শহুদুল হক
শহুদুল হক ২০০৩ থেকে ২০০৪ পর্যন্ত বাংলাদেশ পুলিশের পুলিশ মহাপরিদর্শক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।[১][২][৩]
শহুদুল হক | |
---|---|
বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক | |
কাজের মেয়াদ ২২ এপ্রিল ২০০৩ – ১৪ ডিসেম্বর ২০০৪ | |
পূর্বসূরী | মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী |
উত্তরসূরী | আশরাফুল হুদা |
কর্মজীবন
সম্পাদনাশহুদুল হক এক সময় সেনা কর্মকর্তা ছিলেন। পরে তাকে পুলিশ বাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত করেন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। ২০০১ সালে বিএনপি সরকার ক্ষমতায় আসার পর শহুদুলকে পুলিশ প্রধানের পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেয়া হয়। ২০০৩ সালের এপ্রিল মাস থেকে ২০০৪ সালের ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত, অর্থাৎ এক বছর আট মাস পুলিশ প্রধানের দায়িত্বে ছিলেন তিনি। দুই বছরের কারাদণ্ড হয়েছে তার। গ্রেনেড হামলা হওয়ার পর শহুদলের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে রাষ্ট্রপক্ষ। কারণ হামলার পর ঘটনাস্থল একবারও পরিদর্শন করেননি তিনি।[৪][৫][৬][৭][৮][৯][১০][১১][১১][১২]
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Former IGPs"। Bangladesh Police (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১১-০২।
- ↑ Welle (www.dw.com), Deutsche। "গ্রেনেড মামলায় পুলিশের তিন সাবেক আইজি কারাগারে | DW | 04.07.2011"। DW.COM। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৯-০১।
- ↑ "সাবেক আইজিপি শহুদুল হকের পক্ষে দ্বিতীয় দিনের মতো যুক্তি"। jagonews24.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৯-০১।
- ↑ "IGP and DMP commissioner get one-year fresh terms"। দ্য ডেইলি স্টার। ২০০৪-০৪-০১। ২০১৮-১১-০৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১১-০২।
- ↑ "Interpol experts arrive today to help probe : 30-member bomb squad on cards"। দ্য ডেইলি স্টার। ২০০৪-০৮-২৯। ২০১৮-১১-০৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১১-০২।
- ↑ "Analysis: Bangladesh bombings" (ইংরেজি ভাষায়)। BBC News। ২০০৪-০৮-২৫। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১১-০২।
- ↑ "IG says no foreign link to bomb blasts"। দ্য ডেইলি স্টার। ২০০৪-১০-১৮। ২০১৮-১১-০৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১১-০২।
- ↑ "More Confusion over Grenade Attack"। দ্য ডেইলি স্টার। ২০০৪-১০-২২। ২০১৮-১১-০৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১১-০২।
- ↑ "The accused"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১১-০৭-০৪। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১১-০২।
- ↑ "Ex-police, NSI bosses appeal for exclusion"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১১-১২-০৯। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১১-০২।
- ↑ ক খ "Bail petitions of 2 ex-IGPs rejected"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১১-০৮-০৯। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১১-০২।
- ↑ "August 21 attack: 'State-backed crime' punished"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-১০-১১। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১১-০২।