লক্ষ্মী পোরুরি
লক্ষ্মী পোরুরি-মদন (জন্ম ৯ই নভেম্বর, ১৯৭২) হলেনএকজন অবসরপ্রাপ্ত আমেরিকান পেশাদার টেনিস খেলোয়াড় এবং আধুনিক যুগে ডব্লিউটিএ ট্যুরে পেশাদার টেনিস খেলা প্রথম ভারতীয়-আমেরিকান মহিলা।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
পূর্ণ নাম | লক্ষ্মী পোরুরি-মদন |
---|---|
দেশ | যুক্তরাষ্ট্র |
জন্ম | গুন্টুর, ভারত | ৯ নভেম্বর ১৯৭২
একক | |
পরিসংখ্যান | ১০২–৯১ |
সর্বোচ্চ র্যাঙ্কিং | নং ১১০ (৫ই ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৬) |
গ্র্যান্ড স্ল্যাম এককের ফলাফল | |
অস্ট্রেলিয়ান ওপেন | ২য় রাউন্ড (১৯৯৬) |
ইউএস ওপেন | ২য় রাউন্ড (১৯৮৮, ১৯৮৯) |
দ্বৈত | |
পরিসংখ্যান | ৩৪–৩৩ |
সর্বোচ্চ র্যাঙ্কিং | নং ৮৫ (২৪শে এপ্রিল, ১৯৯৫) |
গ্র্যান্ড স্ল্যাম দ্বৈতের ফলাফল | |
অস্ট্রেলিয়ান ওপেন | প্রথম রাউন্ড (১৯৯৬) |
ফ্রেঞ্চ ওপেন | প্রথম রাউন্ড (১৯৯৫, ১৯৯৬) |
উইম্বলডন | প্রথম রাউন্ড (১৯৯৫) |
ইউএস ওপেন | প্রথম রাউন্ড (১৯৯৫, ১৯৯৬) |
পোরুরি ভারতের গুন্টুরে জন্মগ্রহণ করেন এবং সেন্ট্রাল ক্যালিফোর্নিয়ায় বড় হয়ে ওঠেন, যেখানে খুব অল্প বয়স থেকেই তিনি একজন বিস্ময়কর টেনিস ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত ছিলেন। ১৯৮৬ সালে, তিনি ফাইনালে মনিকা সেলসকে হারিয়ে অরেঞ্জ বোল জিতেছিলেন।[১] ১৫ বছর বয়সে, তিনি তাঁর প্রথম ইউএস ওপেন খেলেন যেখানে তিনি ২য় রাউন্ডে ক্যাটেরিনা মালিভার কাছে হেরে যান। তিনি ১৯৯০ থেকে ১৯৯৪ সাল পর্যন্ত একটি সম্পূর্ণ অ্যাথলেটিক স্কলারশিপে স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগ দেন, যেখানে তিনি চারবারের অল-আমেরিকান অ্যাথলেট, ১৯৯৪ সালের প্লেয়ার অফ দ্য ইয়ার,[২] এবং দেশের শীর্ষস্থানীয় মহিলা কলেজিয়েট টেনিস খেলোয়াড় ছিলেন।[৩]
শিক্ষাগত জীবন
সম্পাদনাস্ট্যানফোর্ড থেকে স্নাতক হওয়ার পর, পোরুরি বেশ কয়েক বছর পেশাদার টেনিস খেলেন। পেশাদার টেনিস থেকে অবসর নেওয়ার পর, তিনি বোস্টন, এমএ-তে এক বছর ইংরেজি শেখান। তিনি তারপরে কানাডার ম্যাকগিল বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন, যেখানে তিনি নিজের এমবিএ ডিগ্রী লাভ করেন। তিনি ২০০৪ সালে ক্যালিফোর্নিয়ায় ফিরে আসার আগে দুই বছর ওয়াল স্ট্রিটে কাজ করেছিলেন।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
ব্যক্তিগত জীবন
সম্পাদনালক্ষ্মী পোরুরি বিয়ে করেছেন অজয় মদনকে, যিনি একজন কর্পোরেট এবং নিরাপত্তা বিষয়ক আইনজীবী। ২০১৫ সাল অনুযায়ী, তিনি তাঁর স্বামী অজয় মদন এবং কন্যার সাথে আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসের অস্টিন শহরে থাকেন।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Salazar, Poruri Win Tennis Titles", Miami Herald, December 24, 1986. Retrieved May 19, 2010.
- ↑ "Women's Tennis" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০১২-০১-১০ তারিখে, Stanford Official Athletic Site. Retrieved May 19, 2010.
- ↑ "Indian Americans: A New Generation Comes of Age" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৫ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে, Stanford News Service. Retrieved May 7, 2012.