি চাষাবাদ হতো। তবে বর্তমানে প্রায় ৮০ ভাগ অর্থনীতি আমের উপর নির্ভরশীল। এখানে বানিজ্যিকভাবে বিভিন্ন জাতের আম চাষ হয়। তারমধ্যে উল্লেখযোগ্য হলোঃ আম্রপালি, বারি-৪, ল্যাংড়া, ফজলি, খিরসাপাতি, আশ্বিনা, কাটিমন প্রভৃতি। তবে অত্র এলাকার আম্রপালি ও বারি-৪ জাতের আম বেশ বিখ্যাত।

আরও দেখুন সম্পাদনা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. Bangladesh Bureau of Statistics, Statistical Pocket Book, 2007 (pdf-file) ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৮ সেপ্টেম্বর ২০০৭ তারিখে 2007 Population Estimate. Accessed on 2008-09-29.

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা