লাল পান্ডা
স্তন্যপায়ী প্রাণীর প্রজাতি
লাল পান্ডা (Ailurus fulgens), যা ক্ষুদ্র পান্ডা এবং লাল বিড়াল রূপী ভাল্লুক নামেও পরিচিত হল একটি ছোট প্রাণী যাদের প্রধানত দেখা মেলে হিমালয় অঞ্চলে এবং দক্ষিণ চিন অঞ্চলে। এই প্রজাতিটি আন্তর্জাতিক প্রকৃতি ও প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ সংঘের বিচারে বিপন্ন প্রজাতি হিসেবে মনে করা হয়। এর কারণ হল এদের সংখ্যা ১০,০০০ এরও অনেক কম বলে ধরা হয়। এদের সংখ্যা কমে আসার প্রধান কারণ গুলো হল বাসস্থানের ক্ষতি হয়ে এদের বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া, চোরাশিকারীর উৎপাত, প্রজননের বিষন্নতা ইত্যাদি। যদিও লাল পান্ডারা দেশে তাদের পরিসীমার মধ্যে দেশীয় আইন দ্বারা সুরক্ষিত থাকে।[১]
লাল পান্ডা | |
---|---|
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | Animalia |
পর্ব: | কর্ডাটা |
শ্রেণী: | Mammalia |
বর্গ: | মাংশাশী |
পরিবার: | Ailuridae |
গণ: | Ailurus F. Cuvier, 1825 |
প্রজাতি: | A. fulgens F. Cuvier, 1825 |
দ্বিপদী নাম | |
Ailurus fulgens F. Cuvier, 1825 | |
Subspecies | |
A. f. fulgens F. Cuvier, 1825 | |
লাল পান্ডার পরিধি |
চিত্রশালা
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ Glatston, A.; Wei, F.; Than Zaw & Sherpa, A. (২০১৫)। "Ailurus fulgens"। বিপদগ্রস্ত প্রজাতির আইইউসিএন লাল তালিকা (ইংরেজি ভাষায়)। আইইউসিএন। 2015: e.T714A110023718।
- ↑ Thomas, O. (১৯০২)। "On the Panda of Sze-chuen"। Annals and Magazine of Natural History। Seventh Series। X। London: Gunther, A.C.L.G., Carruthers, W., Francis, W.। পৃষ্ঠা 251–252
- ↑ ওজনক্র্যাফট, ডাব্লু.সি. (২০০৫)। "Order Carnivora"। উইলসন, ডি.ই.; রিডার, ডি.এম। Mammal Species of the World: A Taxonomic and Geographic Reference (৩য় সংস্করণ)। জন্স হপকিন্স ইউনিভার্সিটি প্রেস। পৃষ্ঠা ৫৩২–৬২৮। আইএসবিএন 978-0-8018-8221-0। ওসিএলসি 62265494।
- Glatston, Angela (২০০৭a)। Red Panda International Studbook -Ailurus fulgens fulgens held in zoos in 2006 (পিডিএফ)। Rotterdam Zoo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৯-১৩।
- Glatston, Angela (২০০৭b)। Red Panda International Studbook -Ailurus fulgens styani held in zoos in 2006 (পিডিএফ)। Rotterdam Zoo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৯-১৩।
- ITIS (USDA Integrated Taxonomic Information System)। "Ailurus fulgens (Taxonomical Serial No.: 621846)"। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৪।
- IUCN/SSC Mustelid, Viverrid, and Procyonid Specialist Group (১৯৯৪)। A. R. Glatston, সম্পাদক। The Red Panda, Olingos, Coatis, Raccoons, and Their Relatives (পিডিএফ)। Gland, Switzerland: IUCN। আইএসবিএন 2-8317-0046-9। ২০১১-০৭-২১ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০১-০৯।
এছাড়াও পড়ুন
সম্পাদনা- Slattery, J. Pecon; O'Brien, S. J. (১৯৯৫)। "Molecular phylogeny of the red panda (Ailurus fulgens)"। The Journal of Heredity। Oxford University Press। 86 (6): 413–22। পিএমআইডি 8568209।
- Mace, G.M. and Balmford, A. (2000). “Patterns and processes in contemporary mammalian extinction.” In Priorities for the Conservation of Mammalian Diversity. Has the Panda had its day?, A. Entwhistle and N. Dunstone (eds). Cambridge University Press, Cambridge. pp. 27–52.
- Miyashiro (২০০৬-০৮-২৫)। "Background information on the question: "Do Pandas Really Exist?"" (পিডিএফ)। New Mexico Tech। ২০১১-০৬-১৩ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০১-০৯।
- Naish, Darren (২০০৮-০৪-০৩)। "Nigayla-ponya, firefox, true panda: its life and times"। Tetrapod Zoology। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০১-০৯।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনাউইকিমিডিয়া কমন্স সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে:
উইকিপ্রজাতিতে-এ বিষয় সম্পর্কিত তথ্য রয়েছে: Ailurus fulgens
- Red Panda Network, USA – The world's only non-profit organization dedicated to red panda conservation.
- Red Panda Network, Nepal
- ARKive: Red panda
- Animal Diversity Web Ailurus fulgens. Retrieved on 2009-11-26.
- Animal Info: Red Panda
- Birmingham Nature Centre ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৬ জুন ২০১৫ তারিখে – UK breeding program. Retrieved on 2009-11-26.